টেলস ফ্রম দ্য ক্রিপ্ট (টেলিভিশন ধারাবাহিক)

(Tales from the Crypt (TV series) থেকে পুনর্নির্দেশিত)

টেলস ফ্রম দ্য ক্রিপ্ট (কখনও এইচবিও’জ টেলস ফ্রম দ্য ক্রিপ্ট শিরোনামাঙ্কিত) একটি ভৌতিক অ্যানথোলজি মার্কিন টেলিভিশন ধারাবাহিক। ১৯৮৯ থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত প্রিমিয়াম কেবল চ্যানেল হোম বক্স অফিসে (এইচবিও) এটি সম্প্রচারিত হয়। ধারাবাহিকের নামটি ১৯৫০-এর দশকে সৃষ্ট একই নামের একটি ইসি কমিকস সিরিজের নামানুসারে রাখা হয়। এই ধারাবাহিকের অধিকাংশ উপাদানই উক্ত কমিকস সিরিজ ও সেই সময়ের আরও চারটি ইসি কমিকস (হান্ট অফ ফিয়ার, ভল্ট অফ হরর, ক্রাইম সাসপেনস্টোরিজ, ও শক সাসপেনস্টোরিজ) থেকে সংগৃহীত। এইচবিও-র সঙ্গে একযোগে অথচ অনুল্লিখিতভাবে ধারাবাহিকটির প্রযোজনা করে দ্য গেফেন ফিল্ম কোম্পানিওয়ার্নার্স ব্রাদার্স টেলিভিশন (প্রাতিষ্ঠানিকভাবে এই প্রযোজনা সংঘটি একত্রে টেলস ফ্রম দ্য ক্রিপ্ট হোল্ডিংস নামে পরিচিত ছিল)। ১৯৭২ সালে নির্মিত একই নামের একটি চলচ্চিত্র বা টেলস ফ্রম দ্য ডার্কসাইড-এর সঙ্গে হরর অ্যানথোলজি সিরিজের বিষয়গত সাদৃশ্যের কারণে এগুলির সঙ্গে আলোচ্য টেলিভিশন সিরিজটির একত্ব প্রতিপাদন করা অনুচিত।

টেলস ফ্রম দ্য ক্রিপ্ট
টেলস ফ্রম দ্য ক্রিপ্ট টাইটেল স্ক্রিন
নির্মাতাউইলিয়াম গেইনেস (মৌলিক ধারণা)
অভিনয়েজন কাসির
আবহ সঙ্গীত রচয়িতাড্যানি এফম্যান
মূল দেশ যুক্তরাষ্ট্র
মৌসুমের সংখ্যা
পর্বের সংখ্যা৯৩ (পর্বের তালিকা)
নির্মাণ
নির্বাহী প্রযোজকরিচার্ড ডোনার
ডেভিড গিলার
ওয়াল্টার হিল
জোয়েল সিলভার
ডেভিড গেফেন
রবার্ট জেমেকিস
ব্যাপ্তিকালবিভিন্ন
মুক্তি
মূল নেটওয়ার্কএইচবিও
মূল মুক্তির তারিখ১০ জুন, ১৯৮৯ –
১৯ জুলাই, ১৯৯৬
ক্রমধারা
পরবর্তীটেলস ফ্রম দ্য ক্রিপ্টকিপার
পারভার্সনস অফ সায়েন্স

এইচবিও-র মতো একটি প্রিমিয়াম কেবল টেলিভিশন স্টেশন থেকে সম্প্রচারিত হওয়ার কারণে এই টেলিভিশন সিরিজটি ছিল সেই সব অল্পসংখ্যক অ্যানথোলজি সিরিজের অন্যতম যেগুলি ফেডেরাল কমিউনিকেশন কমিশনের সেন্সরশিপের হাত থেকে পূর্ণ স্বাধীনতা উপভোগ করত। এই স্টেশন সিরিজটিকে খোলামেলা সহিংসতার দৃশ্য প্রদর্শনীর অনুমতি দেয়; এছাড়াও অশ্লীল শব্দ বা দৃশ্য, রক্তপাত, নগ্নতা ও যৌন পরিস্থিতি যা সচরাচর কোনো টেলিভিশন সিরিজে দেখা যেত না, তাও প্রদর্শিত হয়। সিন্ডিকেশন বা বেসিক কেবলে সম্প্রচারের সময় এই উপাদানগুলিকে সময়োপযোগী করে সম্পাদিত করা হয়।

এই সিরিজের প্রযোজনা যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলেও, সর্বশেষ মরশুমে এটির চলচ্চিত্রায়ণ হয় ইংল্যান্ডে। এই কারণে এই মরশুমের পর্বগুলির চরিত্রগুলিও হয় ব্রিটিশ।

সাম্প্রতিককালে এই সিরিজ প্রদর্শিত হচ্ছে যুক্তরাজ্যের জোন হরর ও যুক্তরাষ্ট্রের এনবিসি ইউনিভার্সাল-এর ১ মার্চ, ২০০৭ তারিখে চালু হওয়া ভৌতিক চলচ্চিত্র-ভিত্তিক কেবল চ্যানেল চিলার-এ। যুক্তরাষ্ট্রে ১ মার্চ, ২০০৭ তারিখের আগে এটি সাই ফাই চ্যানেলে সম্প্রচারিত হত।

পর্বসমূহ

সম্পাদনা

প্রতিটির পর্বের সূচনা হয় একটি ট্রেকিং শটের মাধ্যমে যা ক্রিপ্টকিপারের হানাবাড়ির সম্মুখদরজার দিকে এগিয়ে যায়। বাড়ির ভিতরে ঢুকে ক্যামেরা হলওয়ে ও সিঁড়ি ধরে প্যান ডাউন করে এবং শেষে উপস্থিত হয় বাড়ির পাতালঘরে। প্রদর্শনীর সঞ্চালক ক্রিপ্টকিপার তারপর একটি কফিন খুলে বেরিয়ে আসে এবং রোমহর্ষকভাবে হাসতে থাকে। এরপর ক্রিপ্টকিপার (কণ্ঠদানে জন কাসির) শ্লেষাত্মকভাবে ও ইচ্ছাকৃতভাবে বারবার ব্যবহৃত রসিকতার সঙ্গে পর্বের সঙ্গে পরিচিত করায় (যেমন দর্শকদের সে প্রায়শই সম্বোধন করে : "Hello, Boils and Ghouls" বলে)। প্রতিটি পর্বই স্বয়ংসম্পূর্ণ এবং প্রতি পর্বের শেষে একটি আউট্রো সিকোয়েন্সে আবার ক্রিপ্টকিপারের কাছে ফিরে আসা হয়।

"ইউ, মার্ডারার" (১৯৯৫) নামক পর্বটির কথা বিশেষভাবে উল্লেখ্য। কারণ এই পর্বে কম্পিউটার এফেক্টস দ্বারা ডিজিট্যালি ইনসার্ট অভিনেতাদের ব্যবহার করা হয়। যে অনুষ্ঠানগুলিতে এই ধরনের কাজ প্রথম হয়, তার মধ্যে এই পর্বটি অন্যতম। পর্বটির পরিচালনা করেন সিরিজ প্রযোজক রবার্ট জেমেকিস, যিনি সেই সময় একই প্রযুক্তি ব্যবহার করে ফরেস্ট গাম্‌প নামক একটি চলচ্চিত্র পরিচালনা করেছিলেন। পর্বের শুরুতে অ্যালফ্রেড হিচকক একটি ক্যামিওতে উপস্থিত হন এবং মূখ্য ভূমিকায় অভিনয় করতে দেখা যায় হামফ্রে বগার্টকে। যেহেতু এই দুইজন অনেক দিন আগেই মারা গিয়েছিলেন, তাই তাদের অনুরাগীদের কাছে এই পর্বটি বিশেষ জনপ্রিয়তা পায়। এই পর্বটির আরও একটি উল্লেখনীয় দিক ছিল ইসাবেলা রোসেলিনির অতিথি অভিনয়, যেখানে তিনি তার একই রকম দেখতে মা ইঙ্গার্ড বার্গম্যানকে প্রথমবার (এবং একবারই) প্যারোডি করেন।

বিশেষত প্রথম দিকের মরশুমের অল্প কয়েকটি পর্বই টেলস ফ্রম দ্য ক্রিপ্ট-এর মূল কাহিনি অবলম্বনে নির্মিত হয়। কয়েকটি নির্মিত হয় অন্যান্য ইসি কমিকসের ভিত্তিতে। উদাহরণস্বরূপ, মরশুম এক মূলত হান্ট অফ ফিয়ার অবলম্বনে নির্মিত হয়; কিন্তু মরশুম দুই-এর মূল ভিত্তি ছিল শক সাসপেনস্টোরিজ। আবার ভল্ট অফ হরর সমগ্র সিরিজে ছড়িয়েছিটিয়ে ছিল।

খ্যাতনামা অতিথি তারকা ও পরিচালকবৃন্দ

সম্পাদনা

সিরিজের একটি বৈশিষ্ট্য ছিল যে এই ধারাবাহিকটির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন খ্যাতনামা লেখক, পরিচালক ও অভিনেতারা। এর মাধ্যমে বহু প্রথম শ্রেণীর হলিউড তারকা একসঙ্গে ছোটো ও বড়ো পর্দায় অভিনয়ের সুযোগ পান।

অভিনেতা/অতিথি তারকাদের মধ্যে ছিলেন: অ্যাডাম আন্ট, হ্যাঙ্ক অ্যাজারিয়া, স্টিভ বুসকেমি, ড্যানিয়েল ক্রেইগ, টিম কারি, টিমোথি ড্যাল্টন, রজার ড্যাল্ট্রে, বেনিশিও ডেল টোরো, ক্রিক ডগলাস, ব্র্যাড ডরিফ, হুপি গোল্ডবার্গ, ব্রায়ান ক্রাউস, ববক্যাট গোল্ডথওয়েট, টেরি হ্যাচার, মার্ক হেলগেনবার্গার, ম্যারিয়েল হেমিংওয়ে, বব হসকিনস, এডি ইজার্ট, জন লিথগো, ডিলান ম্যাকডেরম্যাথ, ইওয়ান ম্যাকগ্রেগার, মিট লোফ, ডেমি মুর, ম্যালকম ম্যাকডোয়েল, ডোনাল্ড ও’করনার, জো প্যান্টোলিয়ানো, বিল প্যাক্সটন, জো পেস্কি, ব্রাড পিট, ইগি পপ, ক্রিস্টোফার রিভ, ডন রিকলস, মিমি রজারস, টিম রথ, মার্টিন শিন, ব্রুক শিল্ডস, স্ল্যাশ, বেন স্টেন, জন স্ট্যামোস, মেরি এলান ট্রেইনার, জেফারি ট্যাম্বোর, লি থম্পসন, ভ্যানিটি, স্যাম ওয়াটারসটন, জর্জ ওয়েন্ডট, অ্যাডাম ওয়েস্ট, নাতাশা রিচার্ডসন, বিলি রিদ, ট্রিট উইলিয়াম, রিটা উইলসন ও আরও অনেকে।


বিখ্যাত পরিচালকদের মধ্যে ছিলেন মাইকেল জে ফক্স, টম হ্যাঙ্কস, কাইল ম্যাকলেল্যানআর্নল্ড সোয়ার্তজেনেগার। অন্যান্য লব্ধপ্রতিষ্ঠ পরিচালকদের মধ্যে ছিলেন রবার্ট জেমেকিস, রিচার্ড ডোনার, হাওয়ার্ড ডেউচ, জন ফ্র্যাঙ্কেনহেইমার, উইলিয়াম ফ্রেইডকিন, ওয়াল্টার হিল, টম হল্যান্ড, টোব হুপার, রাসেল মালকাহি, এলিয়ট সিলভারস্টেইনফ্রেডি ফ্রান্সিস যিনি ১৯৭২ সালে নির্মিত মূল চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেন।

স্পিন-অফ

সম্পাদনা

১৯৫০-এর দশকের ইসি অ্যাকশন কমিকসের ভিত্তিতে নির্মিত একটি স্পিন-অফ হিসেবে ফক্স টেলিভিশন নেটওয়ার্ক টু-ফিস্টেড টেলস নামে একটি পাইলট সম্প্রচার করে। ফক্সের এই পাইলটের তিনটি এপিসোডে (ইয়েলো, শো-ডাউন, কিং অফ দ্য রোড) ক্রিপ্টকিপারের উপস্থিতি দেখা গিয়েছিল। এগুলি এইচবিও ধারাবাহিকের পর্ব হিসেবে দেখায়।

ডেমন নাইট (১৯৯৫) ও বরডেলো অফ ব্লাড (১৯৯৬) নামে দুটি ছবি মুক্তি পায়। তৃতীয় ছবি রিচুয়াল ২০০৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ডিভিডি আকারে মুক্তি পায়। এগুলিতে ক্রিপ্টকিপারের বিটগুলি ছিল।

পিটার জ্যাকসনের চলচ্চিত্র দ্য ফ্রাইটেনার্স প্রথমে একটি টেলস ফ্রম দ্য ক্রিপ্ট চলচ্চিত্র আকারে লিখিত হয়। পরে পরিচালক রবার্ট জেমেকিস এটি পড়ার পর নিজস্ব মেরিটে ছবি তৈরি করেন।

১৯৯৩ সালে এই সিরিজ অবলম্বনে টেলস ফ্রম দ্য ক্রিপ্টকিপার নামে একটি শনিবারের প্রভাতী কার্টুন সম্প্রচার করে। মূল সিরিজের সহিংসতা বা অন্যান্য আপত্তিকর দৃশ্য এখানে ছিল না; শুধু ক্রিপ্তকিপারের কণ্ঠে জন কাসির কণ্ঠদান করেন।

১৯৯৬ সালে সিক্রেট অফ দ্য ক্রিপ্টকিপার’স হান্টেড হাউস নামে একটি ছোটোদের গেম শো স্পিন-অফ হিসেবে সম্প্রচারিত হয়। এখানে ক্রিপ্টকিপারকে গেম শো’র ঘোষকের কাজে দেখা যায়।

১৯৯৭ সালে মূল সিরিজটির সমাপ্তির পর পারভার্সনস অফ সায়েন্স নামে একটি স্পিন-অফের প্রিমিয়ার হয় এইচবিও-তে। এখানে ভৌতিকতা বদলে কল্পবিজ্ঞানের আশ্রয় নেওয়া হয়েছিল। সিরিজটি অল্পদিনই চলে এবং সেই বছরই এটি বাতিল হয়ে যায়। এখানে ক্রিপ্টকিপারের বদলে একজন স্টাইলাইজড মহিলা রোবোটকে দেখা যায়।

মাস্টারবুক সিস্টেম ব্যবহার করে দ্য ওয়ার্ল্ড অফ দ্য টেলস ফ্রম দ্য ক্রিপ্ট নামক এক রোল-প্লেইং গেম সোর্সবুক উপাদান সংগ্রহ করে ওয়েস্ট এন্ড গেমস চালু হয়।

হ্যাভ ইয়োরসেলফ আ স্কেয়ারি লিটল খ্রিসমাস নামে একটি খ্রিসমাস সিডিও প্রচারিত হয়। এতে জাগল বিলস, উই উইস ইউ উড বেরি দ্য মিসাস ডেক দ্য হলস উইথ পার্ট অফ চার্লি প্রভৃতি গান ছিল।

ডিভিডি মুক্তি

সম্পাদনা

ওয়ার্নার হোম ভিডিও সিরিজের সাতটি মরশুমের ডিভিডি-ই অঞ্চল এক-এর জন্য প্রকাশ করেছে। ১-৩ মরশুমের ডিভিডিগুলি স্বতন্ত্র ধরনের, কারণ এগুলিতে ক্রিপ্টকিপারের সম্পূর্ণ নতুন ইন্ট্রোডাকশন ও সেগমেন্ট ধরা আছে। অবশ্য ৪-৭ মরশুমের জন্য এমন কোনো সেগমেন্টের চলচ্চিত্রায়ণ হয়নি। অঞ্চল দুই-এর ডিভিডি প্রকাশের তারিখ এখনও ঘোষিত হয়নি।

মরশুম মুক্তির তারিখ
মরশুম ১ জুলাই ২০০৫
মরশুম ২ অক্টোবর ২০০৫
মরশুম ৩ মার্চ ২০০৬
মরশুম ৪ জুলাই ২০০৬
মরশুম ৫ অক্টোবর ২০০৬
মরশুম ৬ জুলাই ২০০৭
মরশুম ৭ অক্টোবর ২০০৭

পুরস্কার

সম্পাদনা

টেলস ফ্রম দ্য ক্রিপ্ট নিম্নলিখিত পুরস্কারগুলি জেতে:

  • ১৯৯১ মোশন পিকচার সাউন্ড এডিটরস গোল্ডেন রিল অ্যাওয়ার্ড ফর বেস্ট সাউন্ড এডিটিং – টেলিভিশন হাফ আওয়ার – এডিআর
  • ১৯৯২ মোশন পিকচার সাউন্ড এডিটরস গোল্ডেন রিল অ্যাওয়ার্ড ফর বেস্ট সাউন্ড এডিটিং – টেলিভিশন এপিসোডিক – এফেক্টস অ্যান্ড ফলে
  • ১৯৯৩ মোশন পিকচার সাউন্ড এডিটরস গোল্ডেন রিল অ্যাওয়ার্ড ফর বেস্ট সাউন্ড এডিটিং – টেলিভিশন এপিসোডিক – এফেক্টস অ্যান্ড ফলে
  • ১৯৯৪ আমেরিকান সিনেমা এডিটরস এডি অ্যাওয়ার্ড ফর বেস্ট এডিটেড হাফ আওয়ার সিরিজ ফর টেলিভিশন ("পিপল হু লিভ ইন দ্য ব্রাস হিয়ারসেস" পর্বের জন্য)

মনোনয়ন

সম্পাদনা
  • ১৯৯০ এমি অ্যাওয়ার্ড ফর আউটস্ট্যান্ডিং গেস্ট অ্যাক্টর ইন আ ড্রামা সিরিজ (উইলিয়াম হিকি, " দ্য সুইচ " পর্বের জন্য)
  • ১৯৯১ ইয়াং আর্টিস্ট অ্যাওয়ার্ড ফর বেস্ট ইয়াং অ্যাক্টর ইন আ কেবল স্পেশাল (মাইক সিমরিন)
  • ১৯৯২ কাস্টিং সোসাইটি অফ আমেরিকা’জ আর্টিও অ্যাওয়ার্ড ফর বেস্ট কাস্টিং ফর টিভি, ড্রামাটিক এপিসোডিক
  • ১৯৯৪ এমি অ্যাওয়ার্ড ফর আউটস্ট্যান্ডিং ইন্ডিভিজুয়াল অ্যাচিভমেন্ট ইন মেকআপ ফর আ সিরিজ এবং আউটস্ট্যান্ডিং লিড অ্যাক্টর ইন আ ড্রামা সিরিজ (কিরক ডগলাস)
  • ১৯৯৪ আমেরিকান সিনেমা এডিটরস এডি অ্যাওয়ার্ড ফর বেস্ট এডিটেড হাফ আওয়ার সিরিজ ফর টেলিভিশন (" দ্য লিপরিডার " পর্বের জন্য)
  • ১৯৯৪ এমি অ্যাওয়ার্ড ফর আউটস্ট্যান্ডিং গেস্ট অ্যাক্টর ইন আ ড্রামা সিরিজ (টিম কারি, " ডেথ অফ সাম সেলসম্যান" পর্বের জন্য), আউটস্ট্যান্ডিং ইন্ডিভিজুয়াল অ্যাচিভমেন্ট ইন কস্টিউম ডিজাইন ফর আ সিরিজ এবং আউটস্ট্যান্ডিং ইন্ডিভিজুয়াল অ্যাচিভমেন্ট ইন মেকআপ ফর আ সিরিজ
  • ১৯৯৪ ইয়াং আর্টিস্ট অ্যাওয়ার্ড ফর বেস্ট ইয়ুথ অ্যাক্টর গেস্ট স্টারিং ইন আ টেলিভিশন শো (রৌশন হ্যামন্ড)
  • ১৯৯৫ এমি অ্যাওয়ার্ড ফর আউটস্ট্যান্ডিং ইন্ডিভিজুয়াল অ্যাচিভমেন্ট ইন কস্টিউম ডিজাইন ফর আ সিরিজ
  • ১৯৯৬ আমেরিকান সোসাইটি অফ সিনেমাটোগ্রাফার্স আওয়ার্ড আউটস্ট্যান্ডিং অ্যাচিভমেন্ট ইন সিনেমাটোগ্রাফি ইন রেগুলার সিরিজ (" ইউ মার্ডারার " পর্বের জন্য)

প্রযুক্তিগত তথ্য

সম্পাদনা
  • বিকল্প শিরোনাম: এইচবিও’জ টেলস ফ্রম দ্য ক্রিপ্ট
  • পর্ব: ৯৩
  • প্রদর্শনের সময়: ৩০ মিনিট (প্রায়)
  • শব্দ: ডলবি
  • অ্যাসপেক্ট অনুপাত: ১.৩৩ : ১
  • সিরিজ প্রিমিয়ার: ১০ জুন, ১৯৮৯

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা

টেমপ্লেট:টেলস ফ্রম দ্য ক্রিপ্ট