জুলিয়াস অ্যাডামস স্ট্র্যাটন
জুলিয়াস অ্যাডামস স্ট্র্যাটন (ইংরেজি: Julius Adams Stratton) (১৮ মে, ১৯০১ – ২২ জুন, ১৯৯৪)[১] একজন মার্কিন তড়িৎ প্রকৌশলী এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসক। তিনি ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং ১ বছর পরে এমআইটিতে চলে যান।
জুলিয়াস অ্যাডামস স্ট্র্যাটন | |
---|---|
১১তম ম্যাসাচুসেট্স ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি এর প্রেসিডেন্ট | |
কাজের মেয়াদ ১৯৫৯ – ১৯৬৬ | |
পূর্বসূরী | জেমস রয়ান কিলান |
উত্তরসূরী | হওয়ার্ড ওয়েসলে জনসন |
১ম ম্যাসাচুসেট্স ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি এর চ্যান্সেলর | |
কাজের মেয়াদ ১৯৫৬ – ১৯৫৯ | |
উত্তরসূরী | পল ই. গ্রে |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | সিয়াটল, ওয়াশিংটন | ১৮ মে ১৯০১
মৃত্যু | ২২ জুন ১৯৯৪ বোস্টন, ম্যাসাচুসেটস | (বয়স ৯৩)
জাতীয়তা | মার্কিন |
বাসস্থান | যুক্তরাষ্ট্র |
মাতৃশিক্ষায়তন | |
পুরস্কার | আইইইই মেডেল অব অনার (১৯৫৭) ফ্যারাডে মেডেল (১৯৬১) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | তড়িৎ প্রকৌশল |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | ম্যাসাচুসেট্স ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি |
অভিসন্দর্ভের শিরোনাম | Streuungskoeffizient von Wasserstoff nach der Wellenmechanik (১৯২৭) |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | পল স্কেরের |
এমআইটি থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর উপর ১৯২৩ সালে স্নাতক এবং ১৯২৬ সালে স্নাতকোত্তর পাশ করেন। ১৯২৭ সালে ইটিএইচ জুরিখ হতে ডক্টরেট ডিগ্রি গ্রহণ করেন।[২]
জীবনী
সম্পাদনা১৯৪১ সালে পদার্থবিজ্ঞানের McGraw-Hill সিরিজের ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক থিওরি (Electromagnetic Theory) তিনি প্রকাশ করেন যা আইইইই দ্বারা পুনরায় ইস্যু করা হয়।
তিনি ১৯৫৯ থেকে ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত এমআইটির প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও তিনি এমআইটির বিভিন্ন পদে চাকরি করেন। ১৯৪৯ সালে তিনি প্রভোস্ট, ১৯৫১ সালে ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং ১৯৫৬ সালে চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ফর্ড ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান হিসেবে ১৯৬৪ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৬৭ সালে কংগ্রেসের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত "Commission on Marine Sciences, Engineering and Resources" কমিশনে তিনি দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৬৯ সালে কমিশন "Our Nation and the Sea" একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে যাতে যুক্তরাষ্ট্র এবং বহিঃবিশ্বের সুমদ্র বিজ্ঞান এবং ব্যবস্থা সম্পর্কে বলা হয়। পরবর্তীতে কমিশনটি স্ট্র্যাটন কমিশন নামে পরিচিতি পায়।
স্ট্র্যাটন জাতীয় ইঞ্জিনিয়ারিং একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন।[৩]
১৯৬৬ সালে স্ট্র্যাটন Science and the Educated Man: Selected Speeches of Julius A. Stratton (Cambridge, Mass.: MIT Press, 1966), তার বক্তব্যগুলো তুলে ধরেন। বইটির ভূমিকা লেখেন এমআইটি এর আরেক প্রফেসসর এল্টিং ই. মরিসন।[৪]
জুলিয়াস অ্যাডামস স্ট্র্যাটনের সম্মানে এমআইটি স্টুডেন্ট সেন্টারের ৮৪ নং ম্যাসাচুসেটস অ্যাভেন্যু তার নামে নামকরণ করে। তিনি ১৯৫৭ সালে আইইইই মেডেল অব অনার এবং ১৯৬১ সালে ফ্যারাডে মেডেল লাভ করেন।[১]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ "President Emeritus Julius Adams Stratton dies at 93" (ইংরেজি ভাষায়)।
- ↑ Stratton, Julius Adams (১৯২৮)। Streuungskoeffizient von Wasserstoff nach der Wellenmechanik [Scattering coefficient of hydrogen after wave mechanics] (Ph.D.) (ইংরেজি ভাষায়)। Eidgenössische Technische Hochschule Zürich। ওসিএলসি 720868304 – ProQuest-এর মাধ্যমে। (সদস্যতা নেয়া প্রয়োজন (সাহায্য))।
- ↑ "Founding members of the National Academy of Engineering" (ইংরেজি ভাষায়)। National Academy of Engineering। সংগ্রহের তারিখ ২১ অক্টোবর ২০১২।
- ↑ Honan, William H., "Elting E. Morison, 85, Educator Who Wrote Military Biographies", The New York Times, April 26, 1995
উৎস
সম্পাদনা- Johnson, Howard W. (মার্চ ১৯৯৬)। "Julius Adams Stratton (18 May 1901-22 June 1994)"। Proceedings of the American Philosophical Society (ইংরেজি ভাষায়)। 140 (1): 116–121। জেস্টোর 987282।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- IEEE History Center- IEEE minibio of Julius Stratton
- Full text of the final Stratton Commission report, "Our Nation and the Sea"
- গণিত উদ্ভববিজ্ঞান প্রকল্পে জুলিয়াস অ্যাডামস স্ট্র্যাটন
অ্যাকাডেমিক অফিস | ||
---|---|---|
নতুন দপ্তর | Chancellor of the Massachusetts Institute of Technology 1956 – 1959 |
শূন্য Title next held by Paul E. Gray
|
পূর্বসূরী James Rhyne Killian |
President of the Massachusetts Institute of Technology 1959 – 1966 |
উত্তরসূরী Howard Wesley Johnson |