হাউসফুল (২০০৯-এর চলচ্চিত্র)

বাপ্পাদিত্য বন্দ্যোপাধ্যায় পরিচালিত ২০০৯-এর চলচ্চিত্র

হাউসফুল ২০০৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ও বাপ্পাদিত্য বন্দ্যোপাধ্যায় পরিচালিত একটি বাংলা চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটিতে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় একজন পরিচালকের চরিত্রে অভিনয় করেছেন; যে মূলত শিল্পিক চলচ্চিত্র বানান যা ফ্লপ হয় এবং কোনও পুরস্কারও পায় না। বেশ করেকবার প্রচেষ্টার পর এবং নিজের অর্থকড়ি নিঃশেষ হলে; পরে সে বাণিজ্যিক বাংলা চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে বাধ্য হন। চলচ্চিত্রটিতে শ্রীলেখা মিত্র একজন অতিথি শিল্পী হিসেবে অভিনয় করেছেন।

হাউসফুল
হাউসফুল চলচ্চিত্রের পোস্টার
পরিচালকবাপ্পাদিত্য বন্দ্যোপাধ্যায়
প্রযোজকদেবাশীষ সাহা
সীমা সাহা
রচয়িতানীল সরকার
বাপ্পাদিত্য বন্দ্যোপাধ্যায়
শ্রেষ্ঠাংশেপ্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়[১]
রিমঝিম গুপ্ত
নিত্য গঙ্গোপাধ্যায়
রিতা দত্ত চক্রবর্তী
শ্রীলেখা মিত্র[১]
সুরকারকায়া
চিত্রগ্রাহকবাপ্পাদিত্য বন্দ্যোপাধ্যায়
সম্পাদকদীপক মণ্ডল
দেশভারত
ভাষাবাংলা

সারাংশ সম্পাদনা

নিখিল (প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়) তার ব্যর্থতা নিয়ে সংকটের মধ্যে রয়েছে। তার ব্যক্তিগত পরিস্থিতি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে এবং সে তার দায়দায়িত্ব নিয়েও বেশ উদাসীন হয়ে পড়েছে। এমন সময়; তার সহকারী তার কর্মজীবনকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য তামিল চলচ্চিত্রের মতো একটি বাণিজ্যিক চলচ্চিত্র তৈরি করার পরামর্শ দেয়। কিন্তু তিনি সহকারীর পরামর্শ না মেনে বরং নিজের তৈরি মৌলিক কাহিনী নিয়ে নিজে চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করার সিদ্ধান্ত নেয়। সে তার বাবাকে রাজি করায় তাদের বাড়িটি বন্ধক রাখার জন্য। একদিন তাকে সুভাষ নামে একজন ফোন করে এবং চলচ্চিত্র নির্মাণের সমস্ত টাকা সে দিতে চায়; কিন্তু এর পরিবর্তে বোয়টিতে অভিনেত্রী নিতে হবে সুভাষের পছন্দ করা একজনকে। নিখিল রাজি হয়ে যায় এবং সুভাষের পছন্দমত নন্দিতা (রিমঝিম গুপ্ত) নামে একটি মেয়ের সাথে বোয়ের শুটিং শুরু করে।

শহরে ধারাবাহিকভাবে বোমা বিস্ফারণ ঘটে এবং সুভাষকে এই ঘটনার মূল অভিযুক্ত করা হয়। যে নিন্দিতার বয়ফ্রেন্ডও বটে। এই বোয়টিও তার অন্যান্য বোয়ের মতোই ফ্লপ করে। অবশেষে নিখিল বাণিজ্যিক বোয় তৈরিতে রাজি হয়।

পুরস্কার সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; :3 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা