সৈকত খনিজ বালি আহরণ কেন্দ্র

সৈকত খনিজ বালি আহরণ কেন্দ্র (ইংরেজি: Beach Sand Minerals Exploitation Centre) একটি স্বায়ত্তশাসিত জাতীয় গবেষণা প্রতিষ্ঠান যা বাংলাদেশের বালু ও খনিজ নিয়ে গবেষণা করে এবং বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলার কলাতলীতে অবস্থিত। [] কক্সবাজার জেলার সমুদ্রসৈকত থেকে বালু উত্তোলনের জন্য এটির একটি পরীক্ষামূলক প্রকল্প রয়েছে।[]

সৈকত খনিজ বালি আহরণ কেন্দ্র
গঠিত১৯৮০
সদরদপ্তরকলাতলী, কক্সবাজার জেলা, বাংলাদেশ
যে অঞ্চলে কাজ করে
বাংলাদেশ
দাপ্তরিক ভাষা
বাংলা
ওয়েবসাইটwww.baec.gov.bd

ইতিহাস

সম্পাদনা

১৯৬১ সালে পাকিস্তান ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর (বর্তমানে বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর) সমুদ্র সৈকতে তেজস্ক্রিয় ও ভারী ধাতু আবিষ্কার করেছিল। পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তি কমিশন (বর্তমানে বাংলাদেশ পারমাণবিক শক্তি কমিশন) ১৯৬৭ সালে সমীক্ষা চালিয়েছিল। উপকূলীয় বাংলাদেশের বালুচরগুলোতে যেসব খনিজ পদার্থ পাওয়া যায় সেগুলোকে কাজে লাগানোর জন্য সমুদ্রসৈকত বালি খনিজ শোষণ কেন্দ্র তৈরি করা হয়েছিল। এটি বাংলাদেশ পারমাণবিক শক্তি কমিশনের প্রশাসনের অধীনে রয়েছে।[] এটি ১৯৮০ সালে সমুদ্রসৈকত বালি শোষণ কেন্দ্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। পরে সমুদ্রসৈকত বালি শোষণ কেন্দ্রটির নাম পরিবর্তন করে বীচ স্যান্ড মিনারেলস এক্সপ্লোইটেশন সেন্টার করা হয়েছিল।[]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "Sand mineral resources"দ্য ডেইলি স্টার। ১ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৮ 
  2. "Forty one years of Bangladesh Atomic Energy Commission"দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ১ মার্চ ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৮ 
  3. মুনির আহমেদ (২০১২)। "সৈকত বালি আহরণ কেন্দ্র"ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটিআইএসবিএন 9843205901ওএল 30677644Mওসিএলসি 883871743 
  4. Bangladesh Quarterly (ইংরেজি ভাষায়)। Department of Films & Publications, Government of Bangladesh.। ২০০২। পৃষ্ঠা 37–38।