ভারত মহাসাগরে ইউরোপীয়দের দ্বারা সেশেলের আবিষ্কারের আগেই মুসলিম সমুদ্র বণিকদের দ্বারা ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।[১] তবে, কোমোরোস এবং মালদ্বীপ সহ অন্যান্য দ্বীপের দেশের মতো মানুষের বাসস্থান করতো না। ফরাসী বসতি স্থাপন না হওয়া পর্যন্ত সেশেলে ১৭৭০ সালে স্থায়ী বাসিন্দা ছিল না। বর্তমানে, দ্বীপপুঞ্জের মুসলিম জনসংখ্যা কেবল ১.১%, প্রায় ৯০০ জন লোক বলে জানা গেছে।[২] কোমোরোস, মালদ্বীপ এবং জাঞ্জিবারসহ দক্ষিণ ভারত মহাসাগরের এর অনেক দ্বীপ প্রতিবেশী ইউরোপীয় উপপনিবেশিকরণের আগে মুসলিমদের দ্বারা শাসনকৃত হওয়ার কারণে মুসলিমদের অনেক বেশি প্রভাব আছে। ব্রিটিশ ভারত থেকে শ্রম আমদানির কারণে মরিশাসের মুসলিম জনসংখ্যাও অনেক বেশি, যা সেশেলে করা হয় নি। সেশেল সরকার মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য প্রতি শুক্রবার ১৫ মিনিটের ধর্মীয় সম্প্রচারের অনুমতি দেয়।

মাহেতে ইসলাম

মসজিদ সম্পাদনা

শেখ মুহাম্মাদ বিন খলিফা মসজিদ

তথসূত্র সম্পাদনা

  1. "Exploring Islam"। www.nation.sc। ৫ জুলাই ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০১৩ 
  2. "Seychelles Population"। www.historycentral.com। সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০১৩ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা