সুমনা রায়

ভারতীয় লেখিকা

সুমনা রায় হলেন একজন ভারতীয় লেখক ও কবি। তাঁর লেখাগুলির মধ্যে রয়েছে একটি প্রকৃত তথ্যভিত্তিক সাহিত্য হাউ আই বিকেম এ ট্রি (২০১৭); একটি উপন্যাস মিসিং (২০১৯); একটি কবিতার সংকলন আউট অফ সিলেবাস (২০১৯); এবং একটি ছোট গল্পের সংগ্রহ মাই মাদার'স লাভার অ্যাণ্ড আদার স্টোরিজ (২০১৯)। তাঁর অপ্রকাশিত উপন্যাস লাভ ইন দ্য চিকেন'স নেক ম্যান এশিয়ান লিটারারি প্রাইজ (২০০৮) এর জন্য দীর্ঘ তালিকাভুক্ত ছিল। তাঁর প্রথম বই, একটি প্রকৃত তথ্যভিত্তিক সাহিত্য হাউ আই বিকেম এ ট্রি, ২০১৭ শক্তি ভাট পুরস্কারের জন্য তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল।

সুমনা রায়
জন্মজলপাইগুড়ি, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত
পেশা
  • ঔপন্যাসিক
  • ছোটগল্প লেখক
  • কবি
  • প্রাবন্ধিক
জাতীয়তাভারতীয়
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানশিলিগুড়ি কলেজ, উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়
ওয়েবসাইট
দাপ্তরিক ওয়েবসাইট

জীবন সম্পাদনা

সুমনা রায় ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং জেলার একটি শহর শিলিগুড়ি থেকে এসেছেন, এখানে তিনি নিজের জীবনের বেশিরভাগ সময় কাটিয়েছেন। তিনি অশোকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সহযোগী অধ্যাপক।[১][২] তিনি শিলিগুড়ির মাহবার্ট হাই স্কুল এবং কলকাতার প্র্যাট মেমোরিয়াল স্কুলে অধ্যয়ন করেন, তারপরে তিনি শিলিগুড়ি কলেজ এবং উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্য অধ্যয়ন করতে যান।[৩] অশোকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি ও সৃজনশীল লেখার সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগদানের আগে তিনি পশ্চিমবঙ্গের কয়েকটি সরকারি কলেজে ইংরেজি[৪] পড়াতেন। তিনি ২০১৮ সালে এলএমইউ মিউনিখে রাচেল কারসন সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যাণ্ড সোসাইটি-তে কারসন ফেলো হিসেবে নিযুক্ত হন। তিনি একই বছরে কর্নেল ইউনিভার্সিটির সাউথ এশিয়া প্রোগ্রামে পূর্ণ সময়ের পরিদর্শক ফেলো হয়েছিলেন[৫] এবং হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির ডাম্বারটন ওকস-এর প্ল্যান্ট হিউম্যানিটিজ ল্যাবে একজন ফেলো ছিলেন।[৬][৭]

লেখা সম্পাদনা

গাছের জীবন সম্পর্কে সুমনা রায় দ্য হিন্দু বিজনেস লাইনে একটি মাসিক কলাম, ট্রিলজি লেখেন। তাঁর কবিতা এবং প্রবন্ধগুলি গ্রান্টা, দ্য ক্যারাভান, গুয়ের্নিকা হিমাল সাউথএশিয়ান, লস অ্যাঞ্জেলেস রিভিউ অফ বুকস, প্রেইরি শুনার, আমেরিকান বুক রিভিউ, দ্য হোয়াইট রিভিউ জার্নাল অফ সাউথ এশিয়ান স্টাডিজ, জার্নাল অফ লাইফ রাইটিং- এ প্রকাশিত হয়েছে।[১][৫]

তাঁর প্রথম লেখা ছিল একটি উপন্যাস, লাভ ইন দ্য চিকেন'স নেক, যা অপ্রকাশিত থেকে গেছে। এটি বন্ধুত্বের একটি গল্প। শিবমন্দির বিশ্ববিদ্যালয় শহরে এই গল্পের শুরু, দার্জিলিং, ডুয়ার্স এবং শিলিগুড়ির মধ্যে এর বিচরণ ঘটেছে, তাদের কঠিন ইতিহাসের মধ্যে দিয়ে। রাজনৈতিক আন্দোলনের ইতিহাস, তাদের মধ্যে গোর্খাল্যান্ড এবং কামতাপুরের দাবি, যা তিন বন্ধু, তিরনা, নির্ঝর এবং বলরামের মধ্যে সম্পর্ককে প্রভাবিত করে।[৮]

২০১৭ সালে তাঁর প্রথম বই প্রকাশ পায়, হাউ আই বিকেম এ ট্রি, এটি একটি প্রকৃত তথ্যভিত্তিক সাহিত্য বা নন-ফিকশন। প্রথম পুরুষের দৃষ্টিকোণ (অর্থাৎ লেখকের নিজের দৃষ্টিকোণ) থেকে লেখা বইটি উদ্ভিদ জীবনের বিভিন্ন দিক উপস্থাপন করে।[৯][১০][১১] হাউ আই বিকেম এ ট্রি বইটি ফরাসি ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছিল, প্যাট্রিক ডিভক্স অনুবাদটি করেছিলেন এবং শিরোনাম ছিল কমেন্ট জে সুইস ডেভিনিউ আন আরব্রে (ফরাসি: Comment Je Suis Devenue Un Arbre by Patrick Devaux)।[১২] এটি গ্রেট ওস্টারওয়াল্ড জার্মান ভাষায় অনুবাদ করেছিলেন, শিরোনাম ছিল উই ইচ ইন বম উরডে (জার্মান: Wie ich ein Baum wurde by Grete Osterwald)।[৯]

তাঁর পরবর্তী বই, মিসিং: এ নভেল (২০১৯), হল হিন্দু মহাকাব্য রামায়ণের আধুনিক পুনরুক্তি।[১৩] এটি বাস্তব জীবনের ঘটনার উপর ভিত্তি করে লেখা, ঘটনাটি হলো ২০১২ সালে গুয়াহাটিতে কিশোরী মেয়ের শ্লীলতাহানি। সাত দিনেরও বেশি সময় ধরে বিস্তৃত মিসিং গল্পটিতে, কবিতার কথা বলা হয়েছে। পঞ্চাশের কোঠায় বয়সী একজন শিক্ষাবিদ ও সামাজিক কর্মী ত্রিশ জন লোকের হাতে নির্যাতিতা একটি মেয়েকে সাহায্য করতে গিয়ে নিখোঁজ হয়ে যান। রেখে যান তাঁর অন্ধ স্বামী ও কবি নয়ন সেনগুপ্ত, গৃহকর্মী বিমলদা, শিবু, রতন ও বাণীকে। উপন্যাসটির মূল বিষয়বস্তু হলো অপেক্ষা। রামায়ণের সাথে উল্লেখযোগ্য সমান্তরালভাবে এটি চলে, মহাকাব্যের সমান উৎকর্ষতায় অপেক্ষার বিষয়বস্তু নিয়ে কাজ করে যেখানে সীতা হারিয়ে যায় এবং রাম তার ফিরে পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করে।[১৪][১৫][১৬] সম্পূর্ণ উপন্যাস জুড়েই কবিতা অনুপস্থিত থাকে।[১৩]

মিসিং: এ নভেল (২০১৯) লেখার পর, সুমনা রায় তাঁর প্রথম কবিতা সংকলন, আউট অফ সিলেবাস প্রকাশ করেন। শিরোনামটি ইঙ্গিত করে তাঁর রচনার ক্রমানুসারের কাঠামোগত গঠনের প্রতি, একটি স্কুলের পাঠ্যসূচিতে অধ্যয়ন করা বিভিন্ন বিষয়, পাঠের ধরন অনুসারে কবিতাগুলিকে গোষ্ঠীভুক্ত করা হয়েছে। শ্রেণীকক্ষের বাইরে বৃহত্তর সামাজিক জগতের কোনো না কোনো দিকের লেন্সের মাধ্যমে প্রতিটি বিষয় প্রতিবিম্বিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, বিবাহের নিয়মের পাটিগণিতের একটি গীতিমূলক প্রতিফলনের জন্য গণিত নিজেকে ধার দেয়।[১৭][১৮]

স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির সাহিত্যের প্রফেসর মার্জোরি পারলফ এবং ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া-র ইমেরিটাস প্রফেসর জে. হিলিস মিলারের কাছ থেকে আউট অফ সিলেবাস ইতিবাচক পর্যালোচনা পেয়েছে। পার্লফের মতে একটি নান্দনিকতা বজায় রেখে প্রেম, আকাঙ্ক্ষা এবং ক্ষতির সাথে আবদ্ধ অনুভূতির মর্মস্পর্শী ব্যবচ্ছেদগুলিকে বার করে আনা, কিন্তু একই সঙ্গে একটি নান্দনিক বিচ্ছিন্নতা বজায় রাখার জন্য - রসায়ন, পদার্থবিদ্যা, জীববিজ্ঞান, ভূগোল, ইতিহাস, উদ্ভিদবিদ্যা এবং শিল্প - বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক শাখায় সুমনা রায়ের ক্ষমতা সিলভিয়া প্ল্যাথের কাজের কথা মনে করিয়ে দেয়। কিন্তু প্লাথের শিল্পসম্ভার সৃষ্টির পেছনে ছিল ক্রোধ, বিপরীতে সুমনার কাজ দার্শনিক দূরত্বের একটি মাত্রা দ্বারা নির্দিষ্ট সুরে বাঁধা। জে. হিলিস মিলার বইয়ের আনুষ্ঠানিক সংগঠনের যৌক্তিক ক্রমগুলির মধ্যে দ্বান্দ্বিক আন্তঃপ্রক্রিয়া উল্লেখ করেছেন, যা সিলেবাসের কবিতাগুলিকে গোষ্ঠীভুক্ত করা অনুচ্ছেদগুলির ভাবনাশূন্য শুষ্ক তালিকা এবং তাদের চিত্রকল্পের বৈশিষ্ট্যযুক্ত বক্তৃতার উচ্ছ্বসিত পরিসংখ্যান দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে।[১৯]

তাঁর ছোট গল্পের সংগ্রহ মাই মাদার'স লাভার অ্যাণ্ড আদার স্টোরিজ ২০১৯ সালে প্রকাশিত হয়েছিল।[২০][২১] তিনি অ্যানিমলিয়া ইণ্ডিকা: দ্য ফাইনেস্ট অ্যানিমাল স্টোরিজ ইন ইণ্ডিয়ান লিটারেচার (২০১৯) সম্পাদনা করেছেন, এটি ইংরেজিতে লেখা ২১টি প্রাণীর ছোট গল্পের সংকলন এবং সেইসাথে স্থানীয় ভাষা থেকে অনুবাদ করা হয়েছে।[২২][২৩]

পুরস্কার এবং মনোনয়ন সম্পাদনা

সুমনা রায়ের অপ্রকাশিত উপন্যাস লাভ ইন দ্য চিকেন'স নেক ম্যান এশিয়ান লিটারারি প্রাইজ (২০০৮) এর জন্য দীর্ঘ তালিকাভুক্ত ছিল।[২৪][২৫] তাঁর প্রথম বই, একটি প্রকৃত তথ্যভিত্তিক সাহিত্য, হাউ আই বিকেম এ ট্রি, ২০১৭ শক্তি ভাট পুরস্কারের জন্য সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল।[২৬] এটি ২০১৯ এবং ২০২০ সালের সাহিত্য একাডেমি পুরস্কারের জন্য সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত হয়েছিল।[২৭][২৮]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Sumana Roy"New Writing। ২৫ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০২১ 
  2. Roy, Sumana (১৩ মে ২০১৬)। "Living in the Chicken's Neck"The Hindu Business Line। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০২১ 
  3. "Becoming a tree to going missing - An Author's Afternoon with Sumana Roy, presented by Shree Cement, with t2"Telegraph India। ২৬ জুলাই ২০১৮। ১১ জুলাই ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০২১ 
  4. "Man is mandir: 'My friend Sancho' by Amit Varma and 'Arzee the dwarf' by Chandrahas Choudhary"Himal Southasian। ১ ডিসেম্বর ২০০৯। ১১ জুলাই ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০২১ 
  5. "Ashoka University"। ২০১৯-০৫-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৭-১১ 
  6. "Plant Humanities Faculty Resident"। ২০২১-০৬-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৭-১৩ 
  7. Open/। ২৫ জুন ২০২১ https://web.archive.org/web/20210712122620/https://openthemagazine.com/cover-stories/open-minds-2021-soft-power/। ১২ জুলাই ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০২১  |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  8. "The 2008 Man Asian Literary Prize - Longlist Announced" (পিডিএফ)। Man Asia Literary Prize। ২০১১-০৮-২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২১ 
  9. Lüdenbac, Clair। "Buchkritik: Sumana Roy, Wie ich ein Baum wurde"Faust Kultur (জার্মান ভাষায়)। ১৯ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২১ 
  10. Barman, Rini (২০ মার্চ ২০১৭)। "'How I Became a Tree' is an Ode to All That is Neglected"The Wire। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০২১ 
  11. Baishya, Amit R. (২০১৭-০৪-২৬)। Simon, Daniel, সম্পাদক। "How I Became a Tree by Sumana Roy"World Literature Today। ২০২১-০৫-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০২১ 
  12. Devaux, Patrick। "Comment je suis devenue un arbre, Sumana Roy (par Patrick Devaux)"La Cause Litteraire (ফরাসি ভাষায়)। ১৬ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০২১ 
  13. Ray, Sumit (২০১৮-১০-১৭)। Simon, Daniel, সম্পাদক। "Missing by Sumana Roy"World Literature Today। ২০২১-০৭-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৭-০৬ 
  14. Nagpal, Payal; Narayan, Shyamala A. (২০১৯)। "India": 614। আইএসএসএন 0021-9894ডিওআই:10.1177/0021989419877061 
  15. Gopalan, Pradeep (সেপ্টেম্বর ২০১৭)। "More Than Just A Disappearance"। The Book Review Literary Trust। ওসিএলসি 564170386। ২০২১-০৭-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৭-১১ 
  16. Ahmad, Ashwin (১৭ জুন ২০১৮)। "Book Review: Missing"DNA India। ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০২১ 
  17. Nagpal, Payal; Narayan, Shyamala A. (২০২০)। "India": 592। আইএসএসএন 0021-9894ডিওআই:10.1177/0021989420962768 
  18. Ray, Kunal (২৪ আগস্ট ২০১৯)। "Review: Out of Syllabus by Sumana Roy"Hindustan Times। ১২ জুলাই ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০২১ 
  19. Roy, S. (২০১৯)। Out of Syllabus: Poems। Speaking Tiger Books। আইএসবিএন 978-93-88874-60-1। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০২১ 
  20. Mukherjee, Anusua (১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০)। "Review of Sumana Roy's 'My Mother's Lover and Other Stories'"The Hindu। ২২ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০২১ 
  21. Jain, Saudamini (২৮ মে ২০২০)। "Review: My Mother's Lover and Other Stories by Sumana Roy"Hindustan Times। ২ জুলাই ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০২১ 
  22. Lenin, Janaki (২৪ আগস্ট ২০১৯)। "'Animalia Indica' edited by Sumana Roy, reviewed by Janaki Lenin"The Hindu। ১ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০২১ 
  23. Bhattacharya, Bibek (৯ আগস্ট ২০১৯)। "Can animals tell their stories?"Mint। ১০ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০২১ 
  24. "2008 Prize"Man Asian Literary Prize। ২০১১-০৭-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  25. "The 'Asian Booker' Longlist 2008"The Daily Star। ৯ আগস্ট ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০২১ 
  26. "These are the six books shortlisted for the Shakti Bhatt First Book Prize 2017"Hindustan Times। ২১ আগস্ট ২০১৭। ৫ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০২১ 
  27. "Sahitya Akademi Award 2019" (পিডিএফ)Sahitya Akademi। ২১ জানুয়ারি ২০২০। ২৭ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০২১ 
  28. "Sahitya Akademi Award 2020" (পিডিএফ)Sahitya Akademi। ১২ মার্চ ২০২১। ১৩ মার্চ ২০২১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০২১ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা

দাপ্তরিক ওয়েবসাইট