সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন উচ্চ বিদ্যালয়
সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন উচ্চ বিদ্যালয় (ইংরেজি: Security Printing Corporation High School) রাজধানী ঢাকার অদূরে গাজীপুর শহরে অবস্থিত একটি মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ১৯৯০ সালে 'টাকশাল' খ্যাত দি সিকিউরিটি প্রিন্টিং কর্পোরেশন বাংলাদেশ লিমিটেড এর অধীনে এটি প্রতিষ্ঠিত হয় যা প্রতিষ্ঠানটির এলাকার পরিধির অভ্যন্তরে অবস্থিত। বর্তমানে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ধারণক্ষমতা ১৫০০।
সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন উচ্চ বিদ্যালয় | |
---|---|
অবস্থান | |
শিমুলতলী, গাজীপুর সদর, গাজীপুর-১৭০৩ | |
স্থানাঙ্ক | ২৪°০২′০০″ উত্তর ৯০°২৪′৫৪″ পূর্ব / ২৪.০৩৩৩২৫° উত্তর ৯০.৪১৫০৬৬° পূর্ব |
তথ্য | |
নীতিবাক্য | এসো নব উদ্যমে, দেশ গড়ি শিক্ষা ও শ্রমে |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৯০ |
প্রতিষ্ঠাতা | দি সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশেন (বাংলাদেশ) লিমিটেড |
বিদ্যালয় বোর্ড | মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা |
বিদ্যালয় জেলা | গাজীপুর |
কর্তৃপক্ষ | পরিচালনা পর্ষদ, সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন উচ্চ বিদ্যালয় |
শিক্ষাবিষয়ক কর্তৃপক্ষ | মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর |
বিভাগ | প্রাথমিক, মাধ্যমিক বিদ্যালয় |
ইআইআইএন | ১০৮৯৬৯ |
চেয়ারম্যান | এহতেশামুল করিম |
প্রধান শিক্ষক | শেখ মোহাম্মদ শাহজাদা |
শিক্ষকমণ্ডলী | ২৩ |
শ্রেণি | প্লে-গ্রুপ থেকে ১০ম শ্রেণি |
লিঙ্গ | বালক-বালিকা |
শিক্ষার্থী সংখ্যা | ৯৩৪ |
ভাষা | বাংলা |
ডাকনাম | এস পি সি উচ্চ বিদ্যালয়, টাকশাল স্কুল |
ওয়েবসাইট | www |
ইতিহাস
সম্পাদনাগাজীপুরের দি সিকিউরিটি প্রিন্টিং কর্পোরেশন বাংলাদেশ লিমিটেড এ কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীর সন্তান/পোষ্যদের শিক্ষিত করতে আবাসিক এলাকায় বি-২ ভবনে প্লে-গ্রুপ, নার্সারী, প্রথম শ্রেণি ও দ্বিতীয় শ্রেণি পর্যন্ত মোট ০৪টি শ্রেণিতে গুটিকয়েক শিক্ষার্থী নিয়ে ১৯৯০ সালে 'সিকিউরিটি প্রিন্টিং প্রেস স্কুল' নামে একটি প্রিপারেটরী স্কুল চালু করা হয়। ১৯৯২ সালে স্থান সংকুলান না হওয়ায় আবাসিক এলাকায় ডি-১ ভবনে স্কুলটি স্থানান্তর করা হয়। স্কুলের নিম্ন-মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্থাপন/একাডেমিক স্বীকৃতির শর্তানুসারে করপোরেশন কর্তৃপক্ষ বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদকে টাকশাল হোল্ডিং এরিয়ায় প্রতিষ্ঠানের অধিগ্রহণকৃত সর্বমোট ৬৬.৫২ একর জমির মধ্যে একটি ভবনসহ দাগাংকিত ১.৭৩ (এক দশমিক সাত তিন) একর অখণ্ড জমি স্কুলের নামে হস্তান্তর করেন। ০১/০১/১৯৯৬ তারিখে ডিডি প্রাইমারি, ঢাকা কর্তৃক প্রাথমিক শাখা খোলার অনুমতি লাভের পর ডিডি মাধ্যমিক কর্তৃক ঐ একই তারিখ (০১/০১/১৯৯৬) হতে নিম্ন মাধ্যমিক শাখা (৬ষ্ঠ থেকে ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত) স্থাপনের পূর্বানুমতি লাভ করে। পরবর্তীতে ০১/০১/১৯৯৮ তারিখে তা একাডেমিক স্বীকৃতি লাভ করে। ০১/০১/২০০০ তারিখে মাধ্যমিক শাখায় ৯ম শ্রেণি খোলার প্রাথমিক অনুমতি এবং ২০০২ সালে এসএসসি পরীক্ষায় প্রথম অংশগ্রহণ করার সুযোগ লাভ করে। এখানে উল্লেখ্য অত্র বিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা ১৯৯৬ সালে সরকারি অনুমতির পর প্রাথমিক ও জুনিয়র বৃত্তি এবং ২০০০ ও ২০০১ খ্রিষ্টাব্দে পার্শ্ববতী বিডিপি মাধ্যমিক বিদ্যালয় হতে এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখে।
১৯৯৬ সালে স্কুলটির কলেবর বৃদ্ধি পেলে স্কুলটিকে মাধ্যমিক শাখায় উন্নীত করণে শিক্ষা বিভাগীয় নির্দেশনা মোতাবেক বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্তক্রমে করপোরেশনের নামের সাথে মিল রেখে স্কুলটির নামকরণ আংশিক সংশোধন করে 'সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন উচ্চ বিদ্যালয়' সংক্ষেপে এসপিসি উচ্চ বিদ্যালয় করা হয়।
পরবর্তীতে বহিরাগত ছাত্রছাত্রীদের ভর্তি বৃদ্ধির কারণে বিদ্যালয়ের কলেবর বৃদ্ধি পাওয়ায় এবং স্থানের সংকুলান না হওয়ায় বিদ্যালয়ের জন্য একটি নিজস্ব ভবন নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয়। ফলে সার্বিক অবস্থা বিবেচনায় প্রস্তাবিত ভবনের স্থান টাকশালের ৪নং ও ৩নং ফটকের মধ্যবর্তী স্থানে নির্ধারণ করা হয়। ২০০৫ সালে ভবন নির্মাণ সম্পন্ন হলে বিদ্যালয়টি তার নির্ধারিত ভবনে স্থানান্তরিত হয়ে স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু করে। পরবর্তীতে ২০০৯ সালে স্কুল ভবনের ২য় তলার উলম্ব সম্প্রসারণ করে এর পরিধি আরও বৃদ্ধি করা হয়। সবশেষ ২০১৮ সালে দোতলাবিশিষ্ট আলাদা 'বিজ্ঞান ভবন' নির্মাণ করা হয় যা বর্তমানে মূল স্কুল ভবনের অংশ। [১]
ক্যাম্পাসের বর্ণনা
সম্পাদনাপ্রতিষ্ঠানটিতে উন্নত ও আধুনিক অবকাঠামোগত সুবিধা রয়েছে। মূল ক্যাম্পাস দোতলাবিশিষ্ট। পাশাপাশি ক্যাম্পাসের মূল ভবনের পাশে দোতলাবিশিষ্ট 'বিজ্ঞান ভবন', শিক্ষার্থীদের জন্য লাইব্রেরি, বিজ্ঞানাগার, কম্পিউটার ল্যাব এবং ১০০ আসন বিশিষ্ট একটি অডিটোরিয়াম রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে অভিভাবকদের জন্য বিশ্রামাগার এবং শিক্ষার্থীদের জন্য দুটি বড় খেলার মাঠ।
শিক্ষার্থী ভর্তি প্রক্রিয়া
সম্পাদনাবিদ্যালয়ে হতে আগ্রহী প্রার্থীদের প্রতিযোগিতাসম্পন্ন লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়। ৬ষ্ঠ ও ৯ম শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষা সাধারণত জানুয়ারি মাসের প্রথম দিকে অনুষ্ঠিত হয়। প্লে গ্রুপ ও ১ম শ্রেণিতে লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। আসন খালি থাকা সাপেক্ষে অন্যান্য শ্রেণিতেও ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হয়।
শিক্ষা কার্যক্রম
সম্পাদনাবর্তমানে বিদ্যালয়ে প্লে গ্রুপ হতে দশম শ্রেণি পর্যন্ত অর্থাৎ মাধ্যমিক শ্রেণি পর্যন্ত বাংলা মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রম চালু রয়েছে। পাঠদান সময় সকাল ০৮:৩০ হতে ০২:০০ ঘটিকা পর্যন্ত। শ্রেণিভেদে ক্লাস সংখ্যা আলাদা হয়ে থাকে। বিদ্যালয়ের মাধ্যমিক পর্যায়ে বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থাকলেও মানবিক বিভাগে শিক্ষার ব্যবস্থা নেই।
ব্যতিক্রমবাদে প্রতিদিন ক্লাস শুরুর আগে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে সকল শ্রেণির শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকদের উপস্থিতিতে প্রাত্যহিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়; সেখানে পবিত্র কোরআন (সূরা ফাতিহা) তিলাওয়াত, শপথবাক্য পাঠ এবং জাতীয় সংগীত সমস্বরে গাওয়াসহ শারীরিক শিক্ষকের পরিচালনায় শারীরিক কসরত অনুষ্ঠিত হয়।
শিক্ষাক্রম
সম্পাদনাবিদ্যালয়টি জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক প্রণীত শিক্ষাক্রম অনুসরণ করে থাকে।
পরীক্ষা-পদ্ধতি
সম্পাদনাবিদ্যালয়ে সেমিস্টার পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেয়া হয়। শিক্ষার্থীদের প্রতি শিক্ষাবর্ষে ৩টি সাময়িক পরীক্ষা(মডেল, অর্ধ-বার্ষিক ও বার্ষিক) দিতে হয়। প্রতিটি সাময়িক পরীক্ষার পূর্বে একটি শ্রেণি পরীক্ষা নেয়া হয়। শ্রেণি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের অর্ধেক এবং সাময়িক পরীক্ষার ৯০% যোগ করে চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয়। প্রতিটি সাময়িক পরীক্ষায় প্রাপ্ত চূড়ান্ত নম্বরের গড়ের ভিত্তিতে শিক্ষাবর্ষের শেষে মেধাক্রম নির্ধারণ করা হয়।
সহ-শিক্ষা কার্যক্রম
সম্পাদনাএই প্রতিষ্ঠানে লেখাপড়ার পাশাপাশি নিয়ম-শৃঙ্খলার চর্চা ও খেলাধুলাসহ অন্যান্য সহপাঠ কার্যক্রমের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করা হয়। শিক্ষার্থীদের শ্রেণিতে উপস্থিতি নিশ্চিতকরণ এবং ব্যক্তিগত ও পাঠোন্নয়নের প্রতি সার্বক্ষণিক লক্ষ্য রাখেন দায়িত্বপ্রাপ্ত শ্রেণি শিক্ষকগণ। অভিভাবকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের জন্য আছে অভিভাবক দিবসের ব্যবস্থা। শিক্ষার্থীদের মধ্যে উৎসাহ উদ্দীপনা ও প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব সৃষ্টির লক্ষ্যে সকল শিক্ষার্থীকে তিনটি হাউজে (তিস্তা, তুরাগ, তিতাস) বিন্যস্ত করে নিয়মিতভাবে বিভিন্ন আন্তঃ হাউজ প্রতিযোগিতা যেমন – বির্তক, আবৃত্তি, সঙ্গীত, খেলাধুলা, চিত্রাংকন, দেয়ালিকা প্রকাশ প্রভৃতি প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও বিভিন্ন আন্তঃ বিদ্যালয়, আঞ্চলিক ও জাতীয় পর্যায়ে আয়োজিত বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় ছাত্র-ছাত্রীদের অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেয়া হয়।
- ক্রীড়া প্রতিযোগিতা : প্রতি বছর বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়ে থাকে। ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন খেলায় অংশগ্রহণ করে নিজেদের যোগ্যতার স্বাক্ষর রাখে। এছাড়াও ক্রীড়া প্রতিযোগিতার শেষ দিনে বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে কুচকাওয়াজ এবং মনোমুগ্ধকর মিউজিক্যাল ডিসপ্লের আয়োজন করা হয়।
- সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা : প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসে আবৃত্তি, গান, তেলাওয়াত, নাচ, উপস্থিত বক্তৃতা- এসকল ক্ষেত্রে মেধাবীদের প্রতিযোগিতার মাধ্যমে পুরস্কৃত করা হয়।
- দেয়াল পত্রিকা : প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারিতে বার্ষিক দেয়ালিকা প্রকাশ করা হয়। যাতে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন লেখা প্রকাশ করা হয়।
- জাতীয় দিবসগুলোয় রচনা, চিত্রাংকন ও কুইজের আয়োজন করা হয়। [২]
- বিজ্ঞান মেলা : প্রতি বছর মে মাসে বিজ্ঞান মেলার আয়োজন করা হয়। বিজ্ঞান মেলায় শিক্ষার্থীরা সময়োপযোগী বিভিন্ন প্রজেক্ট প্রদর্শন করে।
- বার্ষিক ম্যাগাজিন : বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের উদ্যোগে ২০১৭ সাল থেকে প্রতি বছর বার্ষিক সাহিত্য ম্যাগাজিন 'বহতা চিলাই' প্রকাশিত হচ্ছে। এতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের নিজের লেখা প্রবন্ধ, গল্প, ভ্রমণকাহিনী, কৌতুক, কবিতা ইত্যাদি থাকে। এছাড়া থাকে পুরো বছর জুড়ে আয়োজিত বিভিন্ন কর্মসূচির আলোকচিত্র। প্রতিষ্ঠানের ম্যাগাজিনে শিক্ষকদের পুরো বছরের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের বার্ষিক প্রতিবেদন দিতে হয়। ম্যাগাজিনের জন্য প্রতি বছরই কমিটি গঠন করা হয়।
- বিতর্ক প্রতিযোগিতা : ২০১৭ সাল থেকে বিদ্যালয়ে নিয়মিতভাবে বির্তক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হচ্ছে। এই প্রতিযোগিতায় শিক্ষার্থীরা যুক্তি-তর্কের মাধ্যমে নিজেদের মেধাকে শাণিত করে।
- অন্তঃস্কুল ইনডোর গেমস : বিদ্যালয়ে ইনডোর গেমস এর আয়োজন হয়। যাতে দাবা, লুডু, ক্যারমসহ বিভিন্ন ইনডোর গেমসে শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে।
- অন্তঃস্কুল ফুটবল টূর্নামেন্ট : শিক্ষার্থীদের মাঝে ফুটবল টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হয়। চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দলকে পুরস্কৃত করা হয়।
- বিভিন্ন সময়ে বিদ্যালয়ের অডিটোরিয়ামে সাম্প্রতিক বিষয়ে সেমিনারের আয়োজন করা হয় যাতে গণ্যমান্য ব্যক্তিগণ উপস্থিত থাকেন।
অর্জন
সম্পাদনা- ২০০৮ সালে বিএসবি ফাউন্ডেশন কর্তৃক সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে “বিএসবি ফাউন্ডেশন অ্যাওয়ার্ড” লাভ।
- ২০১১ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলে গাজীপুরের সেরা দশ বিদ্যালয়ের তালিকায় দ্বিতীয় স্থান অধিকার। [৩]
- ২০১২ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলে গাজীপুরের সেরা দশ বিদ্যালয়ের তালিকায় পঞ্চম স্থান অধিকার। [৪][৫]
- ২০১৪ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলে গাজীপুরের সেরা দশ বিদ্যালয়ের তালিকায় চতুর্থ স্থান অধিকার। [৬][৭]
- ২০১৫ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে সেকেন্ডারি এডুকেশন কোয়ালিটি অ্যান্ড অ্যাকসেস এনহান্সমেন্ট প্রজেক্টের আওতায় গাজীপুর সদর উপজেলায় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক “প্রাতিষ্ঠানিক কৃতিত্ব সনদ” লাভ।
- ২০১৭ সালে প্রাইম ব্যাংক স্কুল ক্রিকেট টুর্নামেন্টে উপজেলা পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন ও জেলা পর্যায়ে রানার্সআপ।
- এছাড়াও বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষায় শতভাগ পাশের কৃতিত্ব অর্জন। [৮][৯][১০][১১]
অন্যান্য বিশেষত্ব
সম্পাদনাবাংলাদেশে বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির পারুল উদ্ভিদের মোট নয়টি পরিণত গাছ রয়েছে, যার পাঁচটি উক্ত বিদ্যালয়ের পশ্চিম প্রাঙ্গণে অবস্থিত।[১২][১৩]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "History"। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-৩০।
- ↑ "বঙ্গবন্ধু জন্মবার্ষিকী পালিত"। প্রথম আলো। ২০১৬-০৩-১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৯।
- ↑ "এসএসসি ও সমমানের পরীৰার ফল প্রকাশ"। দৈনিক ডেসটিনি। ১৩ মে ২০১১। ১৫ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ "গাজীপুরের সেরা দশ স্কুল"। কালের কণ্ঠ। ২০১২-০৬-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৯।
- ↑ "এসএসসিতে কৃতিত্ব অর্জন এবারও তৃতীয় আইডিয়াল"। সংগ্রাম। ২০১২-০৫-১২। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৯।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "গাজীপুরের সেরা ১০ স্কুল, দৈনিক ইত্তেফাক রিপোর্ট, প্রকাশকাল: রবিবার ১৮ মে ২০১৪, সংগ্রহের তারিখ: ৩০ ডিসেম্বর ২০১৪ খ্রিস্টাব্দ। "
- ↑ "গাজীপুর জেলার সেরা দশ স্কুল"। banglanews24.com। ২০১৪-০৫-১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৯।
- ↑ "গাজীপুরে ৪৬টি স্কুলে শতভাগ পাশ"। jagonews24.com। ২০১৫-০৬-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৯।
- ↑ "গাজীপুর সরকারি স্কুল ফল বিপর্যয়"। দৈনিক মানবজমিন। ২০১৬-০৫-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২৯।
- ↑ "গাজীপুরের ৪৩ স্কুলে শতভাগ পাস"। ইত্তেফাক। ২০১৬-০৬-১১। ২০২১-১২-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৯।
- ↑ "গাজীপুরের ৫১ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস"। দৈনিক শিক্ষা। ২০২০-০১-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-২৯।
- ↑ হোসেন, মোকারম (৩০ মে ২০১৬)। "তবে কি পারুলের দেখা মিলল"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
- ↑ চৌধুরী, সাহানা (৪ মে ২০১৯)। "পারুলের মোহন মায়া"। দেশ রূপান্তর। ২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০২২।