সান্দুক রুইত

নেপালের চক্ষু বিশেষজ্ঞ (চোখের শল্যচিকিৎসক )

সান্দুক রুইত ( নেপালি : सन्दुक रुइत , (উচ্চারণ [ˈsʌnduk rui̯t]) ( ৪ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৪) হলেন নেপালের একজন চক্ষু বিশেষজ্ঞ (চোখের শল্যচিকিৎসক ) যিনি আফ্রিকা এবং এশিয়া জুড়ে ১৮০,০০০ জনেরও বেশি মানুষের ছানি অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে দৃষ্টিশক্তি পুনরুদ্ধার করেছেন।[১][২] রুইত নেপালের 'তিলগঙ্গা ইনস্টিটিউট অফ অপথালমোলজি'র প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক। সংস্থার স্বল্প মূল্যে উৎপাদিত উচ্চ-মানের ইন্ট্রাওকুলার লেন্স ও কম খরচে ছানির অস্ত্রোপচার বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র মানুষের কাছে সহজসাধ্য করে তুলেছে। [৩] সেকারণে, সান্দুক রুইতকে দৃষ্টির ঈশ্বর হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। [৪] তিনি শান্তি ও আন্তর্জাতিক বোঝাপড়ার জন্য এশীয় মহাদেশে নোবেল পুরস্কারের সমতুল্য রামোন ম্যাগসেসে পুরস্কারে ভূষিত হন। [৫] চিকিৎসাক্ষেত্রে ডা.সান্দুক রুইতের অসামান্য অবদানের জন্য ভারত সরকার ২০১৮ খ্রিস্টাব্দের দেশের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার পদ্মশ্রী প্রদান করে। [৬]

ডা. সান্দুক রুইত
सन्दुक रूइत
২০১১ খ্রিস্টাব্দে সান্দুক রুইত
জন্ম (1954-09-04) ৪ সেপ্টেম্বর ১৯৫৪ (বয়স ৬৯)
ওলাংচুং গোলা, তাপ্লেজুঙ জেলা, নেপাল
মাতৃশিক্ষায়তনকিং জর্জ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
এইমস দিল্লি
পেশাচক্ষু বিশেষজ্ঞ
অফিসতিলগঙ্গা চক্ষু হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক
দাম্পত্য সঙ্গীনন্দা (শ্রেষ্ঠা) রুইত (বি.১৯৮৭)
সন্তান৩ জন (২ কন্যা,১ পুত্র)
পুরস্কারঅর্ডার অফ অস্ট্রেলিয়া
রামোন ম্যাগসেসে পুরস্কার (২০০৬)
প্রিন্স মাহিদোল পুরস্কার
ন্যাশনাল অর্ডার অফ মেরিট (ভুটান)
এশিয়া গেম চেঞ্জার অ্যাওয়ার্ডস
পদ্মশ্রী (২০১৮)
আইএসএ অ্যাওয়ার্ড ফর সার্ভিস টু হিউম্যানিটি
মেডিকেল কর্মজীবন
বিশেষজ্ঞতাকর্নিয়াছানি
ওয়েবসাইটtilganga.org

জন্ম ও প্রারম্ভিক জীবন সম্পাদনা

সান্দুক রুইত ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দের ৪ সেপ্টেম্বর উত্তর-পূর্ব নেপালের তাপ্লেজুঙ জেলার তিব্বত সীমান্তের প্রত্যন্ত পাহাড়ী গ্রাম ওলাংচুং গোলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা সোনম রুইত ও মাতা কেসাং রুইত ছিলেন নিরক্ষর। সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে ১১০০০ ফুট উচ্চতায় বিশ্বের তৃতীয়-সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট কাঞ্চনজঙ্ঘার কোলে অবস্থিত গ্রামটিতে ২০০ জনের বসতির এই গ্রামে বিদ্যুৎ, স্কুল, স্বাস্থ্য সুবিধা বা যোগাযোগের কোন উপায় না থাকায় রুইতের পরিবার কৃষি, ক্ষুদ্র ব্যবসা ও পশুপালন করে জীবিকা নির্বাহ করত। [৭]

সান্দুক তার মাতাপিতার ছয় সন্তানের মধ্যে দ্বিতীয় ছিলেন। তিনি তার তিন ভাইবোনকে শৈশবেই হারান। জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা মারা যায় ডায়রিয়ায় [৮]:৩–৪ কনিষ্ঠ ভগিনী চুন্দক আট বছর বয়সে জ্বরে আক্রান্ত হয়ে এবং আর এক ভগিনী ইয়াংলার মৃত্যু হয় যক্ষা রোগে আক্রান্ত হয়ে বিনা চিকিৎসায়।[৮]: ভাইবোনের অকাল মৃত্যুই সান্দুকের মনে ডাক্তার হয়ে এবং দরিদ্রদের জন্য কাজ করার সংকল্প জাগিয়েছিল। [৮]:৩৭–৪০

শিক্ষা সম্পাদনা

সান্দুকের গ্রাম থেকে সবচেয়ে কাছের স্কুলটি দার্জিলিংয়ে পনেরো দিনের হাঁটার দূরত্বে ছিল। [৯] তার বয়স সাত বৎসর হলে তার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী পিতা তাকে দার্জিলিং-এর সেন্ট রবার্ট স্কুলে ভর্তি করান। প্রায় চার-পাঁচ বছর মাতাপিতার কাছ থেকে দূরে থাকার কারণে দার্জিলিংয়ে অনেক কষ্টে ছিলেন তিনি। ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে চীন-ভারতের সীমান্ত যুদ্ধের সময় দার্জিলিঙের স্কুল বন্ধ করে দেওয়া হলে, তিনি নেপালে ফিরে আসেন, কিন্তু পড়াশোনা চালিয়ে যান। ১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দে, সান্দুক কাঠমান্ডুর সিদ্ধার্থ বনস্থলী স্কুল থেকে প্রথম শ্রেণীতে এসএলসি পাশ করেন।[১০] ত্রি-চন্দ্র কলেজে আইএসসি পড়ার পর তিনি বৃত্তি কোটায় ডাক্তারী পড়ার সুযোগ পান। সেই বৃত্তি নিয়ে ভারতে আসেন এবং ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত লখনউ-এর কিং জর্জ মেডিকেল কলেজে চিকিৎসাশাস্ত্র নিয়ে পড়াশোনা করেন এবং এমবিবিএস পাশ করে নেপালে ফিরে আসেন এবং কাঠমান্ডুর বীর হাসপাতালে জেনারেল ফিজিশিয়ান হিসাবে তিন বছর কাজ করেন। পরবর্তীতে তিনি চক্ষু বিশেষজ্ঞ হতে ১৯৮১ খ্রিস্টাব্দে বৃত্তি নিয়ে ভারতের দিল্লিতে অখিল ভারতীয় আয়ুর্বিজ্ঞান সংস্থানে পড়াশোনা শুরু করেন এবং ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভের পর নেপালে ফিরে আসেন[১০][১১] এবং ধাদিঙ জেলার ত্রিপুরেশ্বরের একটি চক্ষু হাসপাতালে আট বছর কাজ করেন।[১২] ইতিমধ্যে অস্ট্রেলিয়ার চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ফ্রেড হোলোস যিনি নেপালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একজন পরামর্শদাতা হিসাবে ছিলেন, তার নজরে আসেন ডা.সান্দুক রুইত। তিনি ১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দে অস্ট্রেলিয়ায় ছানি অস্ত্রোপচার নিয়ে তাকে বিশদে আরও পড়াশোনার প্রস্তাব দেন। [৯] রুইত তার পরামর্শে অস্ট্রেলিয়া, নেদারল্যান্ডস এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আরও পড়াশোনা করেন।[৯]

কর্মজীবন সম্পাদনা

১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দে অস্ট্রেলিয়ায় কাজ করার সময়, রুইত এবং ফ্রেড হোলোস উন্নয়নশীল বিশ্বে 'স্বল্প-ছিদ্রের ছানি অস্ত্রোপচার'-এর উপযুক্ত সস্তা ইন্ট্রাওকুলার লেন্স ব্যবহার করার জন্য একটি কৌশল উদ্ভাবন করেন। [১৩] পূর্বে ছানি অপসারণের পর রোগীর জন্য যে লেন্স প্রদান করা হত তা অত্যন্ত ব্যয়বহুল ছিল। ১৯৯৫ খ্রিস্টাব্দে, রুইত স্বল্প মূল্যের এক নতুন ইন্ট্রাওকুলার লেন্স তৈরি করেন, যা ২০১০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ৬০ টিরও বেশি দেশে ব্যবহৃত হয়। [১৩] রুইতের পদ্ধতি এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মেডিকেল স্কুলেও পড়ানো হয়। [৩] অনেক সস্তা হওয়া সত্ত্বেও, রুইটের পদ্ধতির সাফল্যের হার পশ্চিমী দেশের সমমানের, ছয় মাসে ৯৮ শতাংশ। [৩] ১৯৯৪ খ্রিস্টাব্দে [১৪] ডাঃ রুইত কাঠমান্ডুতে তিলগঙ্গা চক্ষু কেন্দ্র (বর্তমানে তিলগঙ্গা ইনস্টিটিউট অফ অপথালমোলজি নামে পরিচিত) প্রতিষ্ঠা করেন। [১৫] এটির লক্ষ্য বিশ্বব্যাপী রোগীদের জন্য সাশ্রয়ী মূল্যে চোখের যত্ন প্রদান করা। প্রথমদিকের কঠিন সময়ে ডা. রুইতের স্ত্রী নন্দা সহকারী হিসাবে শক্তি জুগিয়ছেন এবং অনুসরণ করেছিলেন। [১৬]  ইনস্টিটিউট হিমালয়ান ক্যাটারাক্ট প্রজেক্ট এবং অন্যান্য সংস্থার সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক এবং দুর্গম স্থানে প্রায়শই বিনামূল্যে মানুষের ছানি অস্ত্রোপচার করতেন তিনি। তিলগঙ্গা চক্ষু কেন্দ্রে সারা বিশ্ব থেকে আসা ১০০,০০০ টিরও বেশি অস্ত্রোপচার করেছেন এবং ৫০০ জনেরও বেশি চিকিৎসা কর্মীকে প্রশিক্ষিত করেছেন। তার সংস্থা ইন্ট্রাওকুলার লেন্স ৫ মার্কিন ডলারের কম খরচ তৈরি করেছে।[৯]  যারা কেন্দ্রে পৌঁছাতে অক্ষম, বা যারা অন্যথায় বিচ্ছিন্ন গ্রামীণ এলাকায় বাস করে, রুইত এবং তার দল মোবাইল চক্ষু শিবির স্থাপন করে, প্রায়শই তাঁবু, শ্রেণীকক্ষ এবং এমনকি পশুর আস্তাবলকে অস্থায়ী অপারেটিং রুম হিসাবে ব্যবহার করে। [১৭]

কাঠমান্ডুতে একজন উত্তর কোরিয়ার কূটনীতিকের চিকিৎসার পর, তাদের আমন্ত্রণে ২০০৬ খ্রিস্টাব্দে উত্তর কোরিয়া যান [১৭] এবং সেখানে তিনি ১০০০ রোগীর অস্ত্রোপচার করেন এবং অনেক স্থানীয় শল্যচিকিৎসককে প্রশিক্ষণ দেন। [১৭]

২০২১ খ্রিস্টাব্দের এপ্রিল মাসে রুইত 'তেজ কোহলি অ্যান্ড রুইত ফাউন্ডেশন' এর মাধ্যমে ১০০,০০০ জনের ছানি স্ক্রীনিং এবং ২০২৬ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে ৩০০,০০০ ছানি অন্ধত্ব নিরাময়ের লক্ষ্য মাত্রা রেখেছেন। [১৮][১৯] নেপালের লুম্বিনী অঞ্চলের এক শিবিরে ১,৩৮৭ জন রোগীর ছানি স্ক্রীনিংএর ব্যবস্থা করেছেন এবং ৩১২ জনের অন্ধত্ব নিরাময় সম্ভব হয়েছে। [২০] সোলুখুম্বু অঞ্চলের আরেকটি শিবিরে ১,২১৪ জন রোগীর পরীক্ষা করা হয়েছে এবং ২০২১ খ্রিস্টাব্দের এপ্রিলে ১৭৮ জনের অন্ধত্ব নিরাময় করা হয়েছে।

পুরস্কার ও সম্মাননা সম্পাদনা

  • ২০০৭ খ্রিস্টাব্দের মে মাসে, রুইতকে নেপাল ও সন্নিহিত অঞ্চলে চক্ষুচিকিৎসা পরিষেবায় মানব সেবার জন্য এবং শল্যচিকিৎসকদের শিক্ষাদান ও প্রশিক্ষণ এবং প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের জন্য অর্ডার অফ অস্ট্রেলিয়ার একজন অনারারি অফিসার নিযুক্ত করা হয়েছিল। [২১]
  • ২০০৬ খ্রিস্টাব্দের জুন মাসে ডা. সান্দুক রুইত আন্তর্জাতিক বোঝাপড়ার জন্য রামোন ম্যাগসেসে পুরস্কারে ভূষিত হন ।[২২]
     
    ডা. রুইত এশিয়ান অফ দ্য ইয়ার পুরস্কার গ্রহণ করছেন
  • ২০০৭ খ্রিস্টাব্দের ৫ মার্চ ভারত সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডঃ অম্বুমণি রামদাস কর্তৃক ২০০৭ খ্রিস্টাব্দের এশিয়ান অফ দ্য ইয়ার পুরস্কারে ভূষিত হন।
  • ২০০৭ খ্রিস্টাব্দেই তিনি থাইল্যান্ডের প্রিন্স মাহিদোল পুরস্কার লাভ করেন।
  • ২০১০ খ্রিস্টাব্দের মাইনর প্লানেট সেন্টার, ২০০১ খ্রিস্টাব্দে বিল ইয়েং দ্বারা আবিষ্কৃত গ্রহাণু ৮৩৩৬২-র নামকরণ করে সান্দুক রুইত এবং এটি ৩০ মার্চ ( MPC 69494 ) প্রকাশিত হয়।
  • ২০১৫ খ্রিস্টাব্দের ১৭ ডিসেম্বর তিনি ভুটানের ন্যাশনাল অর্ডার অফ মেরিট (স্বর্ণে) ভূষিত হন । [২৩]
  • ২০১৬ খ্রিস্টাব্দের ২৭ অক্টোবর তিনি এশিয়া সোসাইটির কাছ থেকে 'এশিয়া গেম চেঞ্জার অ্যাওয়ার্ড' লাভ করেন। "যাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাদের জন্য দৃষ্টিশক্তি এবং উৎপাদনশীল জীবন উপহার দেওয়ার জন্য।" [২৪]
  • ২০১৮ খ্রিস্টাব্দে ভারত সরকার তাকে দেশের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার পদ্মশ্রী প্রদান করে। [৬] তার উদ্ভাবিত সুলভমূল্যের অথচ উচ্চমানের ইন্ট্রাওকুলার লেন্স চোখের ছানি অস্ত্রোপচারের খরচ প্রায় নব্বই শতাংশ কমিয়ে দেয় এবং কম খরচে ছানি অপসারণের জন্য বিশ্বের ত্রিশটিরও বেশি দেশ উপকৃত হয়।[২৫]
  • ২০২০ খ্রিস্টাব্দের সেপ্টেম্বরে, নেপাল সরকার  ডাঃ সান্দুক রুইতকে রাষ্ট্রীয় সম্মান সুপ্রসিদ্ধ প্রবাল জনসেবাশ্রী (প্রথম) দিয়ে সম্মানিত করেন।
  • ২০২৩ খ্রিস্টাব্দের ২১ ফেব্রুয়ারি বাহরাইনের মানামায় ইসা (আইএসএ) কালচারাল সেন্টারে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানের মধ্যে ডা. সান্দুক রুইতকে মানবতার সেবার জন্য মর্যাদাপূর্ণ ইসা (আইএসএ) পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। বাহরাইনের রাজা, মহামান্য হামাদ বিন ইসা আল খলিফা ডক্টর রুইতকে এক রাজকীয় অনুষ্ঠানের পুরস্কারের অর্থমূল্য এক মিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রদান করেন। [২৬]

পারিবারিক জীবন সম্পাদনা

ডা. সান্দুক রুইত ১৯৮৭ খ্রিস্টাব্দে চক্ষুরোগ চিকিৎসায় যুক্ত নার্স নন্দা শ্রেষ্ঠাকে বিবাহ করেন। তাদের এক পুত্র এবং দুই কন্যা।

আরো দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Gripper, Ali (জুন ২০, ২০১৮)। "Fred Hollows' protege Sanduk Ruit, the barefoot surgeon"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-০২ 
  2. শিরোনাম=Sight for sore eyes: 'Maverick' doctor who restored the vision of 100,000 people |প্রকাশক=CNN |ইউআরএল=http://edition.cnn.com/2014/12/14/world/asia/nepal-eye-doctor/%7C%7Cসংগ্রহের-তারিখ=2014-12-17}}[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  3. Kristoff, Nicholas (২০১৫-১১-০৭)। "In 5 minutes, he lets the blind see"The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-০৪ 
  4. Mason, Margie (মার্চ ২১, ২০১০)। "Nepalese Doc is 'God of Sight' to nation's poor"NBCNews। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-০৫ 
  5. "Ramon Magsaysay Award Foundation"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-০১ 
  6. "Padma Awards - Interactive Dashboard"। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০৫ 
  7. "Ruit, Sanduk"Ramon Magsaysay Award Foundation। ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-০৪ 
  8. Gripper, Ali (২০১৮)। The Barefoot Surgeon: The inspirational story of Dr Sanduk Ruit, the eye surgeon giving sight and hope to the world's poor। Australia: Allen & Unwin। আইএসবিএন 9781760292706 
  9. "Sanduk Ruit: Everyone Deserves Good Vision"। Ramon Magsaysay Award Foundation। জুলাই ২৫, ২০১৬। ২০১৮-০৯-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-২৩ 
  10. "Dr Sanduk Ruit sang 'Dewa Penglihatan' Bagi Pasien Katarak"detikHealth (ইন্দোনেশীয় ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১০-০৪ 
  11. Gripper, Ali (২০১৯-১১-০৮)। "I can feel their pain: Dr. Sanduk Ruit"The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১০-০৪ 
  12. "Class- 10 Nepali Book Pages 1-50 - Flip PDF Download | FlipHTML5"fliphtml5.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-১১ 
  13. "Surgeon brings innovative techniques to ophthalmologists worldwide"। Ocular Surgery News। জুন ১, ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-২৩ 
  14. "Tilganga Institute of Ophthalmology"Tilganga Institute of Ophthalmology। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১০-০৬ 
  15. "Sight restored to 187 people in remote Nepal"The Fred Hollows Foundation। ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-২৩ 
  16. "Bringing Sight To Millions"। Nepal Republic Media। এপ্রিল ২৪, ২০১০। জুলাই ২৬, ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  17. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; CNN নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  18. Times, Nepali। "Tej Kohli & Ruit Foundation" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-৩০ 
  19. "In Pictures: Nepal's God of Sight eye doctor seeks to expand work"Aljazeera.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-৩০ 
  20. "Nepal's God of Sight eye doctor to expand work beyond border"Msn.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-৩০ 
  21. "It's an Honour – Honours – Search Australian Honours"Itsanhonour.gov.au। ২০২০-১১-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১০-২৬ 
  22. "The 2006 Ramon Magsaysay Award for International Understanding − Citation for Sanduk Ruit"। The Ramon Magsaysay Award Foundation। আগস্ট ৩১, ২০০৬। ২০১২-০৭-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১০-২৬ 
  23. "His Majesty awards National Order of Merit – BBS"। ডিসেম্বর ১৭, ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১০-২৬ 
  24. "Nepali eye surgeon Sanduk Ruit among recipients of the 2016 Asia Game Changers award"The American Bazaar। সেপ্টেম্বর ১৩, ২০১৬। সেপ্টেম্বর ২৬, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ১৫, ২০২০ 
  25. "Nepali ophthalmologist Dr Sanduk Ruit bags Padma Shri Award"The Kathmandu Post। ২০১৮-০১-২৬। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-০৭ 
  26. "Nepalese 'Sight Messenger' awarded with Bahrain's prestigious Isa Award for Service to Humanity"Arab News। ফেব্রুয়ারি ২২, ২০২৩।