শিখরবদ্ধ মন্দির
শিখরবদ্ধ মন্দির হল চূড়া এবং গম্বুজ সমন্বিত এমন স্থাপনা যা হিন্দু বা জৈন ধর্মাবলম্বীদের উপাসনালয়। সাধারনত মার্বেল, বেলেপাথর বা অন্যান্য পাথর দিয়ে নির্মিত প্রতিকৃতি খোদাই করা ভবনটির মধ্যে মূর্তি স্থাপিত থাকে। হিন্দুধর্মের অনেক শাখায় এই ধরনের মন্দিরগুলো সাদৃশ্যপূর্ণ বৈশিষ্ট থাকলেও এ মন্দিরটিকে বর্ণনা করার জন্য শিখরবদ্ধ শব্দটি ব্যবহার করার কারন হলো হিন্দুধর্মের স্বামীনারায়ণ শাখার সাথে জৈন ধর্মের পারস্পরিক গভীর সাদৃশ্যতা বিদ্যমান। শিখরবদ্ধ ছাড়া অন্য রকমের মন্দিরগুলোতে উচু চূড়া থাকে না শুধুমাত্র সমতল ছাদ থাকে।[১]
সংজ্ঞা
সম্পাদনামন্দির হল হিন্দু, জৈন বা বৌদ্ধ মতবাদের অনুসারীদের উপসনার স্থান। শিখরবদ্ধ শব্দটি সংস্কৃত শব্দ শিখরা থেকে উদ্ভুত যার অর্থ পর্বতশৃঙ্গ আর বদ্ধ শব্দের অর্থ আবদ্ধ।[২] শিখরবদ্ধ মন্দির বলতে এমন এক প্রকার হিন্দু মন্দিরকে বোঝায় যে পবিত্র মন্দিরের উপরে একটি চূড়া রয়েছে যা এটিকে পর্বত চূড়া দ্বারা আবদ্ধ রুপ দেখায়।
লক্ষ্য এবং তাৎপর্য
সম্পাদনাশিখরবদ্ধ মন্দিরগুলো কেন্দ্রীয় উপাসনালয়ে দেবতার পবিত্র মূর্তি ধারণ করে পবিত্র এবং উপাসনার স্থান হয়ে ওঠে যেখানে হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রার্থনা, উপাসনা, ধ্যান এবং দেবতার প্রতি ভক্তি দান করতে আসে।[৩] মন্দিরগুলো শুধুমাত্র পবিত্র উপাসনালয় হিসেবেই কাজ করে না, দেশের হিন্দু সমাজ জীবনের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভারতীয় প্রত্নতত্ত্ব এবং স্থাপত্যবিদ্যার পণ্ডিত জর্জ মিশেল পর্যবেক্ষণ করেছেন, "মন্দির হল হিন্দুধর্মের সবচেয়ে বৈশিষ্ট্যপূর্ণ শৈল্পিক অভিব্যক্তি, যা সম্প্রদায়ের সামাজিক এবং আধ্যাত্মিক জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।"[৪] ঐতিহ্যবাহী শিখরবদ্ধ মন্দিরগুলো ভারতীয় উপমহাদেশের বাইরেও নির্মিত হয়েছে, এবং হিন্দু প্রবাসী সদস্যদের সাংস্কৃতিক ও আধ্যাত্মিক ঐতিহ্যের সাথে সংযোগ স্থাপন ও ধর্মীয় অনুষ্ঠান উদযাপন করার গুরুত্বপূর্ণ স্থান হিসেবে ভূমিকা পালন করে আসছে। স্বামীনারায়ণ ১৮২২ থেকে ১৮২৮ সালের মধ্যে ভারতের গুজরাটে ছয়টি শিখরবদ্ধ মন্দিরকে পবিত্র করে ঐতিহ্যবাহী হিন্দু মন্দিরগুলোকে পঞ্চগুন এ তাৎপর্যপূর্ণতা দান করেছিলেন। প্রথমত, মন্দিরগুলো উপাসনা প্রদানের জন্য একটি পবিত্র স্থান হিসাবে কাজ করত, হিন্দু শাস্ত্র অনুসারে তাদের পবিত্রতার প্রেক্ষিতে হিন্দু উৎসব উদযাপন এবং ধর্মীয় আচার পালনের জন্যও আদর্শ স্থান ছিল। মন্দিরগুলো আধ্যাত্মিক আলোচনা, ধর্মীয় আদেশ-নির্দেশ পরিচালনার গুরুত্বপূর্ণ স্থান হিসাবে এবং সংস্কৃত, ধর্মগ্রন্থ এবং ভক্তি বিষয়ক পাঠের কেন্দ্র হিসাবে কাজ করে। মন্দিরগুলো অভাবী দুঃস্থ ভক্তদের ওষুধ এবং বস্ত্র দানের মতো দাতব্য পরিষেবার আদর্শ স্থান হিসাবেও কাজ করে।[৫]
গঠন এবং প্রতীকী তাৎপর্য
সম্পাদনামন্দিরের আকৃতি প্রতীকীভাবে পুরুষ বা মহাজাগতিক মানুষের দেহাকৃতিকে কীভাবে প্রতিনিধিত্ব করে সে সম্পর্কে ঐতিহ্যগত স্থাপত্যের বিধিগুলোর নির্দেশনাদানকারী পবিত্র হিন্দু গ্রন্থগুলোতে বিবৃত হয়েছে। শিখরবদ্ধ মন্দির বাস্তু পুরুষ মন্ডলের বিন্যাসে তৈরি করা হয়ে থাকে যা বৈদিক সৃষ্টিতত্ত্বকে একটি আধিভৌতিক রুপে প্রকাশ করে।[৬] মন্দিরের ভিত্তি থেকে শুরু করে চূড়ার (শিখর) উপরে দোলা দেওয়া পতাকা (দ্বাজা) পর্যন্ত প্রতিটি প্রধান বাহ্যিক দৃশ্যমান অংশ পুরুষ দেবতাদের রূপকে প্রতীকী করে[৭] এবং মন্দিরের ভেতরে স্থাপিত মূর্তিগুলো আত্মাকে রুপকার্থে মূর্ত করে।[৮] উপাসনাকারীদের জন্য শিষ্টাচারের কিছু বিধানও দেয়, যেমন মন্দিরে প্রবেশ করার সময় জুতা খুলে প্রবেশ করা।
শিখরবদ্ধ মন্দিরের গঠন আধ্যাত্মিক আকাঙ্খা এবং জ্ঞানার্জনের গভীর-মূলগত অন্তর্নিহিত তাৎপর্য প্রতিফলিত করে। উদাহরণস্বরূপ, পর্বতের মতো বিশাল আকৃতির চূড়া (শিখর) উচ্চাভিলাষী আকাঙ্ক্ষার প্রতীক।[৯] পণ্ডিত রেমন্ড উইলিয়ামস গম্বুজ এবং স্তম্ভগুলোকে "এমনভাবে বর্ণনা করেছেন যে দেবতাদের আবাস এসব পবিত্র স্থানে, পার্থিব এবং ঐশ্বরিক দূরত্ব উচু নিচু’র ভেদাভেদ বিলীন হয়ে গেছে। এইভাবে তাদের মনে করিয়ে দেওয়া হয় যে উপাসনালয় ভ্রমণের উদ্দেশ্য হল স্বীয় আধ্যাত্মিক শক্তি লাভে প্রত্যাশী হওয়া। জনৈক ভক্ত মন্তব্য করেছিলেন যে মন্দিরগুলো পাহাড়ের চূড়ার আকারে নির্মিত হয় যার মধ্যে উচ্চতম ধাপগুলো মহাশুন্যের বিশালতার রুপ প্রকাশ করে; অসীমকে সীমার জাগতিক জগতে আনা হয়।”[১০] দেহের জীবাত্মা (গর্ভগৃহ) যেখানে দেবতা বাস করেন তা মন্দিরের রূপক ভ্রূণ হিসাবে কাজ করে এবং উপাসনা করার সময় ভক্তরা নতুন আধ্যাত্মিক প্রশান্তি লাভ করেন।[৯]
রীতিনীতি ও আচার-অনুষ্ঠান
সম্পাদনারীতিনীতি এবং অনুশীলন বিভিন্ন হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে নির্দিষ্ট তথা তুলনামূলকভাবে একই রকম হলেও শিখরবদ্ধ মন্দিরগুলোর দৈনন্দিন আচার-অনুষ্ঠানে ভিন্ন হতে পারে। অনেক মন্দির সারাদিনে পাঁচটি আরতি করে। প্রতিটি আরতির সময় মন্দিরের মধ্যে স্থাপিত ভগবানের পবিত্র মূর্তিগুলোর সামনে থাকা ভক্তদের ভক্তি অর্পনে আকার ও সাকার মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়।[১১] প্রথম আরতি বা মঙ্গলা আরতি সূর্যোদয়ের আগে করা হয়। মূর্তিগুলোকে সজ্জিত করার পরে শাঙ্গার আরতি করা হয়। মূর্তিগুলোকে নৈবেদ্য দান বা রাজভোগ দান আরতি দুপুরে করা হয়। সন্ধ্যার সময় সন্ধ্যা আরতি করা হয়। দিনের শেষ আরতি শয়ন আরতি রাতের বিশ্রামে যাওয়ার আগে আগে করা হয়। শিখরবদ্ধ মন্দিরে আরতি এবং অন্যান্য আচার-অনুষ্ঠান সাধু দ্বারা সম্পাদিত হয়; অন্যান্য ধরণের মন্দিরে পূজারিরা সাধারণত এই ধরনের ভূমিকা পালন করে।
বেশিরভাগ মন্দিরের ভিতরে বা কাছাকাছি ঘণ্টা (ঘন্টা) অন্তর্ভুক্ত থাকে যাতে পূজাদানকারীরা প্রবেশের সময় বাজাতে পারে। ভক্তরা পূজা শুরু করার আগে আত্মহৃদয়ে দেবতার আমন্ত্রণ বার্তা হিসাবে ঘন্টা বাজান। ঘণ্টা বাজানোর মাধ্যমে আরতি শুরু হওয়ার ঘোষণা দিতে এবং আরতি অনুষ্ঠানের সময়ও ব্যবহার করা হয়। ভক্তরা মন্দিরের অন্যান্য স্থানে যেখানে দেবতাদের মূর্তি রয়েছে সসব জায়গায় যেতে পারেন। মন্দির পরিদর্শনকালে অনেক ভক্তরা প্রদক্ষিণা করেন। পবিত্র এলাকায় মূর্তিগুলো দেখার সময় এক বা একাধিক মন্দিরের চারপাশে প্রদক্ষিণ করে থাকেন।
কিছু ভক্ত মন্দিরে ধর্মকথা শুনতে, পবিত্র ধর্মগ্রন্থের অংশ পাঠ এবং তপস্বী বা বিদ্বান মন্দির কর্তার দেওয়া ধর্মীয় বক্তৃতা শোনার জন্যও মন্দিরে গিয়ে থাকেন। বক্তৃতা প্রদান করার স্থান হিসেবে শিখরবদ্ধ মন্দির সহ বৃহত্তর মন্দিরগুলোতে সমাবেশ স্থল থাকে। সমাবেশ স্থলে ভিড় খুব বেশি হলে বা গুরুত্বপূর্ণ উৎসবের দিনগুলোতে মন্দিরের পাশাপাশি খোলা জায়গা প্রায়ই ব্যবহার করা হয়ে থাকে।[১২]
শিখরবদ্ধসহ যেকোন মন্দিরের জন্য প্রধান আচার হল প্রাণ প্রতিষ্ঠা করন। এ পবিত্র অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মূর্তিগুলোকে পবিত্র করা হয় এবং দেবতাগনকে মূর্তিতে আহবান করা হয়। হিন্দু ধর্মগ্রন্থগুলো নির্দিষ্ট বিধান মতে "শুধুমাত্র সেই শুদ্ধ মহাপুরুষই প্রাণ প্রতিষ্ঠা করার যোগ্য যার প্রতিটি অঙ্গে পরমাত্মা সম্পূর্ণরূপে বিরাজ করেন, তিনিই কেবল তাঁর হৃদয়ে আসনকারী পরমাত্মাকে মূর্তিতে আহবান করতে পারেন।"[১৩] আধ্যাত্মিক গুরুরা বা প্রবীণ সাধুরা প্রায়শই শিখরবদ্ধ মন্দিরে অনুষ্ঠান করে থাকেন।
উল্লেখযোগ্য শিখরবদ্ধ মন্দির
সম্পাদনাগুজরাটের সোমনাথ মন্দিরটিকে ভগবান শিবের বারোটি জ্যোতির্লিঙ্গ মন্দিরের মধ্যে একটি বলে মনে করা হয় বলে ইতিহাস রয়েছে। দিল্লির ছতারপুর মন্দির ভারতের বৃহত্তম হিন্দু মন্দির কমপ্লেক্সগুলির মধ্যে একটি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইরেও অসংখ্য ঐতিহ্যবাহী শিখরবদ্ধ মন্দির নির্মিত হয়েছে।
জৈন ধর্মের ব্রিটিশ কেন্দ্র তালিকায়ও শিখরবদ্ধ মন্দিরের তালিকাভুক্তির উল্লেখ আছে।[১৪] এর প্রধান মূর্তি শান্তিনাথের। দিগম্বর এবং শ্বেতাম্বর উভয় সম্প্রদায়ের জন্য এই মন্দিরটিই বিশ্বে প্রথম। এটি পশ্চিম বিশ্বের প্রথম পবিত্র জৈন মন্দিরও।
শিখরবদ্ধ মন্দির এবং স্বামীনারায়ণ ঐতিহ্য
সম্পাদনাস্বামীনারায়ণ ঐতিহ্যে, "মন্দির নির্মাণ স্বামীনারায়ণ 'উপাসনা' প্রকাশ ও প্রচারের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হিসেবে রয়ে গেছে।"[১৫] স্বামীনারায়ণের সময় ভক্তকুল ঘরে ছোট মন্দির বা পারিবারিক গৃহ মন্দিরে পূজা করত। পরবর্তীতে পরিবারগুলিকে একত্রিত করার প্রয়োজনে হরি মন্দির তৈরি করেছিল, যে ভবনগুলি অনেকটা গুদাম বা অনুরূপ আকারের হতো এবং যেগুলিতে সরলীকৃত আচার-অনুষ্ঠানগুলো অনুষ্ঠিত হতো যাতে পূজারি হিসাবে সাধুদের প্রয়োজন হত না। ভক্ত সম্প্রদায়ের আকার বৃদ্ধি এবং ব্যয় বহন করতে পারায় ভক্তরা তাদের ভক্তির প্রকাশ হিসাবে শিখরবদ্ধ মন্দির নির্মাণ করেছিলেন। সর্বপ্রথম স্বামীনারায়ণ নিজেই ছয়টি শিখরবদ্ধ মন্দির তৈরি করেছিলেন। পণ্ডিত হান্না কিম ব্যাখ্যা করেছেন, "খোদাই করা পাথরের মন্দির, সবচেয়ে সুনির্দিষ্ট উপায়ে প্রকাশ করে আত্মউপলব্ধির মাধ্যমে স্বামীনারায়ণের শিক্ষার প্রতি আনুগত্য প্রদর্শন ও সৎসঙ্গীদের ভক্তিমূলক প্রতিশ্রুতি।"[১৬]
স্বামীনারায়ণ সংস্থায়, গুরুভক্তির প্রকাশ হিসাবে হাজার হাজার স্বেচ্ছাসেবীর অবদানের মাধ্যমে মন্দিরগুলো তৈরি করা হয়। পণ্ডিত হান্না কিম উল্লেখ করেন, "তহবিল সংগ্রহ থেকে শুরু করে চূড়ান্ত পাথর পালিশ করা পর্যন্ত, নিজেকে আদর্শ ভক্তের প্রতিমূর্তি গড়ে তোলার জন্য ও ভগবানের সেবা করার মানসে অবিচ্ছিন্ন হাজার হাজার সৎসঙ্গীর মন্দির প্রকল্পে স্বেচ্ছায় অবদান অনুকরণীয়। সৎসঙ্গীদের বর্ণনা মতে, “ভক্তিমূলকভাবে নির্ধারিত সেবা এবং পৃষ্ঠপোষকতায় ষোল মাস থেকে মাত্র দুই বছরের মধ্যে মন্দিরগুলো নির্মিত হয়ে থাকে।"[১৬]
শিখরবদ্ধ মন্দির অসংখ্য সংশ্লিষ্ট ভবনকে অন্তর্ভুক্ত করে। মন্দিরে সেবারত সাধুরা সাধারণত আবাসিক ভবনগুলোতে থাকেন। স্বামীনারায়ণ মন্দিরগুলির একটি আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হল অতিথিশালা (ধর্মশালা) যা দর্শনার্থীদের জন্য বরাদ্দ থাকে।[১৭] রেমন্ড উইলিয়ামস পর্যবেক্ষণ করেন, "সাধারণ কিন্তু আরামদায়ক কক্ষে অনুরোধের ভিত্তিতে ভক্তদের রাত্রিবাসের ব্যবস্থা করা হয়। যেসব ব্যক্তি বা পরিবার মন্দির দর্শনে যেতে চান বা যারা ধর্মীয় তীর্থযাত্রা করতে চান তাদের জন্য খাবার ও থাকার ব্যবস্থা করা হয়। কয়েকদিন ব্যাপি পালিত উৎসবের জন্য প্রধান মন্দিরে আসা বিপুল সংখ্যক লোকের জন্য ব্যবস্থা করা হয়। যদিও আবাসনের জন্য কোনও চার্জ বাধ্যতামূলকভাবে নেওয়া হয় না তবে বেশিরভাগ দর্শনার্থী মুক্তহস্তে দান করেন। ছোট মন্দিরগুলিতে কেবল দুটি বা তিনটি অতিথি কক্ষ থাকে, তবে বৃহত্তর শিখরবদ্ধ মন্দিরগুলিতে শত শত তীর্থযাত্রীদের থাকার ক্ষমতা সহ বেশ কয়েকটি ভবন থাকে। আহমদাবাদের BAPS মন্দির একটি আট তলা বিশিষ্ট ধর্মশালা তৈরি করেছে যেটির নিচতলায় একটি আধুনিক চিকিৎসা কেন্দ্র রয়েছে যেখানে তীর্থযাত্রীরা সম্পূর্ণ শরীরের শারীরিক পরীক্ষা করতে পারেন। তীর্থযাত্রীদের বর্ধিত সংখ্যা মোকাবেলা করার জন্য নতুন ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে।[১৭]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ [Progressive Jains of India, Satish Kumar Jain, Shraman Sahitya Sansthan, 1975 p. 57]
- ↑ Apte, Vaman S. (১৯৯৮)। The Practical Sanskrit-English Dictionary। Banarsidass Publishers।.
- ↑ Williams, Raymond (২০০১)। Introduction to Swaminarayan Hinduism। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 123–136। আইএসবিএন 978-0-521-65422-7।.
- ↑ Michell, George (১৯৭৭)। The Hindu Temple: An Introduction to Its Meaning and Forms। University of Chicago Press। পৃষ্ঠা 14।.
- ↑ Mukundcharandas, Sadhu (২০০৫)। Swaminarayan: An Introduction। Swaminarayan Aksharpith। পৃষ্ঠা 39। আইএসবিএন 81-7526-259-1।
- ↑ Elgood, Heather (১৯৯৯)। Hinduism and the Religious Arts। Cassell। পৃষ্ঠা 116। আইএসবিএন 0-304-70739-2।
- ↑ Klostermaier, Klaus (২০০৭)। A Survey of Hinduism। State University of New York Press। পৃষ্ঠা 268-271। আইএসবিএন 978-0-7914-7081-7।
- ↑ Mukundcharandas, Sadhu (২০০৫)। Hindu Rites and Rituals। Swaminarayan Aksharpith। পৃষ্ঠা 6-7। আইএসবিএন 81-7526-356-3।.
- ↑ ক খ Mukundcharandas, Sadhu (২০০৫)। Hindu Rites and Rituals। Swaminarayan Aksharpith। পৃষ্ঠা 6। আইএসবিএন 81-7526-356-3।
- ↑ Williams, Raymond (২০০১)। Introduction to Swaminarayan Hinduism। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 124–125। আইএসবিএন 978-0-521-65422-7।
- ↑ Mukundcharandas, Sadhu (২০০৫)। Hindu Rites and Rituals। Swaminarayan Aksharpith। পৃষ্ঠা 9। আইএসবিএন 81-7526-356-3।
- ↑ Williams, Raymond (২০০১)। Introduction to Swaminarayan Hinduism। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 132। আইএসবিএন 978-0-521-65422-7।
- ↑ Panchrãtra, Vaihãyasi Samhitã (9/82-84,90)
- ↑ "Jain Temples in the UK | Institute of Jainology"। www.jainology.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১২-১৮।
- ↑ Kim, Hanna (২০০৯)। "Public Engagement and Personal Desires: Baps Swaminarayan Temples and Their Contribution to the Discourses on Religion": 367। ডিওআই:10.1007/s11407-010-9081-4।
- ↑ ক খ Kim, Hanna (২০০৯)। "Public Engagement and Personal Desires: Baps Swaminarayan Temples and Their Contribution to the Discourses on Religion": 370। ডিওআই:10.1007/s11407-010-9081-4।
- ↑ ক খ Williams, Raymond (২০০১)। Introduction to Swaminarayan Hinduism। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 133। আইএসবিএন 978-0-521-65422-7।