শাকুর মজিদ

বাংলাদেশী স্থপতি, নাট্যকার, তথ্যচিত্র নির্মাতা ও চিত্রগ্রাহক

শাকুর মজিদ (জন্ম ২২ নভেম্বর, ১৯৬৫) হলেন একজন বাংলাদেশী স্থপতি, নাট্যকার, তথ্যচিত্র নির্মাতা ও চিত্রগ্রাহক। ভ্রমণকাহিনী ও জীবনী সাহিত্যে অবদানের জন্য তিনি ২০১৮ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন।

শাকুর মজিদ
শাকুর মজিদ
শাকুর মজিদ
জন্ম (1965-11-22) ২২ নভেম্বর ১৯৬৫ (বয়স ৫৮)
সিলেট জেলা, পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ)
ছদ্মনামশান্তনু আশকার[১]
পেশাস্থপতি, নাট্যকার, চলচ্চিত্র নির্মাতা, চিত্রগ্রাহক
ভাষাবাংলা
জাতীয়তা
বাংলাদেশী
শিক্ষাবিএসসি (স্থাপত্য)
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানবাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)
ধরনভ্রমণ, জীবনী
উল্লেখযোগ্য পুরস্কারবাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (২০১৮)
সক্রিয় বছর১৯৮৫-বর্তমান
দাম্পত্যসঙ্গীহোসনে আরা জলি (বি. ১৯৯৩)
সন্তানইশমাম ইনতিজার মজিদ, ইবন ইবতেশাম মজিদ
ওয়েবসাইট
www.shakoormajid.com

প্রারম্ভিক জীবন সম্পাদনা

শাকুর মজিদ ১৯৬৫ সালের ২২ই নভেম্বর তৎকালীন সিলেট জেলার বিয়ানীবাজার উপজেলার মাথিউরা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।[২] তার পিতা আবদুল মজিদ ও মাতা ফরিদা খাতুন।[১] পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে তিনি সকলের বড়। তার ২০ বছর বয়সে তার পিতা মারা যান।

শাকুর মাথিউরা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অর্জন করেন। পরে তিনি ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজ থেকে ১৯৮২ সালে মাধ্যমিক ও ১৯৮৪ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন। ১৯৯৩ সালে তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থাপত্যে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ছাত্রজীবনে তিনি কয়েকটি সংবাদপত্রে সাংবাদিক হিসেবে কাজ করেছেন।[১]

কর্মজীবন সম্পাদনা

মাত্র ২০ বছর বয়সে সিলেট বেতারে যে যাহা করোরে বান্দা আপনার লাগিয়া নাটক দিয়ে নাট্যকার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। লন্ডনী কইন্যা টেলিভিশন নাটক দিয়ে তিনি প্রশংসিত ও আলোচিত হয়েছেন। এই নাটকের সাফল্যের পর তিনি টেলিভিশন নাটকে মনোযোগ দেন। এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, "টেলিভিশনের দর্শক সংখ্যা।" টেলিভিশন নাটকের পাশাপাশি তিনি মঞ্চনাটকও লিখেছেন। ১৯৯২ সালে তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য বিভাগ ফটোগ্রাফিক সোসাইটির সভাপতি নির্বাচিত হন।[৩]

১৯৯৩ সালে তিনি আরও দুজন স্থপতিকে নিয়ে ট্রায়াঙ্গেল কনসাল্ট্যান্ট নামে একটি ফার্ম প্রতিষ্ঠা করেন। ফার্মটি এখনো বিদ্যমান রয়েছে। এছাড়া তিনি ট্রাই-স্পেস লিমিটেড, ব্রিটানিয়া প্রপার্টিজ লিমিটেড, ভিউ ফাইন্ডারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ২০০৪ সাল থেকে আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন।

রচনাবলি সম্পাদনা

প্রকাশিত গ্রন্থাবলী :

. ভ্রমণ কাহিনী

১. আমিরাতে তেরোরাত (২০০৩/উৎস প্রকাশন)

২. আমেরিকা: কাছের মানুষ দূরের মানুষ (২০০৮/উৎস প্রকাশন)

৩. কালাপানি (২০০৯/অন্যপ্রকাশ)

৪. সক্রেটিসের বাড়ি (২০০৯/অন্যপ্রকাশ)

৫. পাবলো নেরুদার দেশে (২০০৯/অবসর প্রকাশনী)

৬. হো চি মিনের দেশে (২০০৯/ উৎস প্রকাশন)

৭. নদীর নাম টে (২০১০/উৎস প্রকাশন)

৮. মালয় থেকে সিংহপুরী (২০১১/উৎস প্রকাশন)

৯. অষ্টভ্রমণ (২০১১/উৎস প্রকাশন)

১০. সিংহল সমুদ্র থেকে (২০১১/অনন্যা)

১১. সুলতানের শহর (২০১২/অবসর প্রকাশনী)

১২. লেস ওয়ালেসার দেশে (২০১২/অবসর প্রকাশনী)

১৩. মিং রাজের দেশে (২০১৩/ উৎস প্রকাশন)

১৪. নাশিপাড়া লিজিয়াং (২০১৪/ উৎস প্রকাশন)

১৫. নোবেলের শহর (২০১৪/অন্যপ্রকাশ)

১৬. অন্নপূর্ণায় (২০১৪/ উৎস প্রকাশন)

১৭. প্রাগের ঠাকুরোভা, মোজার্টের লবনপুর (২০১৫/অবসর প্রকাশনী)

১৮. ১০ সদর স্ট্রিট: রবীন্দ্রনাথের কলকাতা (২০১৬/ প্রথমা)

১৯. ফেরাউনের গ্রাম (২০১৬/ অন্যপ্রকাশ)

২০. পৃথিবীর পথে পথে (২০১৭/গ্রন্থকুটির)

২১. জিং হোং – ময়ূরের গ্রাম (২০১৭/পাঞ্জেরী)

২২. ভ্রমণসমগ্র-১ (২০১৭/কথাপ্রকাশ)

২৩. ভ্রমণসমগ্র-২ (২০১৭/কথাপ্রকাশ)

২৪. ভ্রমণসমগ্র-৩ (২০১৭/কথাপ্রকাশ)

২৫. ভ্রমণসমগ্র-৪ (২০১৭/কথাপ্রকাশ)


. আত্মস্মৃতি/স্মৃতিচারণ মূলক

১. ক্লাস সেভেন ১৯৭৮ (২০০৮/অন্যপ্রকাশ)

২. হুমায়ূন আহমেদ : যে ছিলো এক মুগ্ধকর (২০১৩/প্রথমা)

৩. নুহাশপল্লীর এইসব দিনরাত্রি (২০১৩/অন্যপ্রকাশ)

৪. ভাটির পুরূষ-কথা (২০১৩/ বেঙ্গল পাবলিকেশনস)

৫. ক্যাডেটের ডায়েরি (২০১৪/অন্যপ্রকাশ)

৬. মাথিউরার গেন্দাফুল কিংবা ফৌজদারহাটের মেরিগোল্ড (২০১৬/ পাঞ্জেরী)

৭. অভিনেতা হুমায়ূন ও অন্যান্য (গ্রন্থকুটির ২০১৮)

৮. বুয়েটকাল (২০১৯/কথাপ্রকাশ)

৯. ছাত্রকাল ট্রিলজি (২০২০/কথাপ্রকাশ)

১০. হুমায়ূননামা ট্রিলজি (২০২০/কথাপ্রকাশ)


. মঞ্চ নাটক

১. মহাজনের নাও (২০১১/উৎস প্রকাশন)

২. নির্বাচিত নাটক (২০১৫/অয়ন প্রকাশন)

৩. হাছনজানের রাজা (২০১৮/পাঞ্জেরী)


. আলোকচিত্র গ্রন্থ

১. রিদম অন দ্যা স্টেজ (২০০৩/টোনাটুনি)


. স্থাপত্য বিষয়ক

১. ইসলামের স্থাপত্যধারা (২০১৩/শব্দশৈলী)


. গল্প গ্রন্থ

১. রিতা ও দুঃসময়ের গল্পগুলো (১৯৯৬ / এডর্ন,  ২০১০/উৎস প্রকাশন)


. নিবেদিত স্মারক গ্রন্থ

১. আলোকধনু (২০০৯, বিয়ানীবাজার বার্তা ফাউন্ডেশন, সম্পাদক-ছাদেক আহমদ আজাদ)

২. আলোকের ঝর্ণাধারা (২০১৪, বিয়ানীবাজার উপজেলা চেয়ারম্যান (আতাউর রহমান খান ) প্রকাশিত, আহমেদ ফয়সল ও সুয়াইবুর রহমান স্বপন স¤পাদিত)


নাট্য রচনা             

. বেতার নাটক

১.  যে যাহা করোরে বান্দা আপনার লাগিয়া (১৯৮৫- সিলেট বেতার)

২.  হিসাব বুঝে পেলাম (১৯৮৬- সিলেট বেতার)


. টেলিভিশন নাটক/ টেলিফিল্ম

১.   শেষ দৃশ্য (১৯৯৮- বাংলাদেশ টেলিভিশন)

২.   লন্ডনী কইন্যা (২০০০- বাংলাদেশ টেলিভিশন)

৩.   নাইওরী (২০০১- বাংলাদেশ টেলিভিশন)

৪.   চেরাগ (২০০৩- এনটিভি)

৫.   আজ আমার দিন (২০০৩- বাংলাদেশ টেলিভিশন)

৬.   বৈরাতি (২০০৪- চ্যানেল আই)

৭.   করিমুন নেসা (২০০৫- এনটিভি)

৮.   সবুজ মাটির মায়া (২০০৫- চ্যানেল আই)

৯.   একটি লাল শাড়ি (২০০৬- চ্যানেল আই)


. মঞ্চ নাটক

    ১.  মহাজনের নাও (২০১০- সুবচন নাট্য সংসদ/ঢাকা, ২০১১- একতারা / আমেবিকা,  ২০১৪ নৃত্যশৈলী / সিলেট)

    ২। হাছনজানের রাজা (২০১৮ – প্রাঙ্গনেমোর)

ব্যক্তিগত জীবন সম্পাদনা

শাকুর মজিদ ডঃ হোসনে আরা জলির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন ১৯৯৩ সালে। তাদের দুই পুত্র, ইশমাম ইনতিসার মজিদ ও ইবন ইবতেশাম মজিদ। তারা ঢাকায় বসবাস করেন।

পুরস্কার ও সম্মাননা সম্পাদনা

  • ১৯৯০: ইউনিসেফ আয়োজিত মেয়ে শিশু বিষয়ক আলোকচিত্র প্রতিযোগিতায় ও খেলাঘর আয়োজিত বাংলাদেশের শিশু বিষয়ক আলোকচিত্র পুরস্কার।[১]
  • ১৯৯১: বাংলাদেশ ফটোগ্রাফিক সোসাইটির আলোকচিত্র পুরস্কার ও নিউইয়র্কের লেন্সভিউ ফটোগ্রাফিক সোসাইটির পুরস্কার।[১]
  • ২০০১- সেরা নাট্যকার- (লন্ডনী কইন্যা), বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব ক্যালিফোর্নিয়া
  • ২০০২- সেরা কাহিনীকার (নাইওরী), বাংলাদেশ কালচারাল রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন
  • ২০০২- সেরা টেলিফিল্ম প্রযোজনা –(নাইওরী), বাংলাদেশ কালচারাল রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন
  • ২০০২- সেরা নাট্যকার- (নাইওরী), টেলিভিশন রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ
  • ২০০৩- সমালোচক পুরস্কার, শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্যচিত্র ‘স্বপ্নের দেশে স্বপ্নভঙ্গের দেশে’, বাংলাদেশ কালচারাল রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন
  • ২০০৪- সমালোচক পুরস্কার, শ্রেষ্ঠ নাট্যকার – (চেরাগ),
  • ২০০৪- সমালোচক পুরস্কার, (রিদম অন দ্য স্টেজ), বাংলাদেশ কালচারাল রিপোর্টার্স   এসোসিয়েশন
  • ২০০৪- সেরা নাট্যকার- (চেরাগ), টেলিভিশন রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ
  • ২০০৫- সেরা কাহিনীকার (বৈরাতি), ঝিলিক-চ্যানেল আই পুরস্কার
  • ২০০৫- সেরা নাট্যকার (বৈরাতি), কালচারাল জার্নালিস্ট ফোরাম এর বাংলাদেশ
  • ২০০৫- সেরা নাট্যকার (বৈরাতি), বাংলাদেশ বিনোদন সাংবাদিক সংস্থা
  • ২০০৫- সেরা নাট্যকার (বৈরাতি), বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সংস্থা
  • ২০০৬- শ্রেষ্ঠ নাট্যকার (করিমুন নেসা), অনন্যা সাংস্কৃতিক গোষ্টি
  • ২০০৬- শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার(করিমুন নেসা), টেলিভিশন রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ
  • ২০০৬- শ্রেষ্ঠ নাট্যকার (করিমুন নেসা), বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সংস্থা
  • ২০০৬: "পৃথিবীর পথে পথে"-এর জন্য কলকাতার রেনেসাঁ বাংলা পদক।[১]
  • ২০০৭ শ্রেষ্ঠ ভ্রমণচিত্র নির্মাতা-(পৃথিবীর পথে পথে),বাংলাদেশ কালচারাল রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন
  • ২০০৯- গুণিজন সম্মাননা, বিয়ানী বাজার উপজেলা পরিষদ ও পৌর প্রশাসন
  • ২০১০- শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্যচিত্র (ভাটির পুরুষ), বাংলাদেশ কালচারাল রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন
  • ২০১০- শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্যচিত্র (ভাটির পুরুষ), টেলিভিশন রিপোটার্স এসোসিয়েশন
  • ২০১০- মঞ্চ নাটকের শ্রেষ্ঠ নাট্যকার (মহাজনের নাও)- ‘ট্যাব এওয়ার্ড’
  • ২০১৪- রাগীব-রাবেয়া সাহিত্য পুরষ্কার ২০১৩ (ভ্রমণ কাহিনী)
  • ২০১৫ - সমরেশ বসু সাহিত্য স্মৃতি পদক (ভ্রমণসাহিত্য) ২০১৫
  • ২০১৬: ‘ফেরাউনের গ্রাম’ শীর্ষক ভ্রমণকাহিনীর জন্য আইএফআইসি ব্যাংক সাহিত্য পুরস্কার[৪][৫]ক[›])
  • ২০১৭: ভ্রমণ সাহিত্যে সমরেশ বসু সাহিত্য স্মৃতি পদক ২০১৬
  • ২০১৭: সিলেট শিল্পকলা একাডেমি পদক (চলচ্চিত্র) ২০১৬
  • ২০১৭: ফেরাউনের গ্রাম বইয়ের জন্য "আইএফআইসি ব্যাংক সাহিত্য পুরস্কার ২০১৬"।[৬]
  • ২০১৮: ভ্রমণকাহিনী ও জীবনী সাহিত্যের জন্য "বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০১৭"।[৭]

পাদটীকা সম্পাদনা

^ ক: ফেরাউনের গ্রাম বইয়ের জন্য "আইএফআইসি ব্যাংক সাহিত্য পুরস্কার ২০১৬ প্রদানের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয় ২০১৭ সালের অক্টোবরে এবং এ পুরস্কার প্রদান করা হয় ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে। গ্রন্থটির প্রথম সংস্করণ ২০১৬ সালে অন্যপ্রকাশ কর্তৃক ঢাকা থেকে প্রকাশিত হয়েছিল। ISBN 978 984 502 284 2

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "শাকুর মজিদ"দ্য রিপোর্ট। ২২ নভেম্বর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০১৮ 
  2. "শাকুর মজিদ"বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০১৮ 
  3. "শাকুর মজিদ: নাট্যকার, ভ্রমণ কাহিনী লেখক ও তথ্যচিত্র নির্মাতা"বিবিসি বাংলা। ২৮ অক্টোবর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০১৮ 
  4. শাকুর মজিদ ও খসরু চৌধুরীকে আইএফআইসি ব্যাংক সাহিত্য পুরস্কার
  5. আইএফআইসি ব্যাংক সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন খসরু চৌধুরী ও শাকুর মজিদ[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  6. "Khasru Chy, Shakoor Majid selected as best writers"দি ইন্ডিপেন্ডেন্ট। ৩০ অক্টোবর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০১৮ 
  7. "'বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০১৭' ঘোষণা"দৈনিক যুগান্তর। ২৭ জানুয়ারি ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০১৮ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা