লাল-মুকুটি কড়ি কাইট্টা

বাটাগুড় গণের কচ্ছপের একটি মহাবিপন্ন প্রজাতি

লাল-মুকুটি কড়ি কাইট্টা বা আদি কড়ি কাইট্টা[] (ইংরেজি: red-crowned roofed turtle), (বৈজ্ঞানিক নাম: Batagur kachuga) হচ্ছে বাটাগুড় গণের কচ্ছপের একটি মহাবিপন্ন প্রজাতি। এটি ভারত, মায়ানমার এবং বাংলাদেশে পাওয়া যায়।[]

লাল-মুকুটি কড়ি কাইট্টা
Batagur kachuga
Batagur kachuga
Illustration based on Francis Buchanan-Hamilton's drawing (1832)
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: Animalia
পর্ব: কর্ডাটা
উপপর্ব: Vertebrata
শ্রেণী: Reptilia
বর্গ: Testudines
উপবর্গ: Cryptodira
পরিবার: Geoemydidae
গণ: Batagur
প্রজাতি: B. kachuga
দ্বিপদী নাম
Batagur kachuga
(Gray, 1831)
প্রতিশব্দ[]
  • Bengal Roof Turtle[]
  • Emys kachuga Gray, 1831
  • Emys lineata Gray, 1831
  • Clemmys (Clemmys) lineata
    Fitzinger, 1835
  • Batagur (Kachuga) lineata
    — Gray, 1856
  • Batagur ellioti Gray, 1862
  • Batagur lineatus Günther, 1864
  • Clemmys ellioti Strauch, 1865
  • Kachuga fusca Gray, 1870
  • Kachuga lineata — Gray, 1870
  • Batagur kachuga Theobald, 1876
  • Batagur bakeri Lydekker, 1885
  • Kachuga kachuga
    M.A. Smith, 1931
  • Batagur kachuga Le et al., 2007[]
Batagur kachuga
top, bottom and side views

বাংলাদেশের ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের তফসিল-১ অনুযায়ী এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।[]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "Kachuga kachuga"IUCN, assessors=Asian Turtle Trade Working Group, id-10949। ২০০০। ২০১২-০১-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০১-০১ Database entry includes a brief justification of why this species is critically endangered and the criteria used
  2. The Reptile Database. www.reptile-database.org.
  3. Fritz, Uwe; Peter Havaš (২০০৭)। "Checklist of Chelonians of the World" (পিডিএফ)Vertebrate Zoology57 (2): 225–226। ISSN 18640-5755। ১৭ ডিসেম্বর ২০১০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১২ 
  4. বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০, ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা-১১৮৪৪১
  5. জিয়া উদ্দিন আহমেদ (সম্পা.), বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ: উভচর প্রাণী ও সরীসৃপ, খণ্ড: ২৫ (ঢাকা: বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ২০০৯), পৃ. ৫৫।