রুমা পাল

ভারতীয় বিচারক

বিচারপতি রুমা পাল (জন্ম ৩রা জুন ১৯৪১) ৩রা জুন ২০০৬ -এ অবসর গ্রহণ পর্যন্ত ভারতের সুপ্রিম কোর্ট-এর একজন বিচারক ছিলেন।

রুমা পাল
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট-এর বিচারক [২]
কাজের মেয়াদ
২৮ জানুয়ারি ২০০০ – ২ জুন ২০০৬
নিয়োগদাতাএ. পি. জে. আবদুল কালাম, ভারতের রাষ্ট্রপতি
কলকাতা উচ্চ আদালতের বিচারপতি
কাজের মেয়াদ
১৯৯০ – ২০০০
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম (1941-06-03) ৩ জুন ১৯৪১ (বয়স ৮২)
কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ
প্রাক্তন শিক্ষার্থীসেন্ট অ্যান্স কলেজ, অক্সফোর্ড

প্রারম্ভের জীবন সম্পাদনা

তিনি অক্সফোর্ডের সেন্ট অ্যান্স কলেজ থেকে বি.সি.এল ডিগ্রি অর্জন করেন এবং কলকাতা উচ্চ আদালতে বেসামরিক, রাজস্ব, শ্রম ও সাংবিধানিক বিষয়ে ১৯৬৮ সালে অনুশীলন শুরু করেন। তার স্বামী সামাদিত্য পাল কলকাতার একজন সুপরিচিত ব্যারিস্টার।

কর্মজীবন সম্পাদনা

একজন আইনজীবী হিসাবে দীর্ঘসময় এবং বিশিষ্ট কর্মজীবনের পরে, তিনি ৬ই আগস্ট ১৯৯০ সালে কলকাতা উচ্চ আদালতে বিচারক নিযুক্ত হন। ২৮ জানুয়ারি ২০০০-এ আদালতের সুবর্ণজয়ন্তীর দিনটিতে তিনি ভারতের সুপ্রিম কোর্টে মনোনীত হন। বিচারপতি পাল বিখ্যাত কিছু মামলায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। তিনি মানবাধিকার বিষয়ক একটি সংখ্যায় লিখেছেন। তিনি "নারী বিচারকদের আন্তর্জাতিক ফোরাম" এর সদস্যও।

পাল অধ্যাপক এম পি জৈন কর্তৃক ভারতীয় সাংবিধানিক আইনের বিখ্যাত বই সহ আইনি গবেষণার জন্য অনেক পাঠ্যপুস্তক সম্পাদনা করেন, যা নেতৃস্থানীয় পুস্তক হিসাবে বিবেচিত হয়।[৩] তিনি সিকিম বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর হন এবং আইনি বৈচিত্র্যের অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ইন্ক্রিসিং ডাইভারসিটি বাই ইন্ক্রিসিং এক্সেস-এর ট্রাস্টিদের একজন।[৪]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Archived copy"। ৯ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০১৫ 
  2. "SC gets 1st Bengali woman judge- Ruma Pal" 
  3. Professor MP JAIN Indian Constitutional Law (আইএসবিএন ৯৭৮৮১৮০৩৮৬২১৩)
  4. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১৯ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা

  • Paper by Justice Pal on Violence Against Women [১]
  • [২]