রক্তমৃত্তিকা মহাবিহার
রক্তমৃত্তিকা মহাবিহার[১][২] প্রাচীন বাংলায় (আধুনিক পশ্চিমবঙ্গ) একটি বিখ্যাত মহাবিহার (বৌদ্ধ সন্ন্যাসী বিশ্ববিদ্যালয়) ছিল।[৩][৪] এটি কর্ণসুবর্ণ শহরে এবং বর্তমান কলকাতা শহর থেকে প্রায় ২০০ কিলোমিটার (১২০ মাইল) উত্তরে অবস্থিত ছিল।
অবস্থান | মুর্শিদাবাদ জেলা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত |
---|---|
অঞ্চল | বাংলা |
স্থানাঙ্ক | ২৪°০১′৪৫″ উত্তর ৮৮°১১′২৬″ পূর্ব / ২৪.০২৯১০০৩° উত্তর ৮৮.১৯০৪৫২৯° পূর্ব |
ধরন | শিক্ষাকেন্দ্র, প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয় |
দৈর্ঘ্য | ৩৩০ ফু (১০০ মি) |
প্রস্থ | ২৭৯ ফু (৮৫ মি) |
এলাকা | ১০.২২ হেক্টর (২৫.৩ একর) |
উচ্চতা | ৭.৬ মি (২৫ ফু) |
ইতিহাস | |
প্রতিষ্ঠিত | ৫ম শতাব্দী |
পরিত্যক্ত | ১২-১৩তম শতাব্দী |
স্থান নোটসমূহ | |
খননের তারিখ | ১৯৬২–১৯৬৩, ১৯৬৪–১৯৬৫, ১৯৬৬–১৯৬৭, ১৯৬৮–১৯৬৯, ১৯৭১–১৯৭২, ১৯৭২-১৯৭৩, ১৯৮১-১৯৮২ |
অবস্থা | ধ্বংসাবশেষ |
মালিকানা | ভারত সরকার |
ব্যবস্থাপনা | ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় |
জনসাধারণের প্রবেশাধিকার | হ্যাঁ |
মহাবিহারটি ৫ম শতাব্দীতে গুপ্ত যুগে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, এবং এটি নালন্দা মহাবিহারের চেয়েও প্রাচীন ছিল।[৫]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Jayanta Bhattacharjee (১২ মার্চ ২০২২)। "রক্তমৃত্তিকা - প্রাচীন বাংলার এক সমৃদ্ধ জনপদ"। www.itihasadda.in। Itihas Adda। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ "Buddhism – The Golden Heritage of Bengal"। www.buddhistdoor.net (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ Somreeta Majumdar। "Locating the Monastery in Landscape Context: A Preliminary Study of Raktamrittika Mahavihara of Karnasuvarna"। www.academia.edu (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ "রোদ-হাওয়ায় ক্ষইছে দুই প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়"। Anandabazar। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ "সরকারি উদ্যোগের অভাব, পর্যটন কেন্দ্র হয়ে উঠতে পারল না কর্ণসুবর্ণ"। www.etvbharat.com। etvbharat। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০২৩।