যাজপুর জেলা
যাজপুর জেলা(ওড়িয়া: ଯାଜପୁର ଜିଲ୍ଲା, প্রতিবর্ণী. যাজপুর জিল্লা) পূর্ব ভারতে অবস্থিত ওড়িশা রাজ্যের ৩০ টি জেলার একটি জেলা৷ ১৮ই চৈত্র ১৩৯৯ বঙ্গাব্দে(১লা এপ্রিল ১৯৯৩ খ্রিষ্টাব্দে) পূর্বতন কটক জেলা থেকে নতুন যাজপুর জেলাটি গঠিত হয়৷ জেলাটি ওড়িশার কেন্দ্রীয় ওড়িশা বিভাগের অন্তর্গত৷ জেলাটির জেলাসদর যাজপুর শহরে অবস্থিত এবং যাজপুর মহকুমা নিয়ে গঠিত৷
যাজপুর জেলা ଯାଜପୁର ଜିଲ୍ଲା | |
---|---|
ওড়িশার জেলা | |
ওড়িশায় যাজপুরের অবস্থান | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | ওড়িশা |
প্রশাসনিক বিভাগ | কেন্দ্রীয় ওড়িশা বিভাগ |
সদরদপ্তর | যাজপুর |
তহশিল | ১০ |
আয়তন | |
• মোট | ২,৮৯৯ বর্গকিমি (১,১১৯ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ১৮,২৭,১৯২ |
• জনঘনত্ব | ৬৩০/বর্গকিমি (১,৬০০/বর্গমাইল) |
জনতাত্ত্বিক | |
• সাক্ষরতা | ৮০.১৩ শতাংশ |
• লিঙ্গানুপাত | ৯৭৩ |
গড় বার্ষিক বৃষ্টিপাত | ১৫৬০ মিমি |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
নামকরণ
সম্পাদনাখ্রিস্টীয় দশম শতকের সোমবংশীয় রাজা 'যযাতি কেশরী' এর নাম অনুযায়ী সদরটির নামকরণ করা হয় যাজপুর এবং জেলাসদরের নামে সমগ্র জেলাটির নাম রাখা হয়৷ পুরাতন তথ্য থেকে পাওয়া যায় জায়গাটি আগে বিরজা বা বিরজাক্ষেত্র নামে পরিচিত ছিলো৷[১]
ইতিহাস
সম্পাদনাঐতিহাসিক আন্দোলন
সম্পাদনাভূপ্রকৃৃতি
সম্পাদনাঅর্থনীতি
সম্পাদনাঅবস্থান
সম্পাদনাজেলাটির উত্তরে ওড়িশা রাজ্যের কেন্দুঝর জেলা৷ জেলাটির উত্তর পূর্বে(ঈশান) ওড়িশা রাজ্যের ভদ্রক জেলা৷ জেলাটির পূর্বে ওড়িশা রাজ্যের ভদ্রক জেলা ও ওড়িশা রাজ্যের কেন্দ্রাপড়া জেলা৷ জেলাটির দক্ষিণ পূর্বে(অগ্নি) ওড়িশা রাজ্যের কেন্দ্রাপড়া জেলা৷ জেলাটির দক্ষিণে ওড়িশা রাজ্যের কটক জেলা৷ জেলাটির দক্ষিণ পশ্চিমে(নৈঋত) ওড়িশা রাজ্যের কটক জেলা৷ জেলাটির পশ্চিমে ওড়িশা রাজ্যের ঢেঙ্কানাল জেলা৷ জেলাটির উত্তর পশ্চিমে(বায়ু) ওড়িশা রাজ্যের ঢেঙ্কানাল জেলা৷[২]
জেলাটির আয়তন ২৮৯৯ বর্গ কিমি৷ রাজ্যের জেলায়তনভিত্তিক ক্রমাঙ্ক ৩০ টি জেলার মধ্যে তম৷ জেলার আয়তনের অনুপাত ওড়িশা রাজ্যের ১.৮৬%৷
ভাষা
সম্পাদনাযাজপুর জেলায় প্রচলিত ভাষাসমূহের পাইচিত্র তালিকা নিম্নরূপ -
ধর্ম
সম্পাদনাজনসংখ্যার উপাত্ত
সম্পাদনামোট জনসংখ্যা ১৬২৪৩৪১(২০০১ জনগণনা) ও ১৮২৭১৯২(২০১১ জনগণনা)৷ রাজ্যে জনসংখ্যাভিত্তিক ক্রমাঙ্ক ৩০ টি জেলার মধ্যে ৭ম৷ ওড়িশা রাজ্যের ৪.৩৫% লোক যাজপুর জেলাতে বাস করেন৷ জেলার জনঘনত্ব ২০০১ সালে ৫৬০ ছিলো এবং ২০১১ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে ৬৩০ হয়েছে৷ জেলাটির ২০০১-২০১১ সালের মধ্যে জনসংখ্যা বৃৃদ্ধির হার ১২.৪৯%, যা ১৯৯১-২০১১ সালের ১৭.১৮% বৃদ্ধির হারের থেকে কম৷ জেলাটিতে লিঙ্গানুপাত ২০১১ অনুযায়ী ৯৭৩(সমগ্র) এবং শিশু(০-৬ বৎ) লিঙ্গানুপাত ৯২৬৷[৪]
নদনদী
সম্পাদনাপরিবহন ও যোগাযোগ
সম্পাদনাপর্যটন ও দর্শনীয় স্থান
সম্পাদনাঐতিহ্য ও সংস্কৃৃতি
সম্পাদনাশিক্ষা
সম্পাদনাজেলাটির স্বাক্ষরতা হার ৭১.৪৪%(২০০১) তথা ৮০.১৩%(২০১১)৷ পুরুষ স্বাক্ষরতার হার ৮১.৮৯%(২০০১) তথা ৮৬.৮৪%(২০১১)৷ নারী স্বাক্ষরতার হার ৬০.৭৬%(২০০১) তথা ৭৩.২৯% (২০১১)৷ জেলাটিতে শিশুর অনুপাত সমগ্র জনসংখ্যার ১১.৮৭%৷[৪]