ভদ্রক জেলা

ভারতের ওড়িশার একটি জেলা

ভদ্রক জেলা (ওড়িয়া: ଭଦ୍ରକ ଜିଲ୍ଲା, প্রতিবর্ণী. ভদ্রক জিল্লা) পূর্ব ভারতে অবস্থিত ওড়িশা রাজ্যের ৩০ টি জেলার একটি জেলা৷ ১৮ই চৈত্র ১৩৯৯ বঙ্গাব্দে (১লা এপ্রিল ১৯৯৩ খ্রিস্টাব্দে) পূর্বতন বালেশ্বর জেলাটি থেকে নতুন জেলাটি গঠিত হয়৷ জেলাটি ওড়িশার কেন্দ্রীয় ওড়িশা বিভাগের অন্তর্গত৷ জেলাটির জেলাসদর ভদ্রক শহরে অবস্থিত এবং ভদ্রক মহকুমা নিয়ে গঠিত৷

ভদ্রক জেলা
ଭଦ୍ରକ ଜିଲ୍ଲା
ওড়িশার জেলা
ওড়িশায় ভদ্রকের অবস্থান
ওড়িশায় ভদ্রকের অবস্থান
দেশভারত
রাজ্যওড়িশা
প্রশাসনিক বিভাগকেন্দ্রীয় ওড়িশা বিভাগ
সদরদপ্তরভদ্রক
তহশিল
আয়তন
 • মোট২,৫০৫ বর্গকিমি (৯৬৭ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)
 • মোট১৫,০৬,৩৩৭
 • জনঘনত্ব৬০০/বর্গকিমি (১,৬০০/বর্গমাইল)
জনতাত্ত্বিক
 • সাক্ষরতা৮২.৭৮ শতাংশ
 • লিঙ্গানুপাত৯৮১
গড় বার্ষিক বৃষ্টিপাত১৪২৮ মিমি
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট
কাঞ্জিয়াপালের কাছে ছোট নদী)

নামকরণ সম্পাদনা

বিশেষজ্ঞদের মতে ভদ্রক জেলাসদরের নিকটে প্রবাহিত সালন্দি নদীর তীরে অবস্থিত বিখ্যাত হিন্দুতীর্থ ভদ্রকালী মন্দিরের নামানুসারে জায়গাটির নামকরণ করা হয় ভদ্রক৷[১]

ইতিহাস সম্পাদনা

ঐতিহাসিক আন্দোলন সম্পাদনা

ভূপ্রকৃৃতি সম্পাদনা

অর্থনীতি সম্পাদনা

অবস্থান সম্পাদনা

জেলাটির উত্তরে ওড়িশা রাজ্যের বালেশ্বর জেলা৷ জেলাটির দক্ষিণ পূর্বে(অগ্নি) ওড়িশা রাজ্যের কেন্দ্রাপড়া জেলা৷ জেলাটির দক্ষিণে ওড়িশা রাজ্যের কেন্দ্রাপড়া জেলা৷ জেলাটির দক্ষিণ পশ্চিমে(নৈঋত) ওড়িশা রাজ্যের যাজপুর জেলা৷ জেলাটির পশ্চিমে ওড়িশা রাজ্যের জাজপুর জেলা৷ জেলাটির উত্তর পশ্চিমে(বায়ু) ওড়িশা রাজ্যের কেন্দুঝর জেলা৷[২] জেলাটির পূর্ব ও উত্তর পূর্বে(ঈশান) বঙ্গোপসাগর অবস্থিত৷

জেলাটির আয়তন ২৫০৫ বর্গ কিমি৷ রাজ্যের জেলায়তনভিত্তিক ক্রমাঙ্ক ৩০ টি জেলার মধ্যে তম৷ জেলার আয়তনের অনুপাত ওড়িশা রাজ্যের ১.৬১%৷

ভাষা সম্পাদনা

ভদ্রক জেলায় প্রচলিত ভাষাসমূহের পাইচিত্র তালিকা নিম্নরূপ -

২০১১ অনুযায়ী ভদ্রক জেলার ভাষাসমূহ[৩]

  ওড়িয়া (৯০.৫৬%)
  উর্দু (৬.৬১%)
  বাংলা (১.৪৬%)
  অন্যান্য (১.৩৭%)

ধর্ম সম্পাদনা

জনসংখ্যার উপাত্ত সম্পাদনা

মোট জনসংখ্যা ১৩৩৩৭৪৯(২০০১ জনগণনা) ও ১৫০৬৩৩৭(২০১১ জনগণনা)৷ রাজ্যে জনসংখ্যাভিত্তিক ক্রমাঙ্ক ৩০ টি জেলার মধ্যে ১২তম৷ ওড়িশা রাজ্যের ৩.৫৯% লোক ভদ্রক জেলাতে বাস করেন৷ জেলার জনঘনত্ব ২০০১ সালে ৫৩২ ছিলো এবং ২০১১ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে ৬০১ হয়েছে জেলার জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ২০০১-২০১১ সালের মধ্যে জনসংখ্যা বৃৃদ্ধির হার ১২.৯৪% , যা ১৯৯১-২০১১ সালের ২০৬১% বৃদ্ধির হারের থেকে কম৷ জেলাটিতে লিঙ্গানুপাত ২০১১ অনুযায়ী ৯৮১(সমগ্র) এবং শিশু(০-৬ বৎ) লিঙ্গানুপাত ৯৪২৷[৪]

নদনদী সম্পাদনা

পরিবহন ও যোগাযোগ সম্পাদনা

পর্যটন ও দর্শনীয় স্থান সম্পাদনা

ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি সম্পাদনা

শিক্ষা সম্পাদনা

জেলাটির স্বাক্ষরতা হার ৭৩.৮৬%(২০০১) তথা ৮২.৭৮%(২০১১)৷ পুরুষ স্বাক্ষরতার হার ৮৪.৬৫%(২০০১) তথা ৮৯.৬৪%(২০১১)৷ নারী স্বাক্ষরতার হার ৬২.৮৫%(২০০১) তথা ৭৫.৮৩% (২০১১)৷ জেলাটিতে শিশুর অনুপাত সমগ্র জনসংখ্যার ১২.২৫%৷[৪]

প্রশাসনিক বিভাগ সম্পাদনা

সীমান্ত সম্পাদনা

বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা