মোহম্মদনগর রেলওয়ে স্টেশন
মোহাম্মদনগর রেলওয়ে স্টেশন বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের খুলনা জেলার একটি নির্মানাধীন রেলওয়ে স্টেশন।
মোহাম্মদনগর রেলওয়ে স্টেশন | ||
---|---|---|
বাংলাদেশের রেলওয়ে স্টেশন | ||
অবস্থান | খুলনা জেলা খুলনা বিভাগ![]() | |
মালিকানাধীন | বাংলাদেশ রেলওয়ে | |
লাইন | খুলনা-মোংলা বন্দর রেলপথ | |
নির্মাণ | ||
সাইকেলের সুবিধা | আছে | |
অন্য তথ্য | ||
অবস্থা | তৈরি হচ্ছে | |
পরিষেবা | ||
নেই
|
খুলনা-মোংলা বন্দর রেলপথ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
সূত্র: বাংলাদেশ রেলওয়ে মানচিত্র |
ইতিহাসসম্পাদনা
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে সার্কভুক্ত প্রতিবেশী দেশগুলোর যোগাযোগ সহজীকরণ, মংলা বন্দরের গতিশীলতা বৃদ্ধি এবং দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্য ও আমদানি-রপ্তানি বাড়াতে ২০১০ সালের ২১ ডিসেম্বর জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) প্রকল্পটি অনুমোদন দেয়। মংলা বন্দরকে রেল নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত করতে ফুলতলা থেকে মংলা বন্দর পর্যন্ত ৬৪ দশমিক ৭৫ কিলোমিটার রেলপথ তৈরি হচ্ছে। এই রেলপথে মোহাম্মদনগর সহ মোট ৮ টি রেলওয়ে স্টেশন ও রূপসা নদীর ওপর একটি রেলসেতু নির্মাণ যার দৈর্ঘ্য হবে ৫ দশমিক ১৩ কিলোমিটার। ২০১২ সালের নভেম্বর প্রকল্পের পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ পায় ভারতের সিইজি নিপ্পন কোয়িজেভি প্রতিষ্ঠান। এরপর রেললাইন তৈরির জন্য ২০১৫ সালের ২০ অক্টোবর ভারতের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ইরকন ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড এবং ব্রিজ তৈরির জন্য ওই বছরের ২৪ আগস্ট ভারতের লারসেন এন্ড টার্ব (এলএনটি) নামে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তি হয়। এরপর প্রকল্পের কাজ শুরু হয় ২০১৬ সালের অক্টোবরে। ২০১৯ সালে কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও নির্মাণকাজ শেষ হয় নি। সরকার আশা করছে এই রেলপথের কাজ ২০২১ সালে শেষ হবে।[১][২]
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ "নির্ধারিত সময়ে শেষ হওয়া নিয়ে সংশয়"। dailyjagaran.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-১৭।
- ↑ "খুলনা-মোংলা পোর্ট রেল প্রকল্প :নির্ধারিত সময়ে শেষ হওয়া নিয়ে সংশয়"। বহুমাত্রিক। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-১৭।