মুশাহিদ আহমদ
মুশাহিদ আহমদ বায়ামপুরী তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের একজন খ্যাতিমান আলেম, রাজনীতিক, সমাজ সংস্কারক ও লেখক ছিলেন।[১] হাদিস বিশারদ হিসেবে উপমহাদেশে তার খ্যাতি রয়েছে। তিনি সিলেটের কানাইঘাট দারুল উলুম মাদরাসার মুহতামিম ও শাইখুল হাদিস ছিলেন। সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসাসহ ভারত-বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করেছেন। ১৯৬২ সালে তিনি পাকিস্তানের মেম্বার অব ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি (এমএনএ) নির্বাচিত হয়েছিলেন।[২] আরবি, বাংলা ও উর্দু ভাষায় তার মূল্যবান বেশ কিছু গ্রন্থ রয়েছে।[৩]মক্কার ইমামের একটি মাসয়ালায় ভুল ধরে আরব বিশ্বে তোলপাড় সৃষ্টি করেন।[৪][৫] তিনি দারুল উলুম দেওবন্দে রেকর্ডসংখ্যক নাম্বার পেয়েছিলেন।[৬]
শায়খুল ইসলাম আল্লামা মুশাহিদ বায়মপুরী | |
---|---|
উপাধি | আল্লামা |
জন্ম | ১৯০৭ বায়মপুর, কানাইঘাট পৌরসভা, সিলেট |
মৃত্যু | ৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭১ বায়মপুর, কানাইঘাট উপজেলা, সিলেট |
জাতিভুক্ত | বাংলাদেশ |
মাজহাব | হানাফি |
শাখা | সুন্নি |
মূল আগ্রহ | হাদীস,তাফসীর বুখারী শরীফ, রাজনীতি, ইসলামী আন্দোলন |
উল্লেখযোগ্য ধারণা | দেওবন্দ |
লক্ষণীয় কাজ | ওয়াজ নসিহত, সমাজ সংস্কার, রাজনীতি ও লেখালেখি |
যাদের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন | |
যাদেরকে প্রভাবিত করেছেন
|
জন্ম ও বংশ পরিচিতি
সম্পাদনাশায়খুল ইসলাম আল্লামা মুশাহিদ বায়মপুরি ১৯০৭ সালে বা ১৩২৭ হিজরির মহররম মাসের শুক্রবারে সিলেট জেলার কানাইঘাট উপজেলাধীন বায়ামপুর গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম কারী আলিম বিন দানিশ মিয়া। আর মাতার নাম সুফিয়া বেগম। তাঁর তিন ভাইয়ের মধ্যে তিনি ছিলেন দ্বিতীয় সন্তান। ছোটবেলায় তাঁর পিতা মৃত্যুবরণ যান, ফলে তিনি তার মায়ের তত্ত্বাবধানে লালিত-পালিত হন।
শিক্ষাজীবন
সম্পাদনাশায়খুল ইসলাম আল্লামা মুশাহিদ বায়মপুরী রাহি. তাঁর মায়ের কাছেই প্রাথমিক শিক্ষা অর্জন করেন। তাঁর মা একজন কুরআনের হাফেজা ছিলেন। মাত্র সাত বছর বয়সে মায়ের কাছে কোরআন পড়া ও সঙ্গে বাংলা ও উর্দুও ভাষা শিখতে সক্ষম হন। বায়মপুরী সাত বছর বয়সে গ্রামের পাঠশালায় ভর্তি হন। কানাইঘাট ইসলামিয়া মাদরাসা (বর্তমানে দারুল উলুম কানাইঘাট) থেকে ১০ বছর বয়সে তিনি প্রাথমিক পড়াশোনা সম্পন্ন করেন। মাধ্যমিক পর্যায়ের পড়াশোনাও এখানেই সম্পন্ন করেন।
এরপর কিছুদিন লালারচক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। পরে তিনি স্কুলের চাকরি ছেড়ে চলে যান ভারতে। সেখানে রামপুর আলিয়া মাদরাসায় পাঁচ বছর এবং মিরাঠ আলিয়া মাদরাসায় দুই বছর পড়াশোনা করেন। এই সাত বছরে তিনি হাদিস, তাফসির, ফেকাহ, আকাইদ, দর্শন প্রভৃতি শাস্ত্রে বিশেষ পড়াশোনা করেন। ছাত্র থাকাকালেই তিনি দরসে নেজামির গুরুত্বপূর্ণ কিতাব কাফিয়ার ব্যাখ্যাগ্রন্থ ইযাহুল মাতালিবসহ দুটি কিতাব রচনা করেন। তবে কিতাব দুটি প্রকাশিত হয় উস্তাদের নামে। ভারতে পড়াশোনা শেষ করে আবার দেশে ফিরে আসেন এবং গ্রামের লালারচর রহমানিয়া মাদরাসায় শিক্ষকতা করেন। কিছুদিন শিক্ষাদানের পর ১৯৩৬ সালে উচ্চশিক্ষার জন্য চাকরি ছেড়ে আবারও ভারতে গিয়ে ভর্তি হন আযহারুল হিন্দ খ্যাত দারুল উলুম দেওবন্দে। সেখানে প্রায় দেড় বছর হাদিস অধ্যয়ন করে মেধা তালিকায় প্রথম স্থান দখল করে সর্বোচ্চ ডিগ্রি গ্রহণ করেন। সেসময় তিনি কয়েকটি বিষয়ের উপর রেকর্ডসংখ্যক নম্বর পেয়েছিলেন।[৭]
কর্মজীবন
সম্পাদনাবায়ামপুরী দারুল উলুম দেওবন্দ থেকে পড়াশোনা শেষ করে ভারতেই শিক্ষকতায় আত্মনিয়োগ করেন। বেশ কয়েক বছর ভারতের বদরপুর ও রামপুর আলিয়া মাদরাসায় হাদিসের ওপর পাঠদান করেন। এরপর সিলেটে ফিরে আসেন এবং সিলেট সরকারি আলিয়া মাদরাসায় শাইখুল হাদিস হিসেবে যোগদান করেন। তিনি সিলেটের গাছবাড়ি জামিউল উলুম কামিল মাদ্রাসাও শাইখুল হাদিসের দায়িত্ব পালন করেছেন। তার শিক্ষকতাকালে গাছবাড়ী মাদরাসাকে দ্বিতীয় দারুল উলুম দেওবন্দ হিসেবে অভিহিত করা হতো।
তবে মাদরাসা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মিল না হওয়ায় ১৯৫৩ সালে নিজ জন্মস্থানের কানাইঘাট ইসলামিয়া মাদরাসায় যোগদান করেন। তিনি এই মাদ্রাসার পরিচালক ও শাইখুল হাদিসের দায়িত্ব পালন শুরু করেন। এসময় মাদ্রাসার নাম পরিবর্তন করে দারুল উলুম কানাইঘাট করা হয়। মৃত্যু পর্যন্ত তিনি এই মাদ্রাসায় দায়িত্ব পালন করেছিলেন। পূর্ব সিলেটের সব মাদরাসাকে সমন্বয় করতে ১৯৫৩ সালে তিনি পূর্ব সিলেট আযাদ দীনি আরবী মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড গঠন করেছিলেন, এবং তিনিই সারাজীবন সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন। বর্তমানে ওই বোর্ডের অধীনে প্রায় ১৭৫টি মাদরাসা পরিচালিত হচ্ছে।
রাজনৈতিক জীবন
সম্পাদনারাজনীতিতে তিনি ছিলেন তার শিক্ষক ও ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতা মাওলানা হোসাইন আহমদ মাদানীর অনুসারী এবং তিনিও আহমদ মাদানীর সঙ্গে অখণ্ড ভারতের পক্ষে ছিলেন। তিনি জমিয়ত উলামায়ে ইসলাম পূর্ব পাকিস্তানের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। তিনি তিনবার জাতীয় নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। সর্বপ্রথম ১৯৬২ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে পাকিস্তানের পার্লামেন্ট নির্বাচনে চেয়ার প্রতীকে নির্বাচন করে বিপুল ভোটে এমএনএ (মেম্বার অব ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি) নির্বাচিত হন।[৪] ১৯৬৫ সালেও তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে গোলাপফুল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেন। এবং সর্বশেষ ১৯৭০ সালে তিনি জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের দলীয় প্রতীক খেজুর গাছ নিয়ে নির্বাচন করেন। প্রথমবার বিজয়ী হলেও শেষ দুইবার ভোটে পরাজিত হন।
রাষ্ট্রের নামকরণে পাকিস্তান প্রজাতন্ত্রের পরিবর্তে 'ইসলামী প্রজাতন্ত্র পাকিস্তান' লেখায় তার ভূমিকা ছিল। কোরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোনো আইন করা যাবে না এই আইন তিনি পাকিস্তানের সংসদে উত্থাপন করেছিলেন। তার দাবির মুখে একটি অর্ডিন্যান্স থেকে ইসলামবিরোধী ধারা বাতিল করতে বাধ্য হয় আইয়ুব সরকার। পূর্ব পাকিস্তানে ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি তিনিই প্রথম করেন। তিনি পাকিস্তানে কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক আইন তৈরিতে ভূমিকা রাখেন।[৮]
একবার রাজনৈতিক অত্যাচারের কারণে তিনি পূর্ব পাকিস্তান ছেড়ে ভারতের আসামে চলে যান, কিন্তু সৌদি বাদশাহের সমঝোতায় পাকিস্তানি মন্ত্রী পুনরায় তাকে পূর্ব পাকিস্তানে (বর্তমান বাংলাদেশ) ফিরিয়ে নিয়ে আসেন।
অবদান
সম্পাদনাসামাজিক সংস্কার আন্দোলন
সম্পাদনাতিনি সিলেট অঞ্চল থেকে ধর্মীয় গোঁড়ামি, কুসংস্কার, শিরক, বেদআত থেকে মানুষকে বের করে আনতে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন। তিনি সিলেটের আনাচে-কানাচে মানুষের মধ্যে ওয়াজ-নসিহত করে বেড়াতেন। সমাজের মধ্যে মানুষের ধর্মীয় পরামর্শ, পারিবারিক ও সামাজিক চলাচলের পরামর্শ দিয়ে বেড়াতেন। বিশেষ করে রমজানে সিলেটের বন্দরবাজার জামে মসজিদে তারাবির পর থেকে সাহরি পর্যন্ত তাফসির ও ওয়াজ নসিহত করতেন।
রচনাবলী
সম্পাদনাইসলামের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তিনি কিছু মূল্যবান বই লিখেছেন। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য
- ফাতহুল কারীম ফি সিয়াসা তিন্নাবিয়ীল আমীন (১৯৪৮)। এটি উর্দু-আরবী ভাষায় রচিত এবং সিলেটের দুটি বোর্ডে পাঠ্যবই হিসাবে নির্ধারিত।
- ইসলামের রাষ্ট্রীয় ও অর্থনৈতিক উত্তরাধিকার (অনূদিত)
- আল-ফুরক্বান বাইনাল হক্বে ওয়াল বাতিল ফি ইলমিত তাসাউফে ওয়াল ইহসান (উর্দু-আরবী)
- আল ফুরক্বান বাইনা আউলিয়াইর রহমান ও আউলিয়াইশ শাইতান
- সত্যের আলো (দুই খণ্ড)
- ইসলামে ভোট ও ভোটের অধিকার
- আলফুরকান ফিসতিহবাবি সামায়িল কুরআন (আরবি)
- ইজহারে হক্ব
- আল লাতাইফুর রাব্বানিয়্যাহ ফি তাফসিরিল আয়াতিল কুরআনিয়াহ। (আরবী) অপ্রকাশিত। রোগ্য।
ব্যক্তিগত জীবন
সম্পাদনাব্যক্তিগত জীবনে আল্লামা মোশাহিদ আহমদ বায়াামপুরী মোট ১০টি বিয়ে করেন[৯] ও ১১ সন্তানের জনক ছিলেন।[১০]
হজ্ব পালন
সম্পাদনাবায়ামপুরী জীবনে তিনবার হজ পালন করেন। তৎকালীন সৌদি আরবের বাদশাহ তা দের রাষ্ট্রীয় সংবিধান বায়ামপুরীর নিকট পর্যালোচনার জন্য দিলে তিনি সেটা ১৪ স্থানে সংশোধনের পরামর্শ দেন।
আধ্যাত্মিক জীবন
সম্পাদনাআল্লামা বায়ামপুরী প্রথমে মাওলানা আশরাফ আলী থানবী ও হোসাইন আহমদ মাদানী আধ্যাত্মিক শিক্ষা লাভ করেন। পরবর্তী সময়ে তিনি শাহ ইয়াকুব বদরপুরীর নিকট বাইয়াত গ্রহণ করেন এবং পরবর্তীতে তার খেলাফত লাভ করেন। তার নিকট থেকেও বহু গুণীজন ইলমে তাসাউফের দীক্ষা নেন। তার উল্লেখযোগ্য খেলাফতপ্রাপ্ত মুরিদ হলোঃ কানাইঘাট দারুল উলুম মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা শহরউল্লাাহ ও মাওলানা মুহাম্মদ বিন ইদ্রিস, সিলেটের গোয়াইনঘাট লাফনাউট মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা আব্দুল করীম ছত্রপুরী, গাছবাড়ী মুজাহিরুল উলুম মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা হাবীবুর রহমান ও জকিগঞ্জ শিতালঙ্গশাহ মাদরসাার মুহতামিম মাওলানা তৈয়বুর রহমান।
সন্মাননা
সম্পাদনাকানাইঘাট উপজেলায় সুরমা নদীর উপর নির্মিত ব্রিজ মুশাহিদ আহমদ বায়মপুরীরর নামে নামকরণ করা হয়েছে। তার জীবনী বৃত্তান্ত বিভিন্ন বই ও সাময়িকীতে তাৎপর্যপূর্ণ বর্ণনাসহ স্থান পেয়েছে।[ক] এছাড়াও তার জ্ঞানের পরিধি দেখে হোসাইন আহমদ মাদানী বলেছিলো, এখন জ্ঞানবত্তা সিলেটের দিকে যাচ্ছে (যখন সে আসাম ভারত থেকে সিলেট চলে আসেন, এই ঘটনা নিয়ে)। এছাড়াও সিলেটের আলেম মাওলানা আব্দুল করিম শায়েখ কৌড়িয়া বলেছেন, সিলেট জেলায় যত আলেম রয়েছেন সবার ইলম একত্রিত করলে মাওলানা মুশাহিদ বায়ামপুরীর ইলমের সামনে হাঁটু সমান হবে।[৫]
মৃত্যু
সম্পাদনামুশাহিদ বায়ামপুরী ১৯৭১ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি মোতাবেক ১৩৯০ হিজরী ১০ জিলহজ মোতাবেক ঈদুল আজহার রাতে মৃত্যুবরণ করেন।[৮] ঈদুল আজহার দিন আসরের পর তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। কানাইঘাট দারুল উলুম মাদরাসার সামনেই তাকে সমাহিত করা হয়।
কবর থেকে সুগন্ধি
সম্পাদনাবায়ামপুরীর দাফনের পর কয়েক দিন পর পর্যন্ত কবর থেকে সুগন্ধি বের হয়। এবং মাঝে মাঝে এই সুগন্ধি পাওয়া যায়। এই সুগন্ধি দর্শনের জন্য দেশের নানা প্রান্ত থেকে মানুষ ভিড় করেন। তবে তার কবরস্তানে ইসলাম পরিপন্থি কাজ ঠেকাতে মাদরাসা কর্তৃপক্ষ ও প্রশাসন কড়াকড়ি আরোপ করে।[১১]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "আল্লামা মুশাহিদ বায়মপুরীর কবর থেকে সুগন্ধি, ভক্তদের ভিড়"। Jugantor (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-২৮।
- ↑ "সিলেটের বুযুর্গ আলেম হযরত মাওলানা মুশাহিদ রাহ. - মাসিক আলকাউসার"। www.alkawsar.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-২১।
- ↑ Monthly Al Kawsar February 2016
- ↑ ক খ http://oldsite.sylhetreport.com/?p=26938[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ আল্লামা মুশাহিদ বায়ামপুরীর জীবন ও চিন্তাধারা - অধ্যাপক মাওলানা মুহিবুর রহমান।
- ↑ "শায়খুল হাদিস আল্লামা মুশাহিদ বায়মপুরী(রহঃ)"। কানাইঘাট নিউজ। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-২১।
- ↑ আল্লামা মুশাহিদ (রহ.) জীবন ও কর্ম: মাওলানা মুহাম্মদ ফয়জুল বারী।
- ↑ ক খ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৬ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০২০।
- ↑ যুগের দিশারি আল্লামা মুশাহিদ বায়মপুরী রাহ., লেখক: মাওলানা খালিদ সাইফুল্লাহ দুর্লভপুরী
- ↑ সিলেটের একশত একজন, ফজলুর রহমান,
- ↑ ৬০ সালা দস্তারবন্দী মহাসম্মেলন স্মারক দারুল উলুম কানাইঘাট মাদরাসা ২০১৪ ঈসায়ী।
টীকা
সম্পাদনা- ↑ আল্লামা মুশাহিদ বায়ামপুরী গ্রন্থপঞ্জি ফতহুল কারীম - আল্লামা মুশাহিদ বায়ামপুরী * ইজহারে হক - আল্লামা মুশাহিদ বায়ামপুরী * সিলহেট মে উর্দু - মাওলানা আব্দুল জলীল বিসমিল * হাদীসের তত্ত্ব ও ইতিহাস - মাওলানা নূর মোহাম্মদ আজমী * জালালাবাদের ইতিকথা - দেওয়ান নূরুল আনোয়ার হোসেন চৌধুরী, বাংলা একাডেমী * ইসলামী বিশ্বকোষ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন * সিলেটের একশত একজন - ফজলুর রহমান * সিলেটের মাটি ও মানুষ - ফজলুর রহমান * সিলেটের গাইড - আবদুল হামিদ মানিক, ১৯৯৪ খ্রিস্টাব্দ * স্মৃতির পাতায় জালালাবাদ - শহীদ চৌধুরী * আমরা যাদের উত্তরসূরী - মাওলানা হাবীবুর রহমান, আল কাউসার প্রকাশনী, ঢাকা * সিলেটের জনপ্রতিনিধি - সৈয়দ মোস্তফা কামাল * মুসলিম মনীষা ২য় খ- - সৈয়দ আব্দুল্লাহ * মাশায়েখে সিলেট - মু'তাসিম বিল্লাহ সাদী * ইজহারে হক, দারুল উলুম কানাইঘাট মাদরাসার মুখপত্র ২০০০ ঈসায়ী। * আল-মুশাহিদ, দারুল উলুম কানাইঘাট মাদরাসা ২০১৪ ঈসায়ী। * ৬০ সালা দস্তারবন্দী মহাসম্মেলন স্মারক দারুল উলুম কানাইঘাট মাদরাসা ২০১৪ ঈসায়ী * মাসিক আল কাউসার, ফেব্রুয়ারি ২০১৬
গ্রন্থপঞ্জি
সম্পাদনা- আব্দুর রহীম, মুহাম্মদ (২০১৮)। কানাইঘাটের উলামায়ে কেরাম। বাংলাদেশ: পাণ্ডুলিপি প্রকাশন। পৃষ্ঠা ৬৮–৭৪। আইএসবিএন 9789848031094।
- আজমী, নূর মুহাম্মদ (২০০৮)। হাদিসের তত্ত্ব ও ইতিহাস। বাংলাবাজার, ঢাকা: এমদাদিয়া পুস্তকালয়। পৃষ্ঠা ২৭৫।
- আহসান সাইয়েদ, ড. (২০০৬)। বাংলাদেশে হাদিস চর্চা উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ। ১৯ সেগুনবাগিচা, ঢাকা-১০০০: অ্যাডর্ন পাবলিকেশন। পৃষ্ঠা ২৪০। আইএসবিএন 9789842005602।
- মোহাম্মদ কাওছার, আলী ফজল (২০১৯)। সিলেটি পীর আউলিয়ার জীবনী। ঢাকা: বাংলাদেশ রাইটার্স গিল্ড। পৃষ্ঠা ৪৯। আইএসবিএন 9789849356417।
- সিলেটের বুযুর্গ আলেম হযরত মাওলানা মুশাহিদ রাহ.
- মুহাম্মদ আহসান, উল্লাহ (২০২১)। বাংলা ভাষায় হাদিস চর্চা (১৯৫২-২০১৫) (পিএইচডি)। বাংলাদেশ: ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। পৃষ্ঠা ৩৮৩।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]