মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ বাংলাদেশ সরকারের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষার জন্য দায়বদ্ধ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে অবস্থিত একটি বিভাগ। এটি বাংলাদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষার বিষয়ে সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণকারী সংস্থা।[১] এটি ২৫২২৭ টি উচ্চ বিদ্যালয় এবং ৩৭ টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং ৯২ টি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলির তদারকি করার জন্য নিযুক্ত।[২]
গঠিত | ২০১৬ |
---|---|
সদরদপ্তর | ঢাকা , বাংলাদেশ |
যে অঞ্চলে কাজ করে | বাংলাদেশ |
দাপ্তরিক ভাষা | বাংলা |
সচিব | শেখ আব্দুর রশীদ (সিনিয়র সচিব) |
ওয়েবসাইট | মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ |
ইতিহাস
সম্পাদনা৩০ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে বাংলাদেশ সরকার শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে দুটি বিভাগ—মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগে বিভক্ত করেছে।[৩][৪]
অধীনস্থ দপ্তর/বিভাগসমূহ
সম্পাদনা- বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন
- বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল
- মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর
- জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমি
- শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর
- বাংলাদেশ শিক্ষা তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো
- পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তর
- জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড
- বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ
- বাংলাদেশ জাতীয় ইউনেস্কো কমিশন
- প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট
- আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট
- বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক ও কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড
- বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক ও কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্ট
- মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা
- মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, কুমিল্লা
- মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, দিনাজপুর
- মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, রাজশাহী
- মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, বরিশাল
- মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, চট্টগ্রাম
- মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, সিলেট
- মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, যশোর
- মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ময়মনসিংহ
- বাংলাদেশ স্কাউটস
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Govt will create right atmosphere for research"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ৬ মে ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ"। shed.gov.bd (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "Education ministry split into 2 divisions"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ নভেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "Irregularities, illegal activities mar education ministry projects: officials"। New Age (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৯।