মাইকেল কেইন

ব্রিটিশ অভিনেতা

স্যার মরিস জোসেফ মিকলহোয়াইট, সিবিই (জন্ম মার্চ ১৪, ১৯৩৩), যিনি মাইকেল কেইন নামক পোশাকী নামে বেশি পরিচিত, হলেন একজন ইংরেজ অভিনেতা, প্রযোজক ও লেখক।

স্যার

মাইকেল কেইন

জন্ম
মরিস জোসেফ মিকলহোয়াইট

(1933-03-14) ১৪ মার্চ ১৯৩৩ (বয়স ৯১)[]
পেশাঅভিনেতা
দাম্পত্য সঙ্গী
  • প্যাট্রিসিয়া হেন্স (বি. ১৯৫৪; বিচ্ছেদ. ১৯৫৮)
  • শাকিরা কেইন (বি. ১৯৭৩)
সন্তান
ওয়েবসাইটmichaelcaine.com

তিনি ১৯৬০-এর দশকে ব্রিটিশ চলচ্চিত্র জুলু (১৯৬৪), দ্য ইপক্রেস ফাইল (১৯৬৫), আলফি (১৯৬৬), দ্য ইতালিয়ান জব (১৯৬৯) ও ব্যাটল অব ব্রিটেন (১৯৬৯) এ অভিনয় করে সফলতা অর্জন করেন এবং আলফি চলচ্চিত্রের জন্য একটি একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তার ১৯৭০-এর দশকের উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল গেট কার্টার (১৯৭১), দ্য লাস্ট ভ্যালি (১৯৭১), স্লেউথ (১৯৭২), দ্য ম্যান হু উড বি কিং (১৯৭৫) এবং আ ব্রিজ টু ফার (১৯৭৭)। স্লেউথ চলচ্চিত্রের জন্য তিনি তার দ্বিতীয় একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তিনি তার অভিনয় জীবনের সেরা সফলতা অর্জন করেন ১৯৮০-এর দশকে। এডুকেটিং রিটা (১৯৮৩) চলচ্চিত্রের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে বাফটা পুরস্কারগোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার লাভ করেন। উডি অ্যালেন পরিচালিত হ্যানা অ্যান্ড হার সিস্টার্স (১৯৮৬) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন।

১৯৬০-এর দশক থেকে ২০০০-এর দশক পর্যন্ত প্রতি দশকেই অভিনয় বিভাগে অস্কার মনোনয়ন পেয়েছেন এমন দুজন অভিনয়শিল্পীর মধ্যে কেইন একজন (অপরজন হলেন জ্যাক নিকোলসন)।[] কেইন অভিনীত সাতটি চলচ্চিত্র ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউটের বিংশ শতাব্দীর ১০০ সেরা ব্রিটিশ চলচ্চিত্র তালিকায় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ২০০০ সালে তিনি বাফটা ফেলোশিপ অর্জন করেন এবং চলচ্চিত্রে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথের কাছ থেকে নাইটহুড গ্রহণ করেন।

নির্বাচিত চলচ্চিত্র

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "Monitor"। Entertainment Weekly (1250)। ১৫ মার্চ ২০১৩। পৃষ্ঠা 23। 
  2. "আমার সময় খুব অল্প : মাইকেল কেইন"বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২১ মার্চ ২০১৭। ২৪ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা