মহান কুরুশ
পারস্যের দ্বিতীয় কুরুশ (প্রাচীন ফার্সি: 𐎤𐎢𐎽𐎢𐏁 কূরুশ; আনুমানিক আনু. ৬০০–৫৩০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ),[খ] সাধারণভাবে মহান কুরুশ নামে পরিচিত,[৮] আকেমেনীয় সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।[৯] তিনি পারসিস অঞ্চল থেকে আগত এবং মিডীয় সাম্রাজ্যকে পরাজিত করে আকেমেনীয় বংশকে ক্ষমতায় আনেন। এভাবে তিনি প্রাচীন নিকটপ্রাচ্যের বিভিন্ন সভ্য রাষ্ট্রকে একত্রিত করে এক বিস্তৃত সাম্রাজ্য গঠন করেন,[৯] যা পশ্চিম এশিয়া এবং মধ্য এশিয়ার অধিকাংশ অঞ্চল জুড়ে বিস্তৃত হয়। এই সাম্রাজ্যটি সেই সময়ে বিশ্বের বৃহত্তম সাম্রাজ্যে পরিণত হয়।[৯] আকেমেনীয় সাম্রাজ্যের সর্বোচ্চ বিস্তার ঘটে পারস্যের দ্বিতীয় দারায়বাহুর শাসনামলে, যার শাসন পশ্চিমে দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপ থেকে শুরু হয়ে পূর্বে সিন্ধু উপত্যকা পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।
মহান কুরুশ 𐎤𐎢𐎽𐎢𐏁 | |
---|---|
রাজাদের রাজা | |
![]() পাসারগাদের "পাখাওয়ালা প্রতিভা" শিলাচিত্র, যেটিতে বিন্যস্ত চুল এবং হেমহেম মুকুট রয়েছে, যা ঐতিহ্যগতভাবে কুরুশের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়[১][ক] | |
পারস্যের রাজা | |
রাজত্ব | ৫৫৯[৪]–৫৩০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ |
পূর্বসূরি | প্রথম ক্যাম্বিসেস |
উত্তরসূরি | দ্বিতীয় ক্যাম্বিসেস |
মিডিয়ার রাজা | |
রাজত্ব | ৫৪৯–৫৩০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ |
পূর্বসূরি | অ্যাস্টিয়াজেস |
উত্তরসূরি | ক্যাম্বিসেস |
লিডিয়ার রাজা | |
রাজত্ব | ৫৪৭–৫৩০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ |
পূর্বসূরি | ক্রোইসাস |
উত্তরসূরি | দ্বিতীয় ক্যাম্বিসেস |
ব্যাবিলনের রাজা | |
রাজত্ব | ৫৩৯–৫৩০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ |
পূর্বসূরি | নাবোনিডাস |
উত্তরসূরি | দ্বিতীয় ক্যাম্বিসেস |
জন্ম | আনুমানিক আনু. ৬০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ[৫] আনশান, পারসিস, আনশান রাজ্য |
মৃত্যু | ৪ ডিসেম্বর ৫৩০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ[৬] (বয়স ৭০) পাসারগাদে, পারসিস, আকেমেনীয় সাম্রাজ্য |
সমাধি | মহান কুরুশের সমাধি, পাসারগাদে, ইরান |
রানি | কাসান্দানে |
বংশধর |
|
রাজবংশ | তাইসপিদ |
রাজবংশ | আকেমেনীয় |
পিতা | প্রথম ক্যাম্বিসেস |
মাতা | মিডিয়ার ম্যান্ডানে |
মিডীয় সাম্রাজ্য দখলের পর কুরুশ লিডিয়া জয় করেন এবং পরবর্তীতে নব্য-ব্যাবিলনীয় সাম্রাজ্য অধিকার করেন। ফলে তিনি আনাতোলিয়া ও উর্বর আধচন্দ্রাকৃতি অঞ্চলের উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি মধ্য এশিয়ায় এক বিশাল সামরিক অভিযান পরিচালনা করেন, যেখানে তাঁর বাহিনী "প্রত্যেক জাতিকে বশে আনে"।[১০] ধারণা করা হয় যে তিনি ৫৩০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে সির দরিয়া নদীর তীরে মাসাগেতাইদের সঙ্গে যুদ্ধে নিহত হন।[১১][গ] তবে এথেন্সের জেনোফন দাবি করেন যে, কুরুশ যুদ্ধক্ষেত্রে নিহত হননি বরং তিনি পাসারগাদে ফিরে যান।[১২] মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র পারস্যের দ্বিতীয় ক্যাম্বিসেস উত্তরাধিকার লাভ করেন, যিনি উত্তর আফ্রিকাতে অভিযান চালিয়ে মিশর, নুবিয়া ও সাইরেনাইকা জয় করেন।
গ্রিকরা তাঁকে কুরুশ প্রবীণ (Κῦρος ὁ Πρεσβύτερος) নামে অভিহিত করত। তিনি তৎকালীন পণ্ডিতদের মধ্যে সমাদৃত ছিলেন তাঁর শাসিত অঞ্চলের বিভিন্ন জাতি ও ধর্মের প্রতি সহনশীলতার জন্য।[১৩] ইহুদি ধর্মে তিনি শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব, কারণ তিনি ব্যাবিলনের পতন-এর পর ইহুদি বন্দিত্ব থেকে ইহুদিদের মুক্তি দেন এবং পুনর্গঠনের ফরমান জারি করেন। হিব্রু বাইবেল অনুসারে, এই ঘটনাই সিয়োনে প্রত্যাবর্তন নামে পরিচিত, যেখানে নির্বাসিত ইহুদিরা যিহূদাতে ফিরে যায় এবং জেরুজালেমে দ্বিতীয় মন্দির নির্মাণ শুরু করে। এই মন্দিরটি সলোমনের মন্দির ধ্বংস হওয়ার পর গড়ে ওঠে এবং দ্বিতীয় মন্দির যুগ এবং দ্বিতীয় মন্দির ইহুদিবাদ এর সূচনা চিহ্নিত করে। ঈশাইয় গ্রন্থে বলা হয়েছে,[১৪] যাহ্ভে তাঁকে অভিষিক্ত "মসিহ" হিসেবে মনোনীত করেছিলেন; কুরুশই একমাত্র অ-ইহুদি ব্যক্তি যিনি এই সম্মান লাভ করেন।[১৫]
পূর্ব ও পশ্চিমা উভয় ঐতিহ্যের উপর কুরুশের প্রভাব ছিল সুদূরপ্রসারী। তিনি রাজনীতি, সামরিক কৌশল ও মানবাধিকার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। তাঁর সময়ে আকেমেনীয় সাম্রাজ্যে সাত্রাপদের মাধ্যমে একটি কেন্দ্রীয় প্রশাসন গড়ে ওঠে, যা শাসক ও প্রজাদের উভয়ের জন্য কল্যাণকর ছিল।[৯][১৬] তাঁর প্রভাব এথেন্স পর্যন্ত বিস্তৃত হয়, যেখানে গ্রিক অভিজাত শ্রেণি পারসিক সংস্কৃতি গ্রহণ করে।[১৭] তাঁর রাজত্ব পরবর্তী এক সহস্রাব্দ ধরে ইরানি ইতিহাসকে প্রভাবিত করে এবং ভবিষ্যৎ পারসিক সাম্রাজ্যসমূহ আকেমেনীয় যুগকে অনুকরণীয় আদর্শ হিসেবে বিবেচনা করে। তাঁর রাজবংশ জরথুষ্ট্র ধর্মের বিস্তারে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে, যা চীন পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে।[১৮][১৯][২০] আধুনিক ইরানে তিনি এক কিংবদন্তিতুল্য ব্যক্তিত্ব, এবং পাসারগাদে তাঁর সমাধি দেশের জনগণের শ্রদ্ধার প্রতীক।
শব্দমূল
সম্পাদনাকুরুশ নামটি লাতিনভাষায় গৃহীত একটি রূপ, যা গ্রিক ভাষার নাম Κῦρος (ক্যুরোস) থেকে এসেছে। এই গ্রিক নামটি আবার পুরনো পারসিক কূরুশ (Kūruš) নাম থেকে উদ্ভূত।[২১][২২] এই নাম এবং এর অর্থ বিভিন্ন প্রাচীন ভাষার লেখনিতে রক্ষিত রয়েছে। প্রাচীন গ্রিক ইতিহাসবিদ ক্টেসিয়াস এবং প্লুটার্ক উল্লেখ করেন যে কুরুশ নামটি সূর্য (Kuros) থেকে এসেছে। কিছু ব্যাখ্যায় এর অর্থ দাঁড়ায় "সূর্যের মতো" (খুর্-ভাশ্), যেখানে পারসিক শব্দ খুর অর্থ সূর্য এবং -ভাশ একটি উপসর্গ যার অর্থ "মতো"।[২৩]
ভাষাবিদ কার্ল হফম্যান একটি ভারতীয়-ইউরোপীয় শব্দমূল থেকে অর্থ করেছেন “শত্রুকে বাকযুদ্ধে পরাভূতকারী”,[২৪] যেখানে কুরুশ মানে দাঁড়ায় "বাকযুদ্ধে শত্রুকে লজ্জিতকারী"। আরও একটি ব্যাখ্যা অনুযায়ী, এই নামের অর্থ হতে পারে "কিশোর" বা "সন্তান" — যেমন কুর্দি ভাষায় কুর মানে "ছেলে" এবং ওসেটীয় ভাষায় ই-গুর-উন মানে "জন্মগ্রহণ করা" ও কুর মানে "তরুণ ষাঁড়"।[২৫] ফারসি ভাষা এবং বিশেষত ইরানে এই নামটি کوروش (Kūroš, [kuːˈɾoʃ]) রূপে ব্যবহৃত হয়।[২৬] বাইবেলে কুরুশকে হিব্রু ভাষায় কোরেশ (হিব্রু ভাষায়: כורש) নামে উল্লেখ করা হয়েছে।[২৭] কিছু প্রমাণ অনুযায়ী কুরুশ ছিলেন কায়ানীয় রাজবংশের কিংবদন্তিতুল্য রাজা কায় খসরু-এর প্রতিফলন, যিনি পারসিক মহাকাব্য শাহনামা-তে একটি চরিত্র।[২৮]
তবে কিছু পণ্ডিত মনে করেন যে, কুরুশ ও ক্যাম্বিসেস — এই নাম দুটি আদতে পারসিক নয়। তাঁদের মতে, কুরুশ নামটির উৎস এলাম ভাষায় এবং এর অর্থ "যিনি সেবাযত্ন প্রদান করেন"।[২৯][৩০] এর একটি কারণ হলো, এলামি ভাষায় নাম -উশ শেষ হতে পারে, কিন্তু কোনো এলামি লিখনে কুরুশ বানান নেই — আছে কুরাশ।[২৫] অপরদিকে, পুরনো পারসিক ভাষায় নাম -আশ দিয়ে শেষ হওয়া নিয়মবিরুদ্ধ ছিল, তাই এলামি কুরাশ নামটিকে পারসিকরা ব্যাকরণগতভাবে কুরুশ রূপে পরিবর্তন করেছিল।[২৫] এলামি লেখকরা এই রূপান্তর প্রয়োজন মনে করতেন না। তাই অনেক গবেষক মনে করেন, কুরাশ-ই সম্ভবত আসল নামের আদি রূপ।[২৫] অন্য একটি মত অনুযায়ী, কুরুশ নামটি ভারত-আর্য উৎসের এবং তা পূর্ব আফগানিস্তান ও উত্তর-পশ্চিম ভারত থেকে আগত কুরু ও কাম্বোজ ভাড়াটে সেনাদের সম্মানে রাখা হয়েছিল, যারা মধ্যপ্রাচ্য জয়ে সাহায্য করেছিল।[৩১][৩২] [ঘ]
রাজবংশীয় ইতিহাস
সম্পাদনাপারস্যের আধিপত্য এবং রাজত্বের সূচনা ইরানি মালভূমিতে আকেমেনীয় রাজবংশের বিস্তার হিসেবে বিবেচিত হয়, যা সম্ভবত খ্রিষ্টপূর্ব ৯ম শতক থেকে শুরু হয়। এই রাজবংশের নামানুসার প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন আকেমেনেস (পুরনো পারসিক: হাখামানিশ)। আকেমেনীয়রা "আকেমেনেসের বংশধর" — যেমন দ্বিতীয় দারায়বাহু, রাজবংশের নবম রাজা, নিজের বংশপরিচয় আকেমেনেসের সঙ্গে যুক্ত করে ঘোষণা করেন, "এই কারণেই আমরা আকেমেনীয় নামে পরিচিত।" আকেমেনেস ইরানের দক্ষিণ-পশ্চিমে পারসুমাশ নামে একটি রাজ্য গঠন করেন এবং তাঁকে উত্তরাধিকারসূত্রে অনুসরণ করেন তাইসপিস, যিনি আনশান নগরী জয় করে "আনশানের রাজা" উপাধি গ্রহণ করেন এবং রাজ্য সম্প্রসারণ করেন পারস অঞ্চল পর্যন্ত।[৩৬] প্রাচীন দলিলপত্রে[৩৭] উল্লেখ আছে, তাইসপিসের একটি পুত্র ছিলেন প্রথম কুরুশ, যিনি তাঁর পিতার উত্তরাধিকারী হিসেবে আনশানের রাজা হন। তাঁর একটি পূর্ণ ভাই ছিলেন আরিয়ারামনেস।[৯]
খ্রিষ্টপূর্ব ৬০০ সালে প্রথম কুরুশের উত্তরাধিকারী হন তাঁর পুত্র প্রথম ক্যাম্বিসেস, যিনি ৫৫৯ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ পর্যন্ত রাজত্ব করেন।[৪] মহান কুরুশ, অর্থাৎ পারস্যের দ্বিতীয় কুরুশ, ছিলেন ক্যাম্বিসেসের পুত্র, যাঁর নামকরণ করা হয়েছিল তাঁর পিতামহ কুরুশের নামে।[৩৮] মহান কুরুশ এবং তাঁর উত্তরসূরি রাজাদের একাধিক শিলালিপিতে ক্যাম্বিসেসকে "মহান রাজা" ও "আনশানের রাজা" হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন কুরুশ সিলিন্ডার-এর একটি অনুচ্ছেদে কুরুশ নিজেকে বলেন, "আমি ক্যাম্বিসেসের পুত্র, মহান রাজা, আনশানের রাজা"। অন্য একটি লিপিতে ক্যাম্বিসেসকে "পরাক্রমশালী রাজা" ও "একজন আকেমেনীয়" বলা হয়েছে, যা অধিকাংশ পণ্ডিতের মতে পরবর্তী সময়ে দারায়বাহুর আদেশে খোদাই হয় এবং সম্ভবত একটি পরবর্তীকালের রচনামূলক প্রচার।[৩৯][৪০] তবে হেরোডোটাসের মতে ক্যাম্বিসেসের স্ত্রীর নাম ছিল ম্যান্ডানে এবং তিনি পারস্যের রাজা ছিলেন। এটি কুরুশের নিজস্ব লিপি ও অন্যান্য বিদেশি উৎসের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ, যদিও হেরোডোটাস অন্য এক জায়গায় ক্যাম্বিসেসকে রাজা নয়, বরং "একজন অভিজাত পারসিক" বলেছেন।[৪১] এছাড়া তিনি চিশপিশের পুত্রকে ক্যাম্বিসেস নামে উল্লেখ করেছেন, যেখানে আধুনিক গবেষকদের মতে সঠিক নাম ছিল প্রথম কুরুশ।[৪২]
প্রচলিত মত অনুযায়ী, যা বেহিস্তুন লিপি এবং হেরোডোটাসের বংশানুক্রম অনুযায়ী প্রতিষ্ঠিত, মহান কুরুশ ছিলেন একজন প্রকৃত আকেমেনীয়।[৯] তবে ইতিহাসবিদ M. Waters এর বিপরীত ধারণা পেশ করেছেন। তাঁর মতে কুরুশ আকেমেনীয় নন বরং তাইসপিদ ও আনশানি উৎসভিত্তিক ছিলেন এবং তাঁর পরিবার দারায়বাহুর বংশধারার সঙ্গে সম্পর্কিত ছিল না।[৪৩]
শৈশবকাল
সম্পাদনামহান কুরুশ আনুমানিক খ্রিষ্টপূর্ব ৬০০–৫৯৯ সালে আনশানের রাজা প্রথম ক্যাম্বিসেস ও মিডিয়ার রাজা অ্যাস্টিয়াজেসের কন্যা ম্যান্ডানে-র ঘরে জন্মগ্রহণ করেন।
কুরুশের নিজস্ব বিবরণ অনুযায়ী, যা আধুনিক গবেষণায় অধিকাংশই নির্ভরযোগ্য বলে বিবেচিত, তাঁর পূর্বসূরিরা ছিলেন: পিতা প্রথম ক্যাম্বিসেস, পিতামহ প্রথম কুরুশ এবং প্রপিতামহ তাইসপিস।[৪৫] কুরুশ বিবাহ করেন কাসান্দানেকে,[৪৬] যিনি একজন আকেমেনীয় এবং ফারনাস্পেসের কন্যা। তাঁদের ঘরে জন্ম নেয় দুই পুত্র: দ্বিতীয় ক্যাম্বিসেস এবং বার্দিয়া, এবং তিন কন্যা: অতসা, আরতিস্টোনে এবং রোক্সানে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] কুরুশ ও কাসান্দানে একে অপরকে গভীরভাবে ভালোবাসতেন — কাসান্দানে বলেছিলেন, "কুরুশকে ছেড়ে যাওয়া তাঁর নিজের প্রাণ ত্যাগ করার চেয়েও বেশি কষ্টকর।"[৪৭] তাঁর মৃত্যুর পর কুরুশ সমগ্র রাজ্যে রাষ্ট্রীয় শোক পালনের নির্দেশ দেন।[৪৮] নাবোনিডাস শিলানামা অনুযায়ী, বাবিলনীয়রা ৫৩৮ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের ২১–২৬ মার্চ পর্যন্ত ছয় দিন ধরে কাসান্দানের মৃত্যুতে শোক পালন করে।[৪৯]
পিতার মৃত্যুর পর কুরুশ পাসারগাদে পারস্যের সিংহাসন গ্রহণ করেন, যা তখন অ্যাস্টিয়াজেসের অধীনস্থ একটি অধীন রাজ্য ছিল। গ্রিক ইতিহাসবিদ স্ত্রাবোর মতে, কুরুশের পালকপিতামাতা তাঁর নাম রেখেছিল আগ্রাদাতেস।[৩০] পরবর্তীতে যখন তিনি তাঁর জন্মপরিবারে ফিরে আসেন, পারসিক নামকরণের রীতি অনুসারে তাঁর পিতা প্রথম ক্যাম্বিসেস, পিতামহের নামে তাঁকে কুরুশ নাম দেন।[৫০] স্ত্রাবোর আরেকটি বর্ণনা অনুযায়ী, কুরুশ নামটি সম্ভবত পাসারগাদে’র নিকটবর্তী কুরুশ নদীর নামে রাখা হয়েছিল।[৩০]
পুরাণকথা
সম্পাদনা
হেরোডোটাস কুরুশের শৈশব জীবন নিয়ে একটি পুরাণকথা তুলে ধরেন। তাঁর বর্ণনা অনুযায়ী, অ্যাস্টিয়াজেস এক রাতে স্বপ্ন দেখেন—প্রথমে একটি জলপ্রবাহ এবং পরে ফলধারী লতার ধারা তাঁর কন্যা ম্যান্ডানের গর্ভ থেকে উদ্ভূত হয়ে তাঁর পুরো রাজ্য ঢেকে ফেলে। তাঁর উপদেষ্টারা ব্যাখ্যা করেন, এই স্বপ্ন ভবিষ্যদ্বাণী করছে যে তাঁর নাতি একদিন তাঁকে সিংহাসনচ্যুত করবে। তখন ম্যান্ডানে গর্ভবতী ছিলেন, এবং অ্যাস্টিয়াজেস তাঁকে একবাতানায় ডেকে পাঠিয়ে নবজাত শিশুকে হত্যা করতে আদেশ দেন।
এই কাজটি তিনি তাঁর সেনাপতি হার্পাগাসকে দেন, যিনি আদেশ কার্যকর করার দায়িত্ব অর্পণ করেন মিত্রাদাতেস নামক এক রাখালের উপর। মিত্রাদাতেস নবজাত কুরুশকে গোপনে লালন-পালন করেন এবং নিজের মৃত শিশুকে হার্পাগাসের কাছে মৃত কুরুশ বলে পেশ করেন।[৫১] দশ বছর বয়সে এক খেলার সময় কুরুশ এক অভিজাত ছেলের অবাধ্যতায় তাকে প্রহার করে। একটি রাখালের সন্তানের পক্ষে এমন আচরণ অপ্রত্যাশিত হওয়ায় অ্যাস্টিয়াজেস তাকে রাজদরবারে তলব করেন এবং জিজ্ঞাসাবাদ করেন। রাখাল সত্য স্বীকার করলে, অ্যাস্টিয়াজেস কুরুশকে তাঁর প্রকৃত পিতা-মাতার কাছে ফেরত পাঠান।[৫২]
তবে প্রতিশোধ নিতে অ্যাস্টিয়াজেস হার্পাগাসের পুত্রকে হত্যা করে তার দেহাংশ রান্না করে হার্পাগাসকে উৎসবভোজে পরিবেশন করেন। ভোজ শেষে তিনি ছেলের কাটা মাথা, হাত ও পা একটি থালায় এনে হার্পাগাসকে দেখিয়ে তার অজান্তে পুত্রভোজনের কথা জানান।[৫৩]
মৃত্যু
সম্পাদনামহান কুরুশের মৃত্যুর বিবরণ বিভিন্ন সূত্রে ভিন্ন। ক্টেসিয়াস তাঁর গ্রন্থ পারসিকা-তে সবচেয়ে দীর্ঘ বিবরণ দেন, যেখানে বলা হয়েছে—কুরুশ দার্বিকি পদাতিকদের বিদ্রোহ দমন করতে গিয়ে নিহত হন। এই যুদ্ধে দার্বিকিদের সহায়তা করে স্কিথীয় তীরন্দাজ ও অশ্বারোহীরা, সঙ্গে ছিল ভারতীয় সৈন্য ও যুদ্ধহস্তীরা। তাঁর মতে, এই ঘটনা সির দরিয়ার উৎস অঞ্চলের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ঘটে।[৫৪]
হেরোডোটাস তাঁর ইতিহাস-এ দ্বিতীয় বৃহত্তর বিবরণ দেন। সেখানে বলা হয়েছে, ক্রোইসাসের পরামর্শে কুরুশ মাসাগেতাইদের ভূমিতে অভিযান পরিচালনা করেন। মাসাগেতাইরা ছিল খোয়ারেজম ও কিজিল কুম মরুভূমি এলাকার স্কিথীয় উপজাতি সংঘ, যারা আজকের কাজাখস্তান ও উজবেকিস্তান অঞ্চলে বাস করত। তাঁরা ঘোড়া ও পদাতিক উভয় উপায়ে যুদ্ধ করত। রাজ্য দখলের উদ্দেশ্যে কুরুশ প্রথমে তাঁদের রানী তোমাইরিসকে বিয়ের প্রস্তাব দেন, কিন্তু তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
এরপর খ্রিস্টপূর্ব ৫২৯ সালের দিকে কুরুশ সামরিক অভিযানে এগিয়ে যান। তিনি অক্সাস বা আমু দরিয়া নদীর ওপর সাঁকো ও যুদ্ধতরী নির্মাণ করেন। তোমাইরিস তাঁকে আগ্রাসন বন্ধের সতর্কবার্তা পাঠান এবং সম্মানজনক যুদ্ধে মুখোমুখি হওয়ার আহ্বান জানান। কুরুশ এতে সম্মত হন। যুদ্ধে কৌশল হিসেবে তিনি জানতে পারেন, মাসাগেতাইরা মদের নেশা সম্পর্কে অজ্ঞ। তাই তিনি তাঁর শিবিরে প্রচুর পরিমাণে মদ রেখে, দুর্বল সৈন্যদের ছেড়ে দিয়ে সেরা যোদ্ধাদের নিয়ে অগ্রসর হন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
তোমাইরিসের সেনাপতি এবং পুত্র স্পারগাপিসেস, এক-তৃতীয়াংশ সৈন্য নিয়ে কুরুশের ফাঁদে পা দেন। তাঁরা মদ্যপ হয়ে পড়লে কুরুশের বাহিনী তাঁদের উপর আকস্মিক হামলা চালায়। অনেক সৈন্য নিহত হন এবং স্পারগাপিসেস বন্দি হন। জ্ঞান ফিরে পেলে তিনি আত্মহত্যা করেন।
এই ঘটনার প্রতিশোধ নিতে তোমাইরিস নিজে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধে নেতৃত্ব দেন। এই যুদ্ধে কুরুশ নিহত হন এবং তাঁর বাহিনী প্রচুর ক্ষতির শিকার হয়। হেরোডোটাস এই যুদ্ধে কুরুশের জীবনকালের সবচেয়ে ভয়াবহ ও রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ বলে উল্লেখ করেছেন। যুদ্ধ শেষে তোমাইরিস কুরুশের মৃতদেহ এনে তাঁর মাথা কেটে রক্তভর্তি পাত্রে ডুবিয়ে দেন — যা ছিল তাঁর রক্তপিপাসার প্রতীকী প্রতিশোধ এবং পুত্রহত্যার জবাব।[৫৫][৫৬]
তবে কিছু পণ্ডিত হেরোডোটাসের এই বর্ণনা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। এমনকি হেরোডোটাস নিজেও স্বীকার করেছেন যে তিনি এই ঘটনার একাধিক সংস্করণ শুনেছেন এবং যেহেতু কেউ প্রত্যক্ষদর্শী ছিল না, তাই কোনটিই নিশ্চিতভাবে নির্ভরযোগ্য বলা যায় না।[৫৭]
হেরোডোটাস আরও উল্লেখ করেন, কুরুশ এক রাতে স্বপ্নে দেখেছিলেন দারায়বাহুর জ্যেষ্ঠ পুত্রের দুটি ডানা রয়েছে — একটি এশিয়া, অপরটি ইউরোপকে ঢেকে দিচ্ছে।[৫৮] প্রত্নতত্ত্ববিদ স্যার ম্যাক্স ম্যালোয়ান এই স্বপ্নের ব্যাখ্যায় বলেন, হেরোডোটাস সম্ভবত চার-পাখাওয়ালা মূর্তির সঙ্গে ইরানি রাজমহিমার যোগসূত্র বুঝতে পেরেছিলেন, এবং এটি তাঁর মৃত্যুর পূর্বাভাস হিসেবে তুলে ধরেছিলেন।[৫৮]
দান্দামায়েভের মতে, কুরুশের মৃতদেহ মাসাগেতাইদের থেকে পারসিকরাই ফিরিয়ে আনেন, যা হেরোডোটাসের বর্ণনার সঙ্গে অমিল।[৭]
সিরীয় প্যাট্রিয়ার্ক মিখাইলের ইতিহাস (খ্রিস্টাব্দ ১১৬৬–১১৯৯) অনুসারে, কুরুশকে হত্যা করেছিলেন তাঁর স্ত্রী তোমাইরিস — মাকসাতাদের রানী, এবং এই ঘটনা ঘটে ইহুদি বন্দিত্বের ৬০তম বছরে।[৫৯]
অন্যদিকে জেনোফন তাঁর সাইরোপিডিয়া গ্রন্থে একেবারেই ভিন্ন চিত্র তুলে ধরেছেন — তাঁর মতে কুরুশ রাজধানীতে শান্তিপূর্ণভাবে মৃত্যুবরণ করেন।[৬০] আরেকটি সংস্করণ বেরোসুস-এর মাধ্যমে জানা যায়, যেখানে বলা হয়েছে কুরুশ দাহা তীরন্দাজদের সঙ্গে যুদ্ধে অংশ নিয়ে নিহত হন, যা সির দরিয়ার উৎসের উত্তর-পশ্চিমে ঘটেছিল।[৬১]
উত্তরাধিকার
সম্পাদনাব্রিটিশ ইতিহাসবিদ চার্লস ফ্রিম্যান মন্তব্য করেন, "পরিসর ও গভীরতার দিক থেকে কুরুশের কৃতিত্ব ম্যাকেডোনিয়ার আলেকজান্ডার থেকেও অনেক বেশি, যিনি ৩২০-এর দশকে আকেমেনীয় সাম্রাজ্য ধ্বংস করলেও তার বিকল্প কিছু গড়ে তুলতে ব্যর্থ হন।"[৬২] মহান কুরুশ বহু মানুষের আদর্শে পরিণত হয়েছেন, যাঁদের মধ্যে আছেন থমাস জেফারসন, মোহাম্মদ রেজা পাহলভি, ও ডেভিড বেন-গুরিয়ন।[৬৩]
প্রাচীন যুগ থেকে শুরু করে আধুনিক কালে, কুরুশের কীর্তি স্মরণীয় হয়ে আছে। তাঁর নিজের জাতি ইরানিরা তাঁকে "পিতা" (The Father) হিসেবে সম্বোধন করত — এমনকি যেসব জাতিকে তিনি পরাজিত করেছিলেন, তারাও। জেনোফন লিখেছেন:[৬৪]
যাঁরা তাঁর অধীনস্থ ছিলেন, তাঁদের তিনি নিজের সন্তানদের মতো স্নেহ করতেন, এবং তাঁর প্রজারাও তাঁকে “পিতা” নামে সম্মান করত... আর কে আছে, যে একটি সাম্রাজ্য জয় করার পর এমন শ্রদ্ধার উপাধি নিয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন? এটি সেই ব্যক্তির জন্য প্রযোজ্য, যিনি দেন, কেড়ে নেন না।
ইতিহাসবিদ প্লুটার্ক (খ্রিস্টীয় ৪৬–১১৯) লিখেছেন: "পারসিকরা কুরুশের বাঁকা নাক দেখে আজও বাঁকা নাকবিশিষ্ট পুরুষদের সর্বশ্রেষ্ঠ সৌন্দর্যের প্রতীক মনে করে।"[৬৫]
ব্যাবিলনীয়রা কুরুশকে "মুক্তিদাতা" হিসেবে অভিহিত করত, কারণ তারা পূর্ববর্তী রাজা নাবোনিডাস-এর ধর্মীয় অবমাননায় ক্ষুব্ধ ছিল।[৬৬]
এজরা গ্রন্থে উল্লেখ আছে, প্রথম বছরেই কুরুশ ঘোষণা করেন: "আকাশের ঈশ্বর যিহোবা আমাকে পৃথিবীর সকল রাজ্য দিয়েছেন, এবং তিনি আমাকে আদেশ দিয়েছেন যিহূদার জেরুজালেমে তাঁর জন্য একটি মন্দির নির্মাণ করতে।" (এজরা ১:২)
কুরুশ শুধু একজন দক্ষ সৈন্য ছিলেন না, বরং এক সুদক্ষ রাষ্ট্রনায়কও ছিলেন। তাঁর নির্মিত প্রশাসনিক কাঠামোর ফলে আকেমেনীয় সাম্রাজ্য তাঁর মৃত্যুর বহু পর পর্যন্ত টিকে থাকে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
তাঁর শাসনকাল পারস্যের উত্থান ঘটায়, যা ইরানীয় দর্শন, পারসিক সাহিত্য এবং ধর্মীয় ঐতিহ্যে গভীর প্রভাব ফেলে।
আকেমেনীয় সাম্রাজ্যের পরবর্তী অনেক ইরানি রাজবংশ ও শাসক নিজেদের মহান কুরুশের উত্তরসূরি বলে দাবি করেছেন এবং মনে করেছেন যে তাঁর বংশধারা তাঁরা বহন করছেন।[৬৭][৬৮] যদিও সাসানীয়রা এই উত্তরাধিকারের দাবি করেছিল কিনা, তা নিয়ে গবেষকদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে।[৬৯]
আলেকজান্ডার মহাবীর ছোটবেলা থেকেই কুরুশের জীবনী সাইরোপিডিয়া পাঠ করে তাঁকে গভীরভাবে শ্রদ্ধা করতেন। তিনি পাসারগাদে সফরের সময় কুরুশের সমাধি কক্ষে অলংকরণ করতে অ্যারিস্টোবুলাসকে আদেশ দেন।[৭০]
কুরুশের প্রভাব আইসল্যান্ড পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে,[৭১] এমনকি ঔপনিবেশিক আমেরিকাতেও অনুভূত হয়েছে। ক্লাসিক্যাল যুগ, পুনর্জাগরণ, ও আলোকপ্রাপ্তি যুগের বহু চিন্তাবিদ ও শাসক, যেমন থমাস জেফারসন, কুরুশ থেকে অনুপ্রাণিত হন, বিশেষত জেনোফন-এর সাইরোপিডিয়া পড়ে। জেফারসনের কাছে গ্রিক ও লাতিন অনুবাদে একটি কপি ছিল, যেখানে তাঁর ব্যতিক্রমী নোটিং থেকে বোঝা যায় যে স্বাধীনতা ঘোষণাপত্র তৈরিতে কুরুশের ভাবনার প্রভাব ছিল।[৭২][৭৩][৭৪]
ইতিহাসবিদ রিচার্ড নেলসন ফ্রাইর মতে, কুরুশ পারসিকদের কাছে একটি প্রায় পৌরাণিক রূপ ধারণ করেন, যেমন রোমুলাস ও রেমুস রোমের জন্য এবং মূসা ইস্রায়েলিদের জন্য। তাঁর জীবনচরিত বহু প্রাচীন নায়ক ও বিজেতার জীবনধারার অনুরূপ।[৭৫] ফ্রাই বলেন, "তিনি প্রাচীনকালের একজন আদর্শ শাসকের প্রতীক হয়ে ওঠেন — একজন সাহসী ও মহানুভব বিজেতা। তাঁর ব্যক্তিত্ব গ্রিকদের প্রভাবিত করে এবং রোমানদের মাধ্যমে তা আধুনিক চিন্তায়ও অনুরণিত হয়।"[৭৫]
তাঁর শাসনপদ্ধতি ও আদর্শ বহু মহাপ্রভু যেমন আলেকজান্ডার মহাবীর, জুলিয়াস সিজার এবং থমাস জেফারসন গভীর আগ্রহ ও শ্রদ্ধার সঙ্গে অধ্যয়ন করেছেন।[৭৬]
উপাধি
সম্পাদনামহান কুরুশের পূর্ণ রাজোপাধি ছিল: মহান রাজা, পারস্যের রাজা, আনশানের রাজা, মিডিয়ার রাজা, বাবিলনের রাজা, সুমের ও আাক্কাদের রাজা, এবং বিশ্বের চার কোণের রাজা।
নাবোনিডাস শিলালিপিতে দেখা যায়, তাঁর উপাধি "আনশানের রাজা" থেকে "পারস্যের রাজা"-তে রূপান্তরিত হয়। আসিরিয়োলজিস্ট ফ্রঁসোয়া ভাল্লা মন্তব্য করেছেন: "যখন অ্যাস্টিয়াজেস কুরুশের বিরুদ্ধে অভিযান চালান, তখন কুরুশকে বলা হয় ‘আনশানের রাজা’; কিন্তু যখন কুরুশ টাইগ্রিস নদী পার হয়ে লিডিয়ার দিকে রওনা হন, তখন তাঁকে বলা হয় ‘পারস্যের রাজা’। অর্থাৎ এই দুই ঘটনার মধ্যবর্তী সময়েই ক্ষমতা গ্রহণের ঘটনাটি ঘটে।"[৭৭]
পারিবারিক বংশবৃক্ষ
সম্পাদনা
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মন্তব্য:
|
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Curzon 2018, পৃ. 75।
- ↑ ক খ Sekunda 2010, পৃ. 268–271।
- ↑ Stronach 2010, পৃ. 9।
- ↑ ক খ Gershevitch 1985, পৃ. 210।
- ↑ Gershevitch, Ilya, সম্পাদক (১৯৮৫)। The Cambridge History of Iran: The Median and Achaemenian periods। 2। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 404। আইএসবিএন 978-0-521-20091-2। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ Dandamayev 1993, পৃ. 516-521।
- ↑ ক খ Dandamayev 1993, পৃ. 516–521।
- ↑ Xenophon, Anabasis I. IX; আরও দেখুন: M. A. Dandamaev "Cyrus II", in Encyclopaedia Iranica।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ Schmitt (1983) Achaemenid dynasty (i. The clan and dynasty)
- ↑ Cambridge Ancient History IV Chapter 3c. পৃষ্ঠা ১৭০; উদ্ধৃতি হেরোডোটাস থেকে।
- ↑ Beckwith, Christopher I. (২০০৯)। Empires of the Silk Road। Princeton University Press। পৃষ্ঠা 63। আইএসবিএন 978-0-691-13589-2।
- ↑ Bassett, Sherylee R. (১৯৯৯)। "The Death of Cyrus the Younger"। The Classical Quarterly। 49 (2): 473–483। ডিওআই:10.1093/cq/49.2.473।
- ↑ Dandamayev 1993, পৃ. 516-521, "Cyrus's religious policies"।
- ↑ Jona Lendering (২০১২)। "Messiah – Roots of the concept: From Josiah to Cyrus"। ৩১ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ মে ২০২৫।
- ↑ The Biblical Archaeology Society (BAS) (২৪ আগস্ট ২০১৫)। "Cyrus the Messiah"।
- ↑ The Cambridge Ancient History Vol. IV পৃষ্ঠা ৪২
- ↑ Miller, Margaret Christina (২০০৪)। Athens and Persia in the Fifth Century BC। পৃষ্ঠা 243।
- ↑ Curtis, Vesta Sarkhosh; Stewart, Sarah (২০০৫)। Birth of the Persian Empire। পৃষ্ঠা 7।
- ↑ Kuhrt, Amelie। The Persian Empire। পৃষ্ঠা 47।
- ↑ Holliday, Shabnam J. (২০১১)। Defining Iran: Politics of Resistance। পৃষ্ঠা 38–40।
- ↑ Schmitt, Rüdiger। "Cyrus (name)"। Encyclopædia Iranica। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ Schmitt 2010, পৃ. 515।
- ↑ ; Plutarch, Artaxerxes 1.3 classics.mit.edu ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৯ জুন ২০১১ তারিখে; ফোটিওস, Ctesias-এর পারসিকা ৫২ livius.org ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৩ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে
- ↑
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ Tavernier, Jan (২০০৭)। Iranica in the Achaemenid Period (ca. 550–330 B.C.)। Leuven: Peeters। পৃষ্ঠা 528–9। আইএসবিএন 978-90-429-1833-7। ওসিএলসি 167407632।
- ↑ (Dandamaev 1989, পৃ. 71)
- ↑ Tait 1846, পৃ. 342-343।
- ↑ Al-Biruni (১৮৭৯)। The Chronology of Ancient Nations। Sachau, C. Edward কর্তৃক অনূদিত। পৃষ্ঠা 152। অজানা প্যারামিটার
|orig-date=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - ↑ D. T. Potts, Birth of the Persian Empire, Vol. I, ed. Curtis & Stewart, I. B. Tauris – British Museum, London, 2005, pp. 13–22
- ↑ ক খ গ Waters 2014, পৃ. 171।
- ↑ Eric G. L. Pinzelli (২০২২)। Masters of Warfare Fifty Underrated Military Commanders from Classical Antiquity to the Cold War। Pen and Sword Military। পৃষ্ঠা 3। আইএসবিএন 978-1-3990-7015-7।
- ↑ The Modern Review Volume 89। the University of Michigan। ১৯৫১।
which should really be "Kurush", an Indo-aryan name (cf. "Kuru" of the Mahabharata legend). Thus Cambyses was really "Kambujiya"
- ↑ Max Mallowan পৃষ্ঠা ৩৯২ ও ৪১৭
- ↑ Kuhrt 2013, পৃ. 177।
- ↑ Stronach, David (২০০৩)। "HERZFELD, ERNST ii. HERZFELD AND PASARGADAE"। Encyclopædia Iranica। ১১ মে ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০২১।
- ↑ (Schmitt 1983) under i. The clan and dynasty।
- ↑ যেমন: কুরুশ সিলিন্ডারের খণ্ড A, ¶ ২১।
- ↑ Schmitt, R.। "Iranian Personal Names i.-Pre-Islamic Names"। Encyclopaedia Iranica। 4।
নাতিকে দাদার নামে নামকরণ ইরানিদের মধ্যে প্রচলিত ছিল।
- ↑ Mark A. Garrison, Trinity University, San Antonio, Texas; "Visual representation of the divine and the numinous in early Achaemenid Iran", ২০০৯ সালের ৩ মার্চের সংস্করণ, পৃষ্ঠা ১১ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৬ মার্চ ২০১০ তারিখে
- ↑ ক খ Briant 2002, পৃ. 63।
- ↑ Dandamev, M. A. (১৯৯০)। "Cambyses"। Encyclopaedia Iranica।
- ↑ (Dandamaev 1989, পৃ. 9)
- ↑ Waters 2004, পৃ. 97।
- ↑ "Pasargadae, Palace P – Livius"। livius.org। ১ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০১৯।
- ↑ Amélie Kuhrt, The Ancient Near East: c. 3000–330 BC, Routledge Publishers, 1995, পৃষ্ঠা ৬৬১
- ↑ Foundation, Encyclopaedia Iranica। "Welcome to Encyclopaedia Iranica"। iranicaonline.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০২-২৭।
- ↑ Benjamin G. Kohl; Ronald G. Witt; Elizabeth B. Welles (১৯৭৮)। The Earthly republic: Italian humanists on government and society। Manchester University Press ND। পৃষ্ঠা 198।
- ↑ Kuhrt 2013, পৃ. 106।
- ↑ Grayson 1975, পৃ. 111।
- ↑ Foundation, Encyclopaedia Iranica। "Welcome to Encyclopaedia Iranica"। iranicaonline.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০২-২৭।
- ↑ Herodotus, পৃ. 1.95।
- ↑ Herodotus, পৃ. 1.107-21।
- ↑ Stories of the East From Herodotus, পৃষ্ঠা ৭৯–৮০
- ↑ A history of Greece, Volume 2, By Connop Thirlwall, Longmans, 1836, p. 174
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;mass
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ Tomyris, Queen of the Massagetae, Defeats Cyrus the Great in Battle ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৯ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে Herodotus, The Histories
- ↑ Nino Luraghi (২০০১)। The historian's craft in the age of Herodotus। Oxford University Press US। পৃষ্ঠা 155।
- ↑ ক খ Ilya Gershevitch, সম্পাদক (১৯৮৫)। The Cambridge History of Iran: The Median and Achaemenian periods, Volume 2। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 392–98।
- ↑ Michael the Syrian। Chronicle of Michael the Great, Patriarch of the Syrians – Internet Archive-এর মাধ্যমে।
- ↑ Xenophon, Cyropaedia VII. 7; M.A. Dandamaev, "Cyrus II", in Encyclopaedia Iranica, পৃষ্ঠা ২৫০
- ↑ A political history of the Achaemenid empire, By M.A. Dandamaev, Brill, 1989, p. 67.
- ↑ Freeman 1999: পৃ. ১৮৮
- ↑ "The Cyrus cylinder: Diplomatic whirl"। The Economist। ২৩ মার্চ ২০১৩।
- ↑ Xenophon (১৮৫৫)। The Cyropaedia। H. G. Bohn।
- ↑ Briant 2002, পৃ. 226।
- ↑ Cardascia, G., Babylon under Achaemenids, in Encyclopaedia Iranica।
- ↑ Richard Nelson Frye (১৯৬৩)। The Heritage of Persia। World Pub. Co.।
- ↑ Cyrus Kadivar (২৫ জানুয়ারি ২০০২)। "We are Awake"। The Iranian।
- ↑ উদাহরণস্বরূপ, E. Yarshater এই দাবিকে অস্বীকার করলেও, R. N. Frye তা সমর্থন করেছেন। দেখুন: A. Sh. Shahbazi, Early Sassanians' Claim to Achaemenid Heritage; M. Boyce, "The Religion of Cyrus the Great"; Vesta Sarkhosh Curtis, The Art and Archaeology of Ancient Persia ইত্যাদি।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;Ulrich
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ Jakob Jonson: "Cyrus the Great in Icelandic epic: A literary study". Acta Iranica. 1974: 49–50
- ↑ "Cyrus and Jefferson: Did they speak the same language?"। payvand.com। ২৬ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ মে ২০২৫।
- ↑ "Cyrus Cylinder: How a Persian monarch inspired Jefferson"। BBC News। ১১ মার্চ ২০১৩।
- ↑ Boyd, Julian P.। "The Papers of Thomas Jefferson"।
- ↑ ক খ "Cyrus II Encyclopædia Britannica 2008"।
- ↑ "Cyrus the Great Biography"। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-০৫।
- ↑ François Vallat (২০১৩)। Perrot, Jean, সম্পাদক। The Palace of Darius at Susa: The Great Royal Residence of Achaemenid Persia। I.B.Tauris। পৃষ্ঠা 39। আইএসবিএন 978-1-84885-621-9। ১৫ অক্টোবর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Family Tree of Darius the Great" (JPG)। Encyclopædia Iranica। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৩-২৮।
<references>
-এ সংজ্ঞায়িত "FOOTNOTESchmitt2010515" নামসহ <ref>
ট্যাগ পূর্ববর্তী লেখায় ব্যবহৃত হয়নি।গ্রন্থপঞ্জি
সম্পাদনাপ্রাচীর উৎস
- The Nabonidus Chronicle of the Babylonian Chronicles
- The Verse account of Nabonidus
- The Prayer of Nabonidus (one of the Dead Sea scrolls)
- The Cyrus Cylinder
- Herodotus (The Histories)
- Ctesias (Persica)
- The biblical books of Isaiah, Daniel, Ezra and Nehemiah
- Flavius Josephus (Antiquities of the Jews)
- Thucydides (History of the Peloponnesian War)
- Plato (Laws (dialogue))
- Xenophon (Cyropaedia)
- Quintus Curtius Rufus (Library of World History)
- Plutarchos (Plutarch's Lives)
- Fragments of Nicolaus of Damascus
- Arrian (Anabasis Alexandri)
- Polyaenus (Stratagems in War)
- Justin (Epitome of the Philippic History of Pompeius Trogus) (ইংরেজি)
- Polybius (The Histories (Polybius))
- Diodorus Siculus (Bibliotheca historica)
- Athenaeus (Deipnosophistae)
- Strabo (History)
- Quran (Dhul-Qarnayn, Al-Kahf)
আধুনিক সময়ের উৎস
- Ball, Charles James (১৮৯৯)। Light from the East: Or the witness of the monuments। London: Eyre and Spottiswoode।
- Boardman, John, সম্পাদক (১৯৯৪)। The Cambridge Ancient History IV: Persia, Greece, and the Western Mediterranean, C. 525-479 B.C। Cambridge: Cambridge University Press। আইএসবিএন 0-521-22804-2।
- Cannadine, David (১৯৮৭)। Rituals of royalty : power and ceremonial in traditional societies (1. publ. সংস্করণ)। Cambridge: Cambridge University Press। আইএসবিএন 0-521-33513-2। অজানা প্যারামিটার
|coauthors=
উপেক্ষা করা হয়েছে (|author=
ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য) - Cardascia, G (১৯৮৮)। "Babylon under Achaemenids"। Encyclopaedia Iranica। Vol. 3। London: Routledge। আইএসবিএন 0-939214-78-4।
- Chavalas, Mark W., সম্পাদক (২০০৭)। The ancient Near East : historical sources in translation। Malden, MA: Blackwell। আইএসবিএন 0-631-23580-9।
- Church, Alfred J. (1881). Stories of the East From Herodotus. London: Seeley, Jackson & Halliday.
- Dandamaev, M. A. (১৯৮৯)। A political history of the Achaemenid empire। Leiden: Brill। পৃষ্ঠা 373। আইএসবিএন 90-04-09172-6।
- Freeman, Charles (১৯৯৯)। The Greek Achievement: The Foundation of the Western World। New York: Viking। আইএসবিএন 0-7139-9224-7।
- Fried, Lisbeth S. (২০০২)। "Cyrus the Messiah? The Historical Background to Isaiah 45:1"। Harvard Theological Review। 95 (4)। ডিওআই:10.1017/S0017816002000251।
- Frye, Richard N. (1962). The Heritage of Persia. London: Weidenfeld and Nicolson. আইএসবিএন ১-৫৬৮৫৯-০০৮-৩
- Gershevitch, Ilya (১৯৮৫)। The Cambridge History of Iran: Vol. 2 ; The Median and Achaemenian periods। Cambridge: Cambridge University Press। আইএসবিএন 0-521-20091-1।
- Moorey, P.R.S. (1991). The Biblical Lands, VI. New York: Peter Bedrick Books . আইএসবিএন ০-৮৭২২৬-২৪৭-২
- Olmstead, A. T. (1948). History of the Persian Empire [Achaemenid Period]. Chicago: University of Chicago Press. আইএসবিএন ০-২২৬-৬২৭৭৭-২
- Palou, Christine; Palou, Jean (1962). La Perse Antique. Paris: Presses Universitaires de France.
- Schmitt, Rüdiger (১৯৮৩)। "Achaemenid dynasty"। Encyclopaedia Iranica। vol. 3। London: Routledge।
- Schmitt, Rüdiger; Shahbazi, A. Shapur; Dandamayev, Muhammad A.; Zournatzi, Antigoni (১৯৯৩)। "Cyrus"। Encyclopaedia Iranica। Vol. 6। London: Routledge। আইএসবিএন 0-939214-78-4।
- Settipani, Christian (১৯৯১)। Nos ancêtres de l'antiquité (French ভাষায়)। Paris: Editions Christian।
- Schmitt, Rüdiger (২০১০)। "CYRUS i. The Name"। Routledge & Kegan Paul
- Tait, Wakefield (১৮৪৬)। "The Presbyterian review and religious journal"। Oxford University
আরো পড়ুন
সম্পাদনা- Amelie Kuhrt: Ancient Near Eastern History: The Case of Cyrus the Great of Persia. In: Hugh Godfrey Maturin Williamson: Understanding the History of Ancient Israel. Oxford University Press 2007, আইএসবিএন ৯৭৮-০-১৯-৭২৬৪০১-০, pp. 107–128
- Bickermann, Elias J. (১৯৪৬)। "The Edict of Cyrus in Ezra 1"। JournaI of Biblical Literature। 65 (3): 249–275। ডিওআই:10.2307/3262665। অজানা প্যারামিটার
|month=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - Dougherty, Raymond Philip (১৯২৯)। Nabonidus and Belshazzar: A Study of the Closing Events of the Neo-Babylonian Empire। New Haven: Yale University Press।
- Drews, Robert (১৯৭৪)। "Sargon, Cyrus, and Mesopotamian Folk History"। Journal of Near Eastern Studies। 33 (4): 387–393। ডিওআই:10.1086/372377। অজানা প্যারামিটার
|month=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - Harmatta, J. (১৯৭১)। "The Rise of the Old Persian Empire: Cyrus the Grea"। Acta Antiquo। 19: 3–15।
- Lawrence, John M. (১৯৮৫)। "Cyrus: Messiah, Politician, and General"। Near East Archaeological Society Bulletin। n.s.। 25: 5–28।
- Lawrence, John M. (১৯৮২)। "Neo-Assyrian and Neo-Babylonian Attitudes Towards Foreigners and Their Religion"। Near East Archaeological Society Bulletin। n.s.। 19: 27–40।
- Mallowan, Max (১৯৭২)। "Cyrus the Great (558–529 BC)"। Iran। 10: 1–17। ডিওআই:10.2307/4300460।
- Wiesehöfer, Josef (১৯৯৬)। Ancient Persia : from 550 BC to 650 AD। Azizeh Azodi, trans। London: I. B. Tauris। আইএসবিএন 1-85043-999-0।
- Jovy, Alexander (২০১১)। I am Cyrus: The story of the Real Prince of Persia। Reading: Garnet Publishing। আইএসবিএন 978-1-85964-281-8।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- Cyrus Cylinder ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ তারিখে Full Babylonian text of the Cyrus Cylinder as it was known in 2001; translation; brief introduction
- Xenophon, Cyropaedia: the education of Cyrus, translated by Henry Graham Dakyns and revised by F.M. Stawell, Project Gutenberg.
- Cyrus the Great An article about Cyrus by Iran Chamber Society
- 360 Panoramic Image – Tomb of Cyrus The Great
উদ্ধৃতি ত্রুটি: "lower-alpha" নামক গ্রুপের জন্য <ref>
ট্যাগ রয়েছে, কিন্তু এর জন্য কোন সঙ্গতিপূর্ণ <references group="lower-alpha"/>
ট্যাগ পাওয়া যায়নি