ভাগলপুর জেলা
ভাগলপুর জেলা হল ভারতের বিহার রাজ্যের ৩৯টি জেলার অন্যতম। এই জেলার সদর শহর ভাগলপুর।
ভাগলপুর জেলা![]() ضلع بھاگل پور | |
---|---|
বিহারের জেলা | |
![]() বিহারে ভাগলপুরের অবস্থান | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | বিহার |
প্রশাসনিক বিভাগ | ভাগলপুর |
সদরদপ্তর | ভাগলপুর |
সরকার | |
• লোকসভা কেন্দ্র | ভাগলপুর |
আয়তন | |
• মোট | ২,৫৭০ বর্গকিমি (৯৯০ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[১] | |
• মোট | ৩০,৩২,২২৬ |
• জনঘনত্ব | ১,২০০/বর্গকিমি (৩,১০০/বর্গমাইল) |
• পৌর এলাকা | ৬,০০,১০০ (১৯.৭৯%) |
জনতাত্ত্বিক | |
• সাক্ষরতা | ৬৪.৯৬ per cent[১] |
• লিঙ্গানুপাত | ৮৭৯/১০০০ |
প্রধান মহাসড়ক | ৩১ নং জাতীয় সড়ক, ৮১ নং জাতীয় সড়ক |
গড় বার্ষিক বৃষ্টিপাত | ১১৬৬ মিমি |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |

ভূগোল সম্পাদনা
ভাগলপুর জেলার আয়তন ২,৫৬৯ বর্গকিলোমিটার (৯৯২ মা২)।[২][৩] এই জেলাটি বিহারের ভাগলপুর বিভাগের অন্তর্গত। গঙ্গা নদী এই জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত।
বনাঞ্চল সম্পাদনা
১৯৯০ সালে ভাগলপুর জেলায় বিক্রমশীলা গাঙ্গেয় শুশুক অভয়ারণ্য গঠিত হয়। এই অভয়ারণ্যের দৈর্ঘ্য ০.৫ কিমি (০.৩ মা)।[৪]
অর্থনীতি সম্পাদনা
২০০৬ সালে ভারত সরকারের পঞ্চায়েত মন্ত্রক দেশের ২৫০টি সর্বাধিক অনগ্রসর জেলার তালিকায় এই জেলার নাম নথিভুক্ত করে।[৫] বিহারের যে ৩৬টি জেলা অনগ্রসর অঞ্চল অনুদান তহবিল কর্মসূচির অধীনে অনুদান পেয়ে থাকে, এই জেলা তার মধ্যে অন্যতম।[৫]
জনপরিসংখ্যান সম্পাদনা
২০১১ সালের জনগণনা অনুসারে, ভাগলপুর জেলার জনসংখ্যা ৩,০৩২,২২৬।[৬] এই জেলার জনসংখ্যা ওমান রাষ্ট্র[৭] বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আইওয়া রাজ্যের জনসংখ্যার প্রায় সমান।[৮] জনসংখ্যার দিক থেকে ভারতের ৬৪০টি জেলার মধ্যে এই জেলার স্থান ১২০তম।[৬] ভাগলপুর জেলার জনঘনত্ব ১,১৮০ জন প্রতি বর্গকিলোমিটার (৩,১০০ জন/বর্গমাইল)।[৬] ২০০১-২০১১ দশকে এই জেলার জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ২৫.১৩%।[৬] ভাগলপুর জেলার লিঙ্গানুপাতের হার প্রতি ১০০০ পুরুষে ৮৭৯ জন মহিলা[৬] এবং সাক্ষরতার হার ৬৪.৯৬%।[৬]
ভাষা সম্পাদনা
মৈথিলি ভাষা ও মৈথিলির উপভাষা অঙ্গিকা এই জেলায় প্রচলিত। অন্যান্য প্রধান ভাষাগুলি হল হিন্দি, উর্দু ও বাংলা।[৯]
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
- ↑ ক খ http://www.census2011.co.in/census/district/76-bhagalpur.html
- ↑ Srivastava, Dayawanti et al. (ed.) (২০১০)। "States and Union Territories: Bihar: Government"। India 2010: A Reference Annual (54th সংস্করণ)। New Delhi, India: Additional Director General, Publications Division, Ministry of Information and Broadcasting (India), Government of India। পৃষ্ঠা 1118–1119। আইএসবিএন 978-81-230-1617-7। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১০-১১।
- ↑ "Island Directory Tables: Islands by Land Area"। United Nations Environment Program। ১৯৯৮-০২-১৮। ২০১৮-০২-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১০-১১।
Obira 2,542km2
- ↑ Indian Ministry of Forests and Environment। "Protected areas: Bihar"। ২৩ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২৫, ২০১১।
- ↑ ক খ Ministry of Panchayati Raj (সেপ্টেম্বর ৮, ২০০৯)। "A Note on the Backward Regions Grant Fund Programme" (পিডিএফ)। National Institute of Rural Development। ৫ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২৭, ২০১১।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ "District Census 2011"। Census2011.co.in। ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৯-৩০।
- ↑ US Directorate of Intelligence। "Country Comparison:Population"। ২০১১-০৯-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১০-০১।
Oman 3,027,959
line feed character in|উক্তি=
at position 5 (সাহায্য) - ↑ "2010 Resident Population Data"। U. S. Census Bureau। ২০১১-০৮-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৯-৩০।
Iowa 3,046,355
line feed character in|উক্তি=
at position 5 (সাহায্য) - ↑ M. Paul Lewis, সম্পাদক (২০০৯)। "Angika: A language of India"। Ethnologue: Languages of the World (16th সংস্করণ)। Dallas, Texas: SIL International। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৯-২৮।