Dr-shahidul islam
বাংলা উইকিপিডিয়ায় স্বাগতম সম্পাদনা
সুপ্রিয় Dr-shahidul islam! উইকিপিডিয়ায় আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি। আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিপিডিয়াকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। এখানে কিছু পৃষ্ঠা আছে যা আপনাকে উইকিপিডিয়া ব্যবহার এবং সমৃদ্ধ করার কাজে সাহায্য করবে:
কাজে নেমে পড়বার সহজ উপায় হলো নিচের যে-কোনো একটি পদ্ধতি অনুসরণ করা:
অনুগ্রহপূর্বক আলাপের পাতায় বার্তা রাখার পর সম্পাদনা সরঞ্জামদণ্ডের চিহ্নে ক্লিক করার মাধ্যমে অথবা চারটি টিল্ডা ( আশা করি আপনি বাংলা উইকিপিডিয়া সম্প্রদায়ের একজন হয়ে সম্পাদনা করে আনন্দ পাবেন! আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! বাংলা উইকিপিডিয়া অভ্যর্থনা কমিটি, ১৬:৪৮, ১১ অক্টোবর ২০১৮ (ইউটিসি) |
কবিতা মানুষ নয় হিজরা মোরা সম্পাদনা
ভেবেছো কি কোন দিন----? উহাদের ত্বরে এই আমাদের বাড়িয়াছে কত ঋণ ?
আমরা পারেনি পুনর্বাসন পারেনি শিক্ষা দিতে ,
সোহানুভুতির পশরা সাজায়ে পারেনি বক্ষে নিতে ! জীবনের প্রতি পদে প্রতি ক্ষণে অনাদর অবহেলা, স্বজন ছাড়িয়া অকুল পাথারে ভাসাইয়া দেয় ভেলা সঙ্গী বিহিন কেটে যাই তার জীবনের শেষ সময় , কিন্তু কত যে ব্যাথার ধুম্র জালে জীবনের পরাজয় বাড়ি বাড়ি ঘুরে খুজিয়া ফেরে সন্তান হয়েছে কার পেটের তাগিতে বাচ্চা নাচায়ে করে আয়রোজগার কখনো কখনো হাটে বাজারে পন্যের তোলা তলে হেলিয়া দুলিয়া নাচিয়া গাহিয়া কত ছলনার ছলে, যেমনটা ওদের চলন বলন অঙ্গের কারসাজি , কতনা রঙে কাটিয়ে চলেছে জীবনের সাথে বাজি কখনো দেখি ট্রেনের ভিতর কখনো দেখি বাসে , হাতটা পেতে দাড়িয়ে আছে এই আমাদের পাশে। ব্যাবহারে তার হইনা খুশি রাগ হয়ে যায় মোদের , ভুলেও কখনো ভাবিনা মোরা মনটা কেমন ওদের
মনের মাঝে ব্যাথার পাহাড় জমিয়া ধিরে ধিরে ,
একাকিত্বের চরম গণ্ডিতে উহাদের রাখে ঘিরে ! নিঃসঙ্গতা কত যে কঠিন কত বড় অভিসাপ , পুরুষ ও নারী বুঝিবেনা তাহা হিজড়ার অনুতাপ ! মৃত্যুর যম যেদিন আসিয়া জীবনটা নিয়ে যায় , শয্যার পাশে থাকেনা কেহ কত বড় অসহায় ! নারী ও পুরুষ সকলের হোক মহৎ মর্জি মহান , ওদের জন্য মমতার বাঁধন পড়ুক বিশ্ব জাহান !
সমাপ্ত
Dr-shahidul islam (আলাপ) ১৮:১৭, ১১ অক্টোবর ২০১৮ (ইউটিসি)
কবিতা ওরা মানুষ না হিজরা সম্পাদনা
ভেবেছো কি কোন দিন----? উহাদের ত্বরে এই আমাদের বাড়িয়াছে কত ঋণ ?
আমরা পারেনি পুনর্বাসন পারেনি শিক্ষা দিতে ,
সোহানুভুতির পশরা সাজায়ে পারেনি বক্ষে নিতে ! জীবনের প্রতি পদে প্রতি ক্ষণে অনাদর অবহেলা, স্বজন ছাড়িয়া অকুল পাথারে ভাসাইয়া দেয় ভেলা সঙ্গী বিহিন কেটে যাই তার জীবনের শেষ সময় , কিন্তু কত যে ব্যাথার ধুম্র জালে জীবনের পরাজয় বাড়ি বাড়ি ঘুরে খুজিয়া ফেরে সন্তান হয়েছে কার পেটের তাগিতে বাচ্চা নাচায়ে করে আয়রোজগার কখনো কখনো হাটে বাজারে পন্যের তোলা তলে হেলিয়া দুলিয়া নাচিয়া গাহিয়া কত ছলনার ছলে, যেমনটা ওদের চলন বলন অঙ্গের কারসাজি , কতনা রঙে কাটিয়ে চলেছে জীবনের সাথে বাজি কখনো দেখি ট্রেনের ভিতর কখনো দেখি বাসে , হাতটা পেতে দাড়িয়ে আছে এই আমাদের পাশে। ব্যাবহারে তার হইনা খুশি রাগ হয়ে যায় মোদের , ভুলেও কখনো ভাবিনা মোরা মনটা কেমন ওদের
মনের মাঝে ব্যাথার পাহাড় জমিয়া ধিরে ধিরে ,
একাকিত্বের চরম গণ্ডিতে উহাদের রাখে ঘিরে ! নিঃসঙ্গতা কত যে কঠিন কত বড় অভিসাপ , পুরুষ ও নারী বুঝিবেনা তাহা হিজড়ার অনুতাপ ! মৃত্যুর যম যেদিন আসিয়া জীবনটা নিয়ে যায় , শয্যার পাশে থাকেনা কেহ কত বড় অসহায় ! নারী ও পুরুষ সকলের হোক মহৎ মর্জি মহান , ওদের জন্য মমতার বাঁধন পড়ুক বিশ্ব জাহান !
সমাপ্ত Dr-shahidul islam (আলাপ) ১৫:১৯, ১২ অক্টোবর ২০১৮ (ইউটিসি)
কবিতা সম্পাদনা
বিষ্ফোরন
অসৎ লোকের মুখ হতে শুনি ন্যায়ের অমিয় বাণী
তাহারই জন্য পৃথিবী জুড়িয়া চলিতেছে হানাহানি !
অন্যায়ের চরম শিখরে দাড়ায়ে সাধু বেশে শয়তান
ন্যয়ের বুলির পশরা সাজায়ে গেয়ে যায় শত গান !
দীর্ঘ কণ্ঠ মঞ্চের পরে বজ্র আওয়াজে নিতির বাণী
মুখোশ পরিয়া মির জাফরের পলাশির প্রতিধ্বনি
বিশ্ব চোরের সর্দার গাই নৈতীকতার জয়-গান ,
ন্যায়ের দুয়ারে লাগায়ে কপাট নেশার মদ্য পান !
হায়রে অভাগা জাতি মিথ্যার ছোবলে সত্যের বলি
মিথ্যা প্রলোভ আম জনতা বাঁজিয়ে চলেছে তালি।
জ্ঞানিদের আজ বদ্ধ দুয়ারে লাগিয়ে দিয়েছে তালা
পেশিশক্তির মূর্খ দানবে খেলছে শুভংকরের খেলা
পাপ পুন্যের হিসাবটা আজ যোগ বিয়োগের ভুল,
বুদ্ধিজীবিরা নির্বাক নিথর নিস্তব্দ হয় মশগুল !
মুর্খরা আজ সমাজপতি সমাজের বিষ ফোঁড়া
শিক্ষিতরা সব ঘরের মাঝে হইয়া আছে খোড়া !
চোর-ডাকাতের চেলারা সব এই সমাজের কাজী
হারাম হালাল তফাতটা যে বুঝেও বোঝেনা পাজি
মসজিদ কার মন্দির কার হিসাবটা নেই জানা ,
অর্থ কড়ির ফাঁকির মেলা এখানেও দেই হানা ।
অত্যাচারির গলাতে দেখি পরানো ফুলের মালা ,
ন্যায়ের বাতি নিভিয়া গেছে বেড়েছে শত জ্বালা
আগামি দিনের বার্তা বাহক ডাকছে নিকট ভবিষৎ অত্যাচরির বক্ষ ভেঙে তৈরি হবে ন্যায়ের সত্য পথ গুনির কদর দিতে হবে আজ সামনে গভির রাত , ওরাই দেখাবে জতির দিশা উঠিবে রাঙা প্রভাত !
সমাপ্ত Dr-shahidul islam (আলাপ) ১৭:৫৪, ৩ নভেম্বর ২০১৮ (ইউটিসি)
কবিতা ধুম্রজাল সম্পাদনা
আমি যাহা স্বপ্ন দেখি , সত্য যদি হয় , ধ্বংস পৃথিবী জাগিবে , অসুভ হবে ক্ষয় ! আমি স্বপ্ন দেখি , সাহারার বুকে ঝর্ণাধারা , সবুজ শষ্য শ্যামল বিজাবন , এই বসুন্ধরা । আমি স্বপ্নে দেখি , আগ্নেয়গিরীর মহা উত্তাল , গলিত লাভা পুষ্প হইয়া , ঝরিতেছে মহা কাল ! ভুমিকম্পের ভয়াল ধ্বংস স্তুপে আমি দেখিয়াছি , নতুন করিয়া গড়িয়া উঠিছে অট্টলিকার রাশি । ঘূর্ণিঝড়ের প্রলয় দেখেছি , চুর্ণ হয়েছে জনপদ , সেখানে দেখেছি গড়িয়া উঠিছে সহস্র সম্পদ ! সাগর পাড়ে দেখেয়াছি সুনামির ভয়ংকর রুপ ! মহা সাগরের মুক্তা ভাসিয়া গড়িয়াছে অপরুপ । আকাশের গর্জন শুনেছি ,দেখেছি শিলার আঘাত, বিধাতার অপার করুনা ফুটেছে সেথা রাঙা প্রভাত মানব সৃষ্ট বিভৎষ ধ্বংস লিলা আমি স্বপ্নে দেখেছি সেখানেই ফুটেছে ফুল ফল স্বর্গের সুখও পেয়েছি লক্ষ লাশের মিছিল দেখেছি ,বধ্যভূমির মেলা , সেখানে শুনেছি শিশুর কোলাহল জাগরণের খেলা । রণক্ষেত্রের বাজনা শুনেছি দেখেছি রক্তের বন্যা, সেখানে শুনেছি খলোখল ধ্বণি বহিছে হাসির ঝর্ণা । দূর্ভিক্ষের করাল গ্রাস , দেখেছি জীর্ণ শীর্ণ দেহ , সেখানে ফলিয়াছে ফসল ,অভাবে নেইতো কেহ । আমি যাহা কল্পনা করি ,কল্পনার রঙের বাস্তবতা , অসভ্য পৃথিবীর ধ্বংস লিলায় , গড়িয়া উঠিবে সভ্যতা । আমার স্বপ্ন সার্থক হবে বহিবে মহা মিলনের সুখ ।
ক্ষণিকে বিশ্ব হাসিবে ,কান্না ভুলিবে ধরার বুক । সমাপ্ত
Dr-shahidul islam (আলাপ) ১৮:০৭, ৩ নভেম্বর ২০১৮ (ইউটিসি)
কবিতা স্মৃতি সম্পাদনা
স্মৃতি
জমিন খননে দেখিলাম সেদিন
সহসা মাটির ভিতর ,
মানুষের কঙ্কাল রয়েছে হেথায়
ভাবিয়া হলুম বিভোর ।
জানিনা কখন কিভাবে মরেছে
জানতে ইচ্ছা হলো ,
কহিলাম মান্যবর জাগ্রত হও
জবাবটা মোর বলো ।
কতদিন আছো এইখানে এভাবে,
মৃত্যু হয়েছে কবে ?
চারশত বছর কেটেছে বৎস
মরণ হয়েছে যবে ।
দীর্ঘ সময় মাটির ভিতর
শুইয়া রয়েছি নিরব ,
শুনিয়াছি কত প্রলয়ের সুর
ঘুর্ণিঝড়ের মহা রব ,
মাতম শুনেছি হাজারও হাজার
কান্নার মহা-রোল ,
কখনও দেখেছি নিস্তব্দ নিথর
নির্বাক মায়ের বোল !
বনের পশুরা ধ্বংস হয়েছে
পাখিরা হয়েছে শেষ ,
খরা দেখেছি বন্যা দেখেছি
মাটি কাঁপনের রেশ ।
ধ্বংস পৃথিবী গড়তে দেখেছি
মহা মিলনের মেলা ,
ঝর্ণা-ধারার খলখল হাসি
বিধাতার বুঝি খেলা ।
এমনি ভাবেই কাটিয়ে দিলাম
চারশ বছর পার ।
জিবীত কালিন অতিত আমার
চাহি যে শোনাবার ।
কহিলাম আমি ওগো জ্ঞাতি
মানুষ ছিল কিরুপ ?
মানুষ কখনও কাহার জন্য
ছিল কি বিরুপ ?
মানুষ ছিল মনুষের লাগি
ছিল মানুষের জীবন ,
মনুষকে কখনও দেখেনি মোরা
জীবন করেছে হরণ !
শত বছরের জেন্দেগি মোর
কাটিয়েছিলাম ধরায় ,
কখনও শুনিনি কাহারও খুন
হয়েছে মানুষ দ্বারায় ।
তোমরা এখন মানুষ কি না
ভাবতে লাগে কষ্ট ,
লাজলজ্জা বিবেক সবই গেল
মানুষ হয়েছে নষ্ট ।
তোমরা নাকি সভ্য হয়েছো
ঢাকের বাজনা বড় ,
সভ্যতার নামে অসভ্য গ্লানি
তোমরা করেছো জড়ো !
রক্ত ঝরানো এই জনপদে
মানুষ মনুষের ভয় ,
তার পরেও তোমরা মানুষ
ছি! মানুষত্ব্যের ক্ষয় ! সমাপ্ত Dr-shahidul islam (আলাপ) ১৬:৩৭, ২৪ নভেম্বর ২০১৮ (ইউটিসি)
কবিতা সম্পাদনা
সত্যের আহবান
"সত্য" টা আজ ডুবেই গেছে গভির অন্ধকার ! মিথ্যার কাছে সত্যের ক্ষয় ঘটছে বারংবার ! তোমরা এখন টাকার লাগি মিথ্যার পূজারী--- সত্যের বুকে দিচ্ছো লাথি তোমরা মিথ্যাচারী ! তোমরা যখন মন্ত্র শোনাও তোমরা তুলসী পাতা আমরা তখন লিখতে থাকি ন্যায়ের অগ্নি কথা এই জনতার প্রশ্ন শোনো মিথ্যাবাদির দল---- কেমন করে গঠন হলো তোমার গায়ের বল ? কেমন করে গড়লে তুলে আকাশ ছোঁয়া দালান ? তোমার সেবা করতে গিয়ে মোদের রক্ত চালান ! তোমরা যখন মঞ্চে বসে ফাটাও তোমার গলা --- আমরা তখন আগ্নেয়গিরী চুপ হয়ে যা শালা ! মিথ্যার পরে দাড়িয়ে শোনাও তোমরা নাকি প্রভু ? আমরা এখন মানতে নারাজ শুনবো নাকো কভু ! তোমরা যেমন মিথ্যা কথায় বেজায় রকম খুশি , এই জনতা আজকে তোমার মারবে নাকে ঘুষি ! তোমরা ভাবো মিথ্যা বলি আমরা বেজায় চতুর , সত্যের জয় হবেই হবে করবো তোদের ফতুর ! ফাঁসির মঞ্চে হাসির রেখা সত্যের জয়-গান ! মিথ্যার বুকে পেরেক ঠুকে দেবই প্রতিদান ! আম জনতা উঠবে ফুসে সত্যের আহব্বান , মিথ্যা আজ ধ্বংস হবে হবেই গোর-স্থান !
সমাপ্ত Dr-shahidul islam (আলাপ) ১৪:৫৮, ৪ ডিসেম্বর ২০১৮ (ইউটিসি)