Sifat Jomadder
৭ এপ্রিল ২০২৩ তারিখে যোগ দিয়েছেন
কে এম লতিফ ইন্সটিটিউশন | |
---|---|
চিত্র:K.M. Latif Institution Logo | |
অবস্থান | |
বাংলাদেশ | |
তথ্য | |
বিদ্যালয়ের ধরন | অর্ধ সরকারি বিদ্যালয় |
নীতিবাক্য | পড়ো তোমার প্রভুর নামে |
ধর্মীয় অন্তর্ভুক্তি | ধর্ম নিরপেক্ষ |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯২৮ |
প্রতিষ্ঠাতা | খান সাহেদ নওয়াব আবদুল লতিফ |
বিদ্যালয় বোর্ড | বরিশাল শিক্ষা বোর্ড |
বিদ্যালয় জেলা | পিরোজপুর |
শিক্ষাবিষয়ক কর্তৃপক্ষ | মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর |
চেয়ারম্যান | ডা. রুস্তুম আলি ফরাজি এম.পি. |
প্রধান শিক্ষক | খলিলুর রহমান |
প্রধান শিক্ষক | খলিলুর রহমান |
শিক্ষকমণ্ডলী | ৫৬ |
শ্রেণি | শ্রেণী ৬-১০ |
লিঙ্গ | বালক, বালিকা |
শিক্ষার্থী সংখ্যা | ১,৬০০+ |
ভাষা | বাংলা |
শ্রেণিকক্ষ | ২৬ |
ক্যাম্পাসসমূহ | ২ |
ক্যাম্পাসের ধরন | শহরাঞ্চলীয় |
রং | সাদা |
ক্রীড়া | ক্রিকেট ফুটবল ব্যাটমিন্টন ভলিবল ইত্যাদি |
ডাকনাম | K.M.L.I. |
ওয়েবসাইট | www.kmli.edu.bd |
কে.এম.(খাস মহল) লতিফ ইন্সটিটিউশন একটি ঐতিহ্যবাহী অর্ধ সরাকারি বিদ্যালয় যা পিরোজপুর জেলায় অবস্থিত। ১৯২৮ সালে এটি স্থাপিত হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|এটি বাংলাদেশে স্থাপিত অন্যতম পুরনো বিদ্যালয়। এই বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত পাঠদান করা হয় এবং মেয়ে আর ছেলেদের পৃথক ভাবে শিক্ষাদান করা হয়। এটি হচ্ছে একটি প্রতিষ্ঠান, যা মূলত শিক্ষাদানের কেন্দ্র যেখানে শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে শিক্ষার্থী পাঠ্যপুস্তকের মাধ্যমে জ্ঞানলাভ করে থাকে। বিদ্যালয় সব সময়ই দালানকোঠায় আবদ্ধ হবে এমন নয়, বরং একজন শিক্ষক, কিছু পরিমাণ শিক্ষার্থী, এবং শিক্ষাসহায়ক পরিবেশই বিদ্যালয় হবার জন্য যথেষ্ট। এখানে নির্দিষ্ট পাঠক্রমের অধীনে পরিচালিত হয় এবং বিদ্যালয়ে পঠনের জন্য নির্ধারিত পাঠ্যপুস্তক থাকে।