বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস
বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস প্রতি বছর ৩১ মে তারিখে বিশ্বজুড়ে পালন করা হয়। বিশ্বজুড়ে ২৪ ঘণ্টা সময়সীমা ধরে তামাক সেবনের সমস্ত প্রক্রিয়া থেকে বিরত থাকাতে উৎসাহিত করার উদ্দেশ্যে দিবসটি প্রচলিত হয়েছে। এছাড়াও দিবসটির উদ্দেশ্য তামাক ব্যবহারের ব্যাপক প্রাদুর্ভাব এবং স্বাস্থ্যের উপর এর নেতিবাচক প্রভাবের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করানো যা বর্তমানে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী প্রায় ৬০ লক্ষ মানুষের মৃত্যুর কারণ হিসেবে বিবেচিত এবং যার মধ্যে ধুমপানের পরোক্ষ ধোঁয়ার প্রভাবের কারণে প্রায় ৬,০০,০০০ অ-ধূমপায়ী ক্ষতিগ্রস্ত হবার সম্ভাবনা রয়েছে।[১] বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) সদস্য রাষ্ট্রসমূহ ১৯৮৭ সালে বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস চালু করে। বিগত বিশ বছরে, দিবসটি সরকার, জনস্বাস্থ্য সংগঠন, ধূমপায়ী, উৎপাদনকারী, এবং তামাক শিল্পের কাছ থেকে উদ্যম এবং প্রতিরোধ উভয়ের মাধ্যমে বিশ্বজূড়ে পালিত হয়ে আসছে।
বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস | |
---|---|
![]() ছাইদানিতে তাজা ফুল, বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবসের একটি সাধারণ প্রতীক | |
পালনকারী | সমস্ত জাতিসংঘের সদস্যরাষ্ট্র |
তারিখ | ৩১ মে |
পরবর্তী আয়োজন | ৩১ মে ২০২৪ |
সংঘটন | বার্ষিক |
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবসসম্পাদনা
বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দ্বারা পরিচালিত আটটি বৈশ্বিক জনস্বাস্থ্য প্রচারাভিযানের মধ্যে একটি, অন্যান্য দিবসগুলোর মধ্যে রয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস, বিশ্ব রক্তদাতা দিবস, বিশ্ব টিকা সপ্তাহ, বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস, বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবস, বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস, এবং বিশ্ব এইডস দিবস।[২]
আরো দেখুনসম্পাদনা
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ "Tobacco. Fact Sheet N°339" [তামাক - ঘটনার বিবরণ এন৩৩৩৯]। www.who.int। জেনেভা: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। জুলাই ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ মে ৩১, ২০১৬।
- ↑ "WHO campaigns" [হু প্রচারাভিযান]। www.who.int। জেনেভা: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। জানুয়ারি ৫, ২০১৫। ২২ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ৩১, ২০১৬।