টাঙ্গাইল কমিউটার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
"টাঙ্গাইল কমিউটার" সুরক্ষিত করা হয়েছে ([সম্পাদনা=শুধুমাত্র স্বয়ংনিশ্চিতকৃত ব্যবহারকারীদের জন্য] (মেয়াদোত্তীর্ণ হবার তারিখ ০২:২৬, ২১ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)))
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩৭ নং লাইন:
*[[বনানী রেলওয়ে স্টেশন|বনানী]]
*[[তেজগাঁও রেলওয়ে স্টেশন|তেজগাঁও]]
==তৎকালীন==
==রোলিং স্টক==
দ এক্সপ্রেসরাগ কমিউটার নামে চলাচলর্গাইল কমিউটার নামে বঙ্গবন্ধু সেতঢাকা-ু পূর্ব স্টেশন থেকে ঢাকা রু-ঢাকাটা হয়একটিরট্রেন চালু ূর্ণ য় এবং তুরাগ এক্সপ্রেস কে বন্ধ করে দেওয়া হয়। ফলে
টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেন নারায়ণগঞ্জ থেকে জয়দেবপুর রুটে তুরাগ কমিউটার নামে চলাচলরত ট্রেনের মিটারগেজ রেক দ্বারা টাঙ্গাইল কমিউটার নামে বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব স্টেশন থেকে ঢাকা রুটে পরিচালনা শুরু করা হয়। তবে গুরুত্বপূর্ণ রুট জয়দেবপুর ঢাকা রুটে তুরাগ কম্পিউটার ট্রেন পুনরায় চালুর দাবিতে মানববন্ধন শুরু করে। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়ে টাঙ্গাইল কম্পিউটার ট্রেনের যাত্রীগণ। এই মানববন্ধন বন্ধ করাতে ও ভোগান্তি কমানোর জন্য রেল বিভাগ ১টি সিদ্ধান্ত নেয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এক সময় থেকে টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনটিকে সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনের অবমুক্ত ব্রডগেজ ভ্যাকুয়াম রেক দ্বারা পরিচালনা শুরু করা এবং টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনের মিটারগেজ রেক দ্বারা পুনরায় তুরাগ কমিউটার ট্রেন চালু করা হয়। তবে করোনার জন্য ২৫ই মার্চ থেকে বন্ধ হলে আর চালু হয়নি। সাধারনত টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেন হলুদ রঙের পুরনো ভ্যাকুয়াম কোচ দ্বারা চলাচল করত। ট্রেনটি কমিউটার হলেও কোচগুলো আন্তঃনগরের। ২০২০ সালের ১৫ই অক্টোবর এই ট্রেনের রেক দিয়ে [[বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস]] চালু হলে রেল বিভাগের কোচ সংকট ঘটে। তবে রেল বিভাগ জানায় [[মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস]] নতুন [[পিটি ইনকা]] কোচ পাওয়ায় এর অবমুক্ত [[মিটার-গেজ ভ্যাকুয়াম-ব্রেকের কোচ টাঙ্গাইল এক্সপ্রেসকে দেওয়া হবে।
 
যেন এক্সপ্রেস বিতে মানববন্ধন শুরু করে। এতে চরম ভোগান্ এই ট্রেনের যাত্রীগণতিধ করাতে ও ভোগান্তি কেোএই দাবি মেনে নিয়ে দ্ধান্ত নেয়। সিদ্ধান্ত অনুযায
 
টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেন নারায়ণগঞ্জ থেকে জয়দেবপুর রুটে তুরাগ কমিউটার নামে চলাচলরত ট্রেনের মিটারগেজ রেক দ্বারা টাঙ্গাইল কমিউটার নামে বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব স্টেশন থেকে ঢাকা রুটে পরিচালনা শুরু করা হয়। তবে গুরুত্বপূর্ণ রুট জয়দেবপুর ঢাকা রুটে তুরাগ কম্পিউটার ট্রেন পুনরায় চালুর দাবিতে মানববন্ধন শুরু করে। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়ে টাঙ্গাইল কম্পিউটার ট্রেনের যাত্রীগণ। এই মানববন্ধন বন্ধ করাতে ও ভোগান্তি কমানোর জন্য রেল বিভাগ ১টি সিদ্ধান্ত নেয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী়ী এক সময় থেকে টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনটিকে সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনের অবমুক্ত ব্রডগেজ ভ্যাকুয়াম রেক দ্বারা পরিচালনা শুরু করা এবং টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনের মিটারগেজ রেক দ্বারা পুনরায় তুরাগ কমিউটার ট্রেন চালু করা হয়। তবে করোনার জন্য ২৫ই মার্চ থেকে বন্ধ হলে আর চালু হয়নি। সাধারনত টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেন হলুদ রঙের পুরনো ভ্যাকুয়াম কোচ দ্বারা চলাচল করত। ট্রেনটি কমিউটার হলেও কোচগুলো আন্তঃনগরের। ২০২০ সালের ১৫ই অক্টোবর এই ট্রেনের রেক দিয়ে [[বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস]] চালু হলে রেল বিভাগের কোচ সংকট ঘটে। তবে রেল বিভাগ জানায় [[মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস]] নতুন [[পিটি ইনকা]] কোচ পাওয়ায় এর অবমুক্ত [[মিটার-গেজ ভ্যাকুয়াম-ব্রেকের কোচ টাঙ্গাইল এক্সপ্রেসকে দেওয়া হবে।
 
অবশেষে ২০২০ সালের ১৯শে ডিসেম্বর থেকে আন্তনগর মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনের অবমুক্ত ভ্যাকুয়াম রেক দ্বারা পরিচালনা শুরু করা হয়।