মীর কাসেম আলী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Arafat1412 (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Arafat1412 (আলাপ)-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে কুউ পুলক-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
৩৮ নং লাইন:
==বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ==
{{উৎসহীন|অনুচ্ছেদ}}
১৯৭১ সালে মীর কাসেম চট্টগ্রাম কলেজের পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র ছিলেন। সাথে সাথে তিনি চট্টগ্রাম ছাত্র সংঘেরও সভাপতি ছিলেন। একই বছরের ৬ই নভেম্বর তিনি পাকিস্তান ইসলামী ছাত্র সংঘের প্রাদেশিক কার্যনির্বাহী কমিটিতে যুক্ত হন। পরবর্তীতে পূর্ব পাকিস্তান ইসলামী ছাত্র সংঘের সম্পাদক নির্বাচিত হন। এইস্বাধীনতা যুদ্ধেযুদ্ধের তিনিসময় আলইসলামী বদরেরছাত্র কমান্ডারসংঘের সদস্যদের নিয়ে গঠিত হয় আধা-সামরিক বাহিনী আলবদর। যারা পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে সহায়তা করত ও বাঙালি স্বাধীনতাকামীদের উপর নির্যাতন করত। মীর কাসেম ছিলেন বলেসেসময়কার জানাআলবদরের যায়।তৃতীয় যুদ্ধেপ্রধান বিরোধীতাব্যক্তি। করারযুদ্ধের অপরাধেসময় তাকেচট্টগ্রাম ফাঁসিরআলবদর কাষ্ঠেশাখা ঝুলানোআন্দরকিল্লার মহামায়া ভবনটি একটি হিন্দু পরিবারের কাছ থেকে দখল করে ও নাম পরিবর্তন করে ডালিম হোটেল নামকরণ করা হয়। সেসময় ডালিম হোটেল নামের এই ভবনটি ইন্টারোগেশন ও ডিটেনশন সেন্টার হিসেবে ব্যবহার করা হতো। মীর কাসেমের বিচারের সময় মুক্তিযোদ্ধা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও সাইদ মোহাম্মদ ইমরান সাক্ষ্য দেন যে, এটি মূলত মুক্তিবাহিনীর সদস্যদের জন্য নির্যাতন কেন্দ্র ও জেলখানা হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। মুক্তিবাহিনীর সদস্য জসিম, তনু ও রঞ্জিত দাশ এখানে নিহত হন বলেও সাক্ষ্যে উঠে আসে। প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনা অনুসারে মীর কাসেম যখন ভবনটিতে আসতেন তখন পাহারাদাররা বলতো, !মীর কাসেম এসেছে, কমান্ডার এসেছে”।{{তথ্যসূত্র প্রয়োজন|date=সেপ্টেম্বর ২০২০}}
 
== তথ্যসূত্র ==