অরুণ কুমার বসাক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৮ নং লাইন:
|birth_name=
|birth_date={{জন্ম তারিখ ও বয়স|1941|10|17}}
|birth_place= [[পাবনা জেলা]], [[বাংলাদেশ]]
|nationality = [[বাংলাদেশী]]
|citizenship = [[বাংলাদেশ]] [[চিত্র:Flag of Bangladesh.svg|20px]]
২৫ নং লাইন:
==জন্ম ও পারিবারিক জীবন==
অরুণ কুমার বসাক ১৯৪১ সালের ১৭ অক্টোবর পাবনার শহরের রাধানগর মহল্লায় জন্মগ্রহণ করেন।<ref name="Alamgir"/> তার ছেলেবেলা পাবনা শহরেই কাটে। পিতা হরিপদ বসাক ছিলেন একজন বেসরকারী চাকুরীজীবী ও মাতা ঊষা রানী বসাক ছিলেন একজন গৃহিণী। চার ভাই-বোনের মধ্য তিনি ছিলেন জ্যেষ্ঠ।<ref>বই: ভারতীয় উপমহাদেশের বিজ্ঞানী ও বিজ্ঞান চর্চা। লেখক: প্রফেসর ড. নিশীথ কুমার পাল। পৃষ্ঠা: ৪২৭-৪২৮</ref> ১৯৬৯ সালের ডিসেম্বর মাসে তিনি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।
 
==জমি দখল করে হয়রানী==
অরুণ কুমার বসাকের বসতবাড়ির জমির পাশের একটি ওয়াকফ এস্টেটের মোতোয়ালি (ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের তত্ত্বাবধায়ক) ইয়াহিয়া ফেরদৌস ১৮ বছর ধরে শিক্ষকের জমি দখল করে রেখেছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বা (আরডিএর) অবহেলায় এটি ঘটছে বলে তিনি জানান। ন্যায় বিচারের দাবিতে অধ্যাপক অরুণের আবেদনগুলোতে আরডিএ তেমন কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ইয়াহিয়া ফেরদৌস ১৮ বছর ধরে এই শিক্ষাবিদকে হয়রানি করতে থাকেন। গবেষণায় ব্যস্ত থাকায় জমির দেখাশোনা তিনি সেভাবে করতে পারেন নি বিধায় ইমাম ফেরদৌস এ সুযোগ নেন। দ্য ডেইলি স্টারকে অধ্যাপক অরুণ বসাক বলেন, নিজের বাড়িতেই তিনি অনিরাপদ বোধ করছেন।<ref name="ডেইলি স্টার১২৩">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=আলী |প্রথমাংশ1=আনোয়ার |শিরোনাম=জমি দখলের শিকার ইমেরিটাস অধ্যাপক অরুণ বসাক |ইউআরএল=https://bangla.thedailystar.net/%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6/%E0%A6%9C%E0%A6%AE%E0%A6%BF-%E0%A6%A6%E0%A6%96%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%95-%E0%A6%85%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A3-%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%95-364746 |ওয়েবসাইট=The Daily Star Bangla |সংগ্রহের-তারিখ=২৯ জুন ২০২২ |ভাষা=en |তারিখ=২৭ জুন ২০২২}}</ref>
 
অধ্যাপক অরুণের বসতবাড়ির জমিটি ছিল তার স্ত্রী দেবিকা বসাকের। ২০২০ সালের নভেম্বরে দেবিকা বসাকের মৃত্যুর পর নিঃসন্তান অধ্যাপক অরুণ জমিটির মালিকানা পান।
 
২০০৩ সালে নিজের জমিতে একটি দ্বিতল ভবন নির্মাণের সময় দেবিকার জমির সীমানা প্রাচীর ভেঙে ২ ফুট ভেতরে গিয়ে ভবনের অংশ নির্মাণ করেন ফেরদৌস।<ref name="ডেইলি স্টার১২৩" />
 
এরপর নির্মাণ বিধি ভঙ্গের অভিযোগে আরডিএর কাছে অভিযোগ করেন দেবিকা। ফেরদৌসের বিরুদ্ধে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিতে আরডিএ সময় নেয় ৭ মাস। ততদিনে জমির একটি অংশ দখল করে ফেরদৌস ভবন নির্মাণ শেষ করে ফেলেছেন। অবৈধ স্থাপনা অপসারণের জন্য ফেরদৌসকে চূড়ান্ত নোটিশ দিতে আরডিএ ৫ বছর সময় নেয় এবং ২০০৮ সালের মে মাসে সেই নোটিশ দেয়।
 
ফেরদৌস সেই সিদ্ধান্তকে রাজশাহীর আদালতে চ্যালেঞ্জ করেন। একই সঙ্গে দেবিকার বিরুদ্ধে ওয়াকফ্ এস্টেটের জমি দখলের অভিযোগ আনেন। আদালত এই অভিযোগ খারিজ করে দেন। ২০১৪ সালে ফেরদৌস আপিল করলে জেলা আদালত বাদিকেই ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন। ২০১৭ সালে ফেরদৌস মামলাটি হাইকোর্টে নিয়ে যান। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে হাইকোর্ট নিম্ন আদালতের রায় বহাল রাখেন এবং আরডিএর সিদ্ধান্তকে বৈধতা দেন। একই রায়ে হাইকোর্ট ফেরদৌসকে দেবিকার কাছে ক্ষমা চাইতে এবং অধ্যাপক অরুণ ও তার পরিবারকে হয়রানি না করার প্রতিশ্রুতি দিতে বলেন। হাইকোর্টের আদেশ অনুযায়ী, ২০২০ সালের অক্টোবরে ফেরদৌস তার অবৈধ অবকাঠামো সরিয়ে নিলেও এখনও জমির ওই অংশ দখল করে আছেন। তিনি জায়গাটির চারপাশে ধাতব গ্রিল ও গাছ লাগিয়ে রেখেছেন। এটা নিয়ে অধ্যাপক অরুণ আরডিএর কাছে অভিযোগ জানালেও কোনো প্রতিকার পাননি।
 
অধ্যাপক অরুণ বলেন, 'সমাধান খুঁজতে দুয়ারে দুয়ারে গিয়েছি, কিন্তু লাভ হয়নি। কেউই আমাকে সাহায্য করেননি।'
 
ঘটনাস্থল পরিদর্শনকালে ফেরদৌস এই প্রতিবেদককে গ্রিলের প্রবেশপথের তালা খুলে বিতর্কিত ওই জমিতে নিয়ে যান। অধ্যাপক অরুণকে 'খুশি' করার জন্য তিনি সেখানে লাগানো গাছগুলো কেটে ফেলবেন বলে জানিয়েছেন। মামলার বিষয়ে তিনি বলেন, 'আদালত আমাকে বলেছেন অধ্যাপক অরুণকে সন্তুষ্ট রাখতে।' তবে তিনি জানান, আরডিএ কর্মকর্তাদের পরামর্শ মতোই তিনি মামলাটি করেছিলেন। এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে আরডিএর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল তারিক দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, 'আমি এখন ব্যস্ত আছি।' এ বিষয়ে কথা বলতে আগামী মাসে কল করতে বলেন তিনি।<ref name="ডেইলি স্টার১২৩" />
 
==শিক্ষা জীবন==
৯২ ⟶ ৭৭ নং লাইন:
==প্রফেসর বসাক পুরস্কার ও বৃত্তি==
পেনিনসুলা ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট ২০০৭ সাল থেকে চালু করে প্রফেসর বসাক পুরস্কার ও বৃত্তি। প্রফেসর বসাকের নামে প্রতিবছর চারজন মেধাবী শিক্ষার্থীকে বৃত্তি ও দুই কৃতি শিক্ষার্থীকে ক্রেস্ট ও আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়।<ref name="tomal"/>
 
==অরুণ কুমার বসাকের প্রতি হয়রানী==
অরুণ কুমার বসাকের বসতবাড়ির জমির পাশের একটি ওয়াকফ এস্টেটের মোতোয়ালি (ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের তত্ত্বাবধায়ক) ইয়াহিয়া ফেরদৌস ১৮ বছর ধরে শিক্ষকের জমি দখল করে রেখেছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বা (আরডিএর) অবহেলায় এটি ঘটছে বলে তিনি জানান। ন্যায় বিচারের দাবিতে অধ্যাপক অরুণের আবেদনগুলোতে আরডিএ তেমন কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ইয়াহিয়া ফেরদৌস ১৮ বছর ধরে এই শিক্ষাবিদকে হয়রানি করতে থাকেন। গবেষণায় ব্যস্ত থাকায় জমির দেখাশোনা তিনি সেভাবে করতে পারেন নি বিধায় ইমাম ফেরদৌস এ সুযোগ নেন। দ্য ডেইলি স্টারকে অধ্যাপক অরুণ বসাক বলেন, নিজের বাড়িতেই তিনি অনিরাপদ বোধ করছেন।<ref name="ডেইলি স্টার১২৩">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=আলী |প্রথমাংশ1=আনোয়ার |শিরোনাম=জমি দখলের শিকার ইমেরিটাস অধ্যাপক অরুণ বসাক |ইউআরএল=https://bangla.thedailystar.net/%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6/%E0%A6%9C%E0%A6%AE%E0%A6%BF-%E0%A6%A6%E0%A6%96%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%95-%E0%A6%85%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A3-%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%95-364746 |ওয়েবসাইট=The Daily Star Bangla |সংগ্রহের-তারিখ=২৯ জুন ২০২২ |ভাষা=en |তারিখ=২৭ জুন ২০২২}}</ref>
 
অধ্যাপক অরুণের বসতবাড়ির জমিটি ছিল তার স্ত্রী দেবিকা বসাকের। ২০২০ সালের নভেম্বরে দেবিকা বসাকের মৃত্যুর পর নিঃসন্তান অধ্যাপক অরুণ জমিটির মালিকানা পান।
 
২০০৩ সালে নিজের জমিতে একটি দ্বিতল ভবন নির্মাণের সময় দেবিকার জমির সীমানা প্রাচীর ভেঙে ২ ফুট ভেতরে গিয়ে ভবনের অংশ নির্মাণ করেন ফেরদৌস।<ref name="ডেইলি স্টার১২৩" />
 
এরপর নির্মাণ বিধি ভঙ্গের অভিযোগে আরডিএর কাছে অভিযোগ করেন দেবিকা। ফেরদৌসের বিরুদ্ধে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিতে আরডিএ সময় নেয় ৭ মাস। ততদিনে জমির একটি অংশ দখল করে ফেরদৌস ভবন নির্মাণ শেষ করে ফেলেছেন। অবৈধ স্থাপনা অপসারণের জন্য ফেরদৌসকে চূড়ান্ত নোটিশ দিতে আরডিএ ৫ বছর সময় নেয় এবং ২০০৮ সালের মে মাসে সেই নোটিশ দেয়।
 
ফেরদৌস সেই সিদ্ধান্তকে রাজশাহীর আদালতে চ্যালেঞ্জ করেন। একই সঙ্গে দেবিকার বিরুদ্ধে ওয়াকফ্ এস্টেটের জমি দখলের অভিযোগ আনেন। আদালত এই অভিযোগ খারিজ করে দেন। ২০১৪ সালে ফেরদৌস আপিল করলে জেলা আদালত বাদিকেই ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন। ২০১৭ সালে ফেরদৌস মামলাটি হাইকোর্টে নিয়ে যান। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে হাইকোর্ট নিম্ন আদালতের রায় বহাল রাখেন এবং আরডিএর সিদ্ধান্তকে বৈধতা দেন। একই রায়ে হাইকোর্ট ফেরদৌসকে দেবিকার কাছে ক্ষমা চাইতে এবং অধ্যাপক অরুণ ও তার পরিবারকে হয়রানি না করার প্রতিশ্রুতি দিতে বলেন। হাইকোর্টের আদেশ অনুযায়ী, ২০২০ সালের অক্টোবরে ফেরদৌস তার অবৈধ অবকাঠামো সরিয়ে নিলেও এখনও জমির ওই অংশ দখল করে আছেন। তিনি জায়গাটির চারপাশে ধাতব গ্রিল ও গাছ লাগিয়ে রেখেছেন। এটা নিয়ে অধ্যাপক অরুণ আরডিএর কাছে অভিযোগ জানালেও কোনো প্রতিকার পাননি।
 
অধ্যাপক অরুণ বলেন, 'সমাধান খুঁজতে দুয়ারে দুয়ারে গিয়েছি, কিন্তু লাভ হয়নি। কেউই আমাকে সাহায্য করেননি।'
 
ঘটনাস্থল পরিদর্শনকালে ফেরদৌস এই প্রতিবেদককে গ্রিলের প্রবেশপথের তালা খুলে বিতর্কিত ওই জমিতে নিয়ে যান। অধ্যাপক অরুণকে 'খুশি' করার জন্য তিনি সেখানে লাগানো গাছগুলো কেটে ফেলবেন বলে জানিয়েছেন। মামলার বিষয়ে তিনি বলেন, 'আদালত আমাকে বলেছেন অধ্যাপক অরুণকে সন্তুষ্ট রাখতে।' তবে তিনি জানান, আরডিএ কর্মকর্তাদের পরামর্শ মতোই তিনি মামলাটি করেছিলেন। এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে আরডিএর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল তারিক দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, 'আমি এখন ব্যস্ত আছি।' এ বিষয়ে কথা বলতে আগামী মাসে কল করতে বলেন তিনি।<ref name="ডেইলি স্টার১২৩" />
 
== আরও দেখুন ==
* [[জামাল নজরুল ইসলাম]]
 
== বহিঃসংযোগ ==
* [https://web.archive.org/web/20160305004507/http://protivabarta.com/?p=1011 প্রখ্যাত পরমাণু বিজ্ঞানী প্রফেসর ইমেরিটাস]
* [http://www.kalerkantho.com/print-edition/campus/2016/08/24/396908 ল্যাবেই কাটে দিন]
* [http://archive.ph/wip/9QHkk আমরা শেখার আনন্দ সৃষ্টি করতে ব্যর্থ: অরুণ কুমার বসাক]
* [https://www.thedailystar.net/news/bangladesh/news/noted-physicist-victim-land-grabbing-3050811 Noted physicist a victim of land grabbing]
 
==তথ্যসূত্র==
১০৮ ⟶ ১০২ নং লাইন:
*[https://web.archive.org/web/20200206192939/https://www.bishwabidyalay.com/arun-kumar-basak-ru/ অরুণ কুমার বসাক: এক নিবেদিত প্রাণ ছাত্র বান্ধব শিক্ষক ও বিজ্ঞানী]
*[https://academic.microsoft.com/#/detail/2154657515 এ কে বসাকের শীর্ষ প্রকাশনাসমূহ] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190924165038/https://academic.microsoft.com/#/detail/2154657515 |তারিখ=২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯ }}
* [https://web.archive.org/web/20160305004507/http://protivabarta.com/?p=1011 প্রখ্যাত পরমাণু বিজ্ঞানী প্রফেসর ইমেরিটাস]
* [http://www.kalerkantho.com/print-edition/campus/2016/08/24/396908 ল্যাবেই কাটে দিন]
* [http://archive.ph/wip/9QHkk আমরা শেখার আনন্দ সৃষ্টি করতে ব্যর্থ: অরুণ কুমার বসাক]
* [https://www.thedailystar.net/news/bangladesh/news/noted-physicist-victim-land-grabbing-3050811 Noted physicist a victim of land grabbing]
 
{{DEFAULTSORT:অরুন কুমার বসাক}}