অ্যাথেন্স: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ahn9 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ অপসারণ (By FindAndReplace)
৩১ নং লাইন:
|website=[http://www.cityofathens.gr/ www.cityofathens.gr]
}}
[[চিত্র:Griechisches Parlament nachts (Zuschnitt).jpg|থাম্ব|অ্যাথেন্সে অবস্থিত হেলেনিক পার্লামেন্ট]]{{কাজ চলছে/২০২২}}'''অ্যাথেন্স''' ({{lang-el|Αθήνα ''আথ়িনা'', [[আ-ধ্ব-ব]]: [aˈθina]}}) গ্রিসের রাজধানী ও সবচেয়ে বড় শহর। ৩,৪০০ বছর ব্যাপ্তিকালের লিপিবদ্ধ ইতিহাস<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Athens: The city in your pocket|শেষাংশ=ডেইলি|প্রথমাংশ=ভিনি|বছর=আগস্ট ৭, ২০২০|প্রকাশক=(স্বাধীনভাবে প্রকাশিত)|পাতাসমূহ=৬|ভাষা=English|asin=B08F6CGCP9|আইএসবিএন=979-8673195499}}</ref> এবং খ্রিষ্টপূর্বাব্দ প্রায় ৭ম থেকে ১১শ সালের মধ্যে এর সর্বপ্রথম মানুষের বিচরণের ইতিহাস নিয়ে অ্যাথেন্স বিশ্বের সবচেয়ে প্রাচীন শহর এবং অ্যাথেন্স অ্যাটিকা অঞ্চলের সবচেয়ে প্রভাবশালী শহর।
 
অতীতে অ্যাথেন্স একটি শক্তিশালী নগররাষ্ট্র ছিল। এটি শিল্প, শিক্ষা ও দর্শনের কেন্দ্র এবং প্লেটোর শিক্ষায়তন এবং এরিস্টটলের জ্ঞানার্জনের স্থান ছিল। ইউরোপীয় মহাদেশে, বিশেষ করে প্রাচীন রোমের ওপর এর বিশাল সাংস্কৃতিক এবং রাজনীতিক প্রভাবের জন্য ব্যাপকভাবে বলা হয়ে থাকে যে, অ্যাথেন্স পাশ্চাত্য সভ্যতার শৈশবের দোলনা আর গণতন্ত্রের জন্মভূমি। আধুনিক সময়ে, অ্যাথেন্স একটি বড় বিশ্বজনীন মহানগর এবং গ্রিসের অর্থনৈতিক, আর্থিক, শিল্প, সামুদ্রিক, রাজনীতিক এবং সাংস্কৃতিক জীবনের কেন্দ্র। ২০২১ এ, অ্যাথেন্সের শহুরে এলাকায় সাড়ে ত্রিশ লক্ষেরও বেশি মানুষের বসবাস ছিল, যা গ্রিসের মোট জনসংখ্যার ৩৫% এরও বেশি।