ফেরদৌসী মজুমদার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
→‎অভিনয়ের শুরু: ব্যাকরণ ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
২১ নং লাইন:
 
== অভিনয়ের শুরু ==
[[ইডেন কলেজ|ইডেন কলেজে]] ইন্টারমিডিয়েট পড়ার সময় তিনি তার বড় ভাই [[মুনীর চৌধুরী]] থেকে প্রস্তাব পান একটা নাটকে [[রোবট|রোবটের]] চরিত্রে অভিনয় করার যার নাম ছিল ‘ডাক্তার আবদুল্লাহর কারখানা’।এটি লিখেছিলেন [[শওকত ওসমান]] এবং মঞ্চস্থ হয়েছিল ইকবাল হলে যা এখন জহুরুল হক হল। [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে]] ভর্তির পর তিনি পাবলিক লাইব্রেরিতে ‘দন্ড ও দন্ডধর’ নাটকে অভিনয় করেন তার শিক্ষক রফিকুল ইসলামের বিপরীতে।তারপর [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে]] একটা নাটকের ফোরামে তিনি জড়িয়ে পড়েন এবং সন্মানী হিসেবে ৭৫ টাকা পান।এই টাকা দিয়ে তিনি দামী নেটের মশারি কিনলেন । বাসায় তার 'হারামের' পয়সায় কেনা মশারি দেখে তাকে অনেক বকাঝকা করেন ।পরে অবশ্য কন্যার কান্না দেখে পরের দিন আবার নিজেই সেই মশারি কন্যাকে খাটিয়ে দেন।<ref name="ferdousi21" /> তিনি ১৯৭০ সালে মারা যান।তারপর ফেরদৌসী মজুমদার [[নীলিমা ইব্রাহিম|নীলিমা ইব্রাহিমের]] লেখা ‘তামসি’ নামক নাটকে অভিনয় করেন।বাবা মার অমতে তিনি ১৯৭০ সালের ১৩ই জুন [[রামেন্দু মজুমদার]]কে বিয়ে করেন।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=|শিরোনাম=সুখে আছি সখা আপন মনে |শেষাংশ=রেজা|প্রথমাংশ=জামাল |তারিখ=১৯৯৭ |কর্ম=অন্যদিন ঈদ সংখ্যা |পৃষ্ঠা=৩৬৫}}</ref> ১৯৭১ সালের শুরুতে তিনি [[পাকিস্তান|পাকিস্তানের]] করাচীতে চলে যান একটা অ্যাডভার্টাইজিং ফার্মে কাজ করতে।পরে ১১ই মার্চ [[ঢাকা]]য় ফিরে আসেন এবং স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় মে মাসে তার পরিবারের সবাই [[মুনীর চৌধুরী]] ছাড়া দাউদকান্দি, চান্দিনা হয়ে [[কলকাতা]] চলে যান ।
 
== স্বাধীনতার পর ==