সারেং বৌ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) অ আফতাবুজ্জামান সারেং বৌ (চলচ্চিত্র) কে সারেং বৌ শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) সংশোধন |
||
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক চলচ্চিত্র
| নাম = সারেং বৌ
| চিত্র = সারেং বৌ ছবির ডিভিডি প্রচ্ছদ.jpg
| ক্যাপশন = বানিজ্যীক পোষ্টার
| পরিচালক = [[আবদুল্লাহ আল মামুন]]
২৩ ⟶ ২২ নং লাইন:
}}
'''সারেং বৌ''' ১৯৭৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলাদেশী
== কাহিনী সংক্ষেপ ==
“কদম” সারেং ([[ফারুক]]) জাহাজে কাজ করে অনেক দিন পর ফিরে আসে নিজ বাড়িতে, তারপর ভালবেসে বিয়ে করে “নবিতন”কে ([[কবরী]])। বিয়ের কিছু দিন পরে আবার চলে যায় জাহাজের কাজে, কদম চলে যাওয়ার পর মাঝে মাঝেই নবিতনের কাছে চিঠি ও টাকা পাঠায়। কিন্তু গ্রামের প্রভাবশালী “মোড়ল” (আরিফুল হক) ডাক পিয়নকে হাত করে সেইসব চিঠি ও টাকা নিয়ে নেয়, যাতে করে নবিতনের সংসারে অভাব চলে আসে। আর এই অভাবের সুযোগে নবিতনকে তার লালসার শিকার বানাতে চায়, কিন্তু নবিতন নিজে গায়ে খেঁটে ঢেঁকিতে ধান বেঁনে কোন মতে সংসার চালায়। এদিকে কদমকে “মন্টু চাচা” ([[গোলাম মোস্তফা]]) পকেটে অবৈধ মাল পুরে দিলে পুলিশ ধরে নিয়ে যায়, সাজার মেয়াদ শেষ হলে সে ফিরে আসে নিজ গ্রামে। ততক্ষনে চক্রান্তকারী মোড়ল কদমের চাচাতো ভাইয়ের সাথে নবিতনের বিয়ে ঠিক করে, কিন্তু কদম ফিরে আসাতে সব ঠান্ডা হয়ে যায় খুশিতে বুক ভরে ওঠে নবিতনের। এভাবে নানাঘটনায় অতিবাহিত হল কিছুদিন, হঠাৎ একদিন তীব্র বাতাস গণগণে শব্দে আতঙ্কিন উপকূলীয় অঞ্চলের সব মানুষ এ’যেন জলচ্ছাসের পূর্বাভাস। শুরু হলো উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের জীবন সংগ্রামের তড়িগড়ি, কিন্তু প্রলয়নকারী ঘূর্নিঝড় ও জলচ্ছাসে বেচে থাকার সব আশা। দীর্ঘ ঘূর্নিঝড় ও জলচ্ছাসের পর সব কিছু থমেথমে অবস্থা, চারিদিকে শুধু লাশ আর লাশ, মানুষ, পশু, পাখি কাররই রক্ষা হয়নি এই দুর্যোগে-দুর্ভোগে- যারা বেচে আছে! কদম সারেং তার শরীরের বেশির ভাগই কাদামাটি ও বালির ভিতরে আটকে গেছে আর পানি পানি করে কাতরাচ্ছে, এদিকে নবিতনও একই অবস্থা থেকে উঠে খুঁজছে আপনজনদের। হঠাৎ শুনতে পেল কেউ পানি খেতে চাইছে, কাছে গিয়ে দেখল তার স্বামী হাতে করে পানি এনে খাওয়ানোর চেষ্টা করে না পেরে, কদমকেই টেনে নিয়ে গেল পানির কাছে, পানি মুখেদিতেই মুখ থেকে বের করে দচছে কদম, কারণ খুঁজতে নবিতন নিজেই একটু পানি মুখে দিয়ে দেখল এতো নোনাপানি। স্বামীকে বাচানোর কোন উপায় না দেখে মাতৃত্বকে জাগিয়ে স্বামীকে দুধের শিশুর মতো বুকে জড়িয়ে নবিতন নিজ স্তনদয় থেকে দুধ পান করায়। স্বামী কদম চোখ মেলে দেখে চমকে উঠে বলে- নবিতন তুই আমারে পর কইরা দিলি, নবিতন- না, জীবন বাচানো ফরজ।
== শ্লোগান ==
৩৫ ⟶ ৩১ নং লাইন:
== শ্রেষ্ঠাংশে ==
{{div col}}
* [[ফারুক]] - কদম (সারেং)
* [[কবরী]] - নবিতন
৬৮ ⟶ ৬৪ নং লাইন:
* [[গোলাম মুস্তাফা (অভিনেতা)|গোলাম মোস্তফা]] - মন্টু চাচা
*[[সৈয়দ হাসান ইমাম]]
{{div col end}}▼
== সংগীত ==
'''সারেং বৌ''' ছবির সংগীত পরিচালনা করেন বাংলাদেশের বিখ্যাত সংগীত পরিচালক [[আলম খান]]। গীত রচনা করেন মুকুল চৌধুরী।
=== গানের তালিকা ===
{| class="wikitable"
|-
! ট্র্যাক !! গান !! কণ্ঠশিল্পী !! নোট !! পর্দায়
|-
৯৪ ⟶ ৯১ নং লাইন:
|শিরোনাম গান
|[[ফারুক]]
|
▲{{end}}
== তথ্যসূত্র ==
১০১ ⟶ ৯৭ নং লাইন:
== বহিঃসংযোগ ==
* {{আইএমডিবি শিরোনাম|id=1008948|title=সারেং বৌ}}
* [http://www.youtube.com/watch?v=lVo7EgxDM24 সারেং বৌ ছবির- সিডিও গান, ওরে নীল দরিয়া আমায় দেরে দে ছাড়িয়া]
{{প্রবেশদ্বার|চলচ্চিত্র}}
|