মহাকরণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Pratik89Roy (আলোচনা | অবদান)
Pratik89Roy (আলোচনা | অবদান)
২৪ নং লাইন:
১৭৭০ সালে স্থাপিত ঐতিহাসিক রাইটার্স বিল্ডিংসের নকশা প্রস্তুত করেছিলেন টমাস লায়ন্স।<ref>''কলকাতা: একাল ও সেকাল'', রথীন মিত্র, আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, পৃ. ৬৯</ref> ১৭৭৬ সালে লায়ন্স [[ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি]]র ইউরোপীয় কেরানিদের বসবাসের জন্য উনিশটি পৃথক অ্যাপার্টমেন্ট তৈরি করেন; এগুলি দেখতে ছিল সারিবদ্ধ দোকানের মতো।<ref>''কলকাতা: এক পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস'', অতুল সুর, জেনারেল প্রিন্টার্স অ্যান্ড পাবলিশার্স, কলকাতা, ১৯৮৪, পৃ. ২৮৮</ref> কালের স্রোতে ‘করণিক’ হয়ে গেল ‘কেরানি’। লিয়ন সাহেবের পরিকল্পনায় তৈরি সেই বাড়িতে বসে তাঁরা কাজ করতেন। তাই লাল ইটের সেই ভবনের নাম হল ‘মহাকরণ’।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Naming |ইউআরএল=https://www.anandabazar.com/west-bengal/kolkata/writers-building-was-originally-built-as-the-principal-administrative-office-for-junior-clerks-of-the-british-east-india-company-dgtl-photogallery/cid/1273002?slide=2}}</ref> এই কেরানিদের বলা হত রাইটার; এদের নাম থেকেই ভবনের পূর্বতন নাম ''রাইটার্স বিল্ডিংস''-এর উদ্ভব।
 
এই ভবন নির্মাণের জন্য যে জমি নির্ধারিত হয়েছিল, সেখানে আগে ছিল সেন্ট অ্যান চার্চ। ষোড়শ শতকের প্রথমে তৈরি এই গির্জা ছিল কলকাতায় ব্রিটিশদের তৈরি '''প্রথম উপাসনাস্থল।উপাসনাস্থল'''। কিন্তু দু’দশকের বেশি স্থায়ী হয়নি তাঁর অস্তিত্ব।
 
রক্ষণাবেক্ষণের অভাব এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগে দ্রুত ভেঙে পড়তে থাকে গির্জাটি। শেষে কার্যত পরিত্যক্ত গির্জা এবং তার চারপাশের জমিই নির্ধারিত হল রাইটার্স বিল্ডিং তৈরির জন্য। পুরনো ফোর্ট উইলিয়মের কাছে ১৭৭৭ থেকে ১৭৮০, এই ৩ বছর ধরে তৈরি হল করণিকদের ভবন। কাজের তত্ত্বাবধানে ছিলেন তৎকালীন গভর্নর জেনারেল '''[[ওয়ারেন হেস্টিংস]]'''। নতুন ভবন এবং তার চারপাশের এলাকাকে সে সময় এর স্থপতির নামে বলা হত '''লিয়ন্স রেঞ্জ'''।
 
==স্থাপন শৈলী==