টোটাল দাদাগিরি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বানান (By FindAndReplace)
৯ নং লাইন:
| রচয়িতা =
| চিত্রনাট্যকার = এন. কে. সালিল
| কাহিনীকারকাহিনিকার =
| শ্রেষ্ঠাংশে = *[[যশ দাশগুপ্ত]]
*[[মিমি চক্রবর্তী]]
২৭ নং লাইন:
'''টোটাল দাদাগিরি''' ২০১৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলা চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছেন পথিকৃত বসু। প্রযোজনা করছেন [[শ্রী ভেঙ্কটেশ ফিল্মস]]। এতে শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করেছেন [[যশ দাশগুপ্ত]] ও [[মিমি চক্রবর্তী]]।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শেষাংশ1= |প্রথমাংশ1= |শিরোনাম= শবরকে কী দাদাগিরি দেখাতে পারলেন যশ-মিমি, জেনে নেওয়া যাক |ইউআরএল=https://bengali.oneindia.com/amphtml/movies/reviews/bengali-film-total-dadagiri-movie-review-029810.html |সংগ্রহের-তারিখ=২০ মার্চ ২০১৯ |কর্ম=ওয়ান ইন্ডিয়া বেন্গলি নিউজ |তারিখ=২০ জানুয়ারি ২০১৮}}</ref>
 
== কাহিনীকাহিনি ==
 
এটি দুটি কলেজগামী শিক্ষার্থী জয় এবং জোনাকির কিশোর প্রেমের গল্প। জয় একজন ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার্থী, যে বারবার ব্যর্থ হয়েছিল, এমবিএর এক শিক্ষার্থী জোনাকির সাথে প্রথম দর্শনে প্রেমে পড়ে। প্রথমে বুঝতে না পারলেও, পরে জোনাকি বুঝতে পারে জয় তাকে কত টা ভালবাসে। জোনাকির বাবা, কলেজটির অধ্যাপক যারা তাদের প্রেমের বিরুদ্ধে মারাত্মকভাবে দাঁড়িয়ে আছেন। এই দম্পতি এখন তাদের পিতামাতাকে বোঝানোর চেষ্টা করে। হঠাৎ জোনাকির পুরোনো প্রেমিক যে জোনাকিকে পাবার আশা করে নিজের পায়ে দাড়িয়ে,ফিরে আসে জোনাকির কাছে। তখন জোনাকির বাবা জোনাকিকে জয়ের সাথে বিয়ে দেবে না বলে সেই ছেলের সাথে বিয়ে ঠিক করে। তারপর জয় এবং সেই ছেলেটির মধ্যে ঝামেলা হয়। ছেলেটি ছিলো পুলিশ অফিসার তাই সে অনেক ফন্দি এটে জয়কে বাধা দেয় এবং জেলে পুরে। জয় ও ছিলো বুদ্ধিমান তাই সে জেলের ভিতর থেকেই অনেক ফন্দি এটে জেল থেকে ছাড়া পায়। এরপর সে জোনাকির মেহেন্দি তে গিয়ে অনুষ্ঠান এ গিয়ে ঝামেলা করে। ফলে জোনাকি এবং তার বাবার মধ্যে তফাত হয়। এভাবে চলতে থাকার কিছুদিন পর জয় এবং জোনাকির মধ্যে ভুল বুঝাবুঝির ফলে সে বাবার সেই ছেলেকে বিয়ে করতে রাজি হয়ে যায়। এবং জয়কে বিয়ে তে আমন্ত্রন করে। বিয়ের দিন উপস্থিত হলে, জয় জোনাকিকে কতটা ভালবাসে তা বোঝাতে নিজের বুকে গুলি চালিয়ে নেয়। জোনাকির প্রতি জয়ের এতটা ভালবাসা দেখে তার বাবা জয় কে তার জামাই হিসেবে মেনে নেয়।