বাংলাদেশ–লুক্সেমবুর্গ সম্পর্ক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
RockyMasum (আলোচনা | অবদান) "Bangladesh–Luxembourg relations" পাতাটি অনুবাদ করে তৈরি করা হয়েছে ট্যাগ: প্রুভইট সম্পাদনা বিষয়বস্তুঅনুবাদ বিষয়বস্তুঅনুবাদ২ |
(কোনও পার্থক্য নেই)
|
০৭:১৮, ২১ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বাংলাদেশ-লুক্সেমবুর্গের সম্পর্ক বলতে বাংলাদেশ এবং লুক্সেমবুর্গের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে বোঝায়। লুক্সেমবুর্গ ১৯৭২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসাবে স্বীকৃতি দেয়।[১]
বাংলাদেশ |
লুক্সেমবুর্গ |
---|
রাষ্ট্রীয় সফর
কূটনীতি
বেলজিয়ামে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত লাক্সেমবার্গের স্বীকৃতিপ্রাপ্ত। [২]
অর্থনৈতিক সহযোগিতা
বাংলাদেশ ও লুক্সেমবুর্গ দু'দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক অর্থনৈতিক কার্যক্রম সম্প্রসারণের জন্য তাদের আগ্রহ দেখিয়েছে এবং এ ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। লুক্সেমবুর্গে বাংলাদেশী পণ্য প্রচারের জন্য বাংলাদেশ বিজনেস চেম্বার অফ কমার্স (বিবিসিসিএল) লুক্সেমবুর্গ নামে একটি সংস্থা রয়েছে।[৩]
দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যের প্রসারের পিছনে অন্যতম প্রধান বাধা হ'ল জার্মানি এবং বেলজিয়ামের মাধ্যমে লুক্সেমবুর্গে বাংলাদেশী পণ্য পরিবহণের জটিলতা যা পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধি করে। [৪] বিশেষজ্ঞরা লুক্সেমবুর্গে বাংলাদেশী পণ্যের একটি হাব পয়েন্ট স্থাপনের উপর জোর দিয়েছেন। [৫]
তথ্যসূত্র
- ↑ International Relations of Bangladesh and Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman: 1971-1973। Parama in association with UBS Publishers' Distributors, New Delhi। ১৯৯৯। পৃষ্ঠা xl।
- ↑ "Duke Visit"। United News of Bangladesh Limited। ২৩ জুলাই ২০০৩।
- ↑ "Luxembourg Chamber head visits CCCI"। The Financial Express। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Bangladesh-Luxembourg Business Ties Stress on initiatives to dig out untapped trade potentials"। Daily Sun। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Luxembourg can be hub for Bangladeshi products"। The Independent। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৪।