লা বাত্তালিয়া দি আলজেরি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎তথ্যসূত্র: {{সূত্র তালিকা}}
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক চলচ্চিত্র
{{Infobox film
| name = লা বাত্তাইলিয়া দি আলজেইরি
| image = লা বাত্তাইলিয়া দি আলজেইরি পোস্টার.jpg
১১ নং লাইন:
| editing = [[মারিও মোররা]]<br /> [[মারিও সেরান্দ্রেই]]
| distributor = [[রিজ্জোলি]], [[রিয়াল্তো পিকচার্স]]
| released = {{Filmচলচ্চিত্রের dateতারিখ|1966|8|31|[[ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসব]]}}{{Filmচলচ্চিত্রের dateতারিখ|1966|9|08|আলজেরিয়া}}
| runtime = ১২০ মিনিট
| language = আরবি<br />ফ্রেঞ্চ
| country = ইতালি<br>আলজেরিয়া
| budget = $৮০০,০০০
| gross = $৮৭৯,৭৯৪ (domestic)<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.boxofficemojo.com/movies/?id=battleofalgiers.htm|titleশিরোনাম=The Battle of Algiers (1967) - Box Office Mojo|websiteওয়েবসাইট=www.boxofficemojo.com}}</ref>
}}
 
'''লা বাত্তাইলিয়া দি আলজেইরি''' ১৯৬৬ সালে নির্মিত একটি ঐতিহাসিক যুদ্ধবিষয়ক চলচ্চিত্র। [[জিল্লো পন্তেকোর্ভো]] ছবিটির পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার। শ্রেষ্ঠাংশে রয়েছেন [[জঁ মার্তে]] ও [[সাদি ইয়াসেফ]]। [[আলজেরীয় যুদ্ধ|আলজেরীয় যুদ্ধে]] উত্তর আফ্রিকায় ফ্রেঞ্চ সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহীদের সংগ্রামের চিত্রই এখানে ফুটে ওঠেছে। আলজিয়ার্সের যুদ্ধ এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল। [[আলজিয়ার্স]] আলজেরিয়ার রাজধানী। আলজিয়ার্সেই ছবিটির চলচ্চিত্রায়ন হয়। [[এন্নিও মোরিকোনে]] এর আবহসংগীত রচনা করেন। [[রোবার্তো রোসেলিনি|রোবার্তো রোসেলিনির]] কাজ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নিউজরিল শৈলী অনুযায়ী ছবিটি নির্মিত হয়। ঐতিহাসিকভাবে ছবিটিকে বিশ্বাসযোগ্য করে তোলার অংশ হিসেবে ডকুমেন্টারির মত করে নির্মাণ করা হয়। এর অভিনেতারাও অনেকক্ষেত্রে পেশাদার অভিনেতা ছিলেন না। [[ইতালীয় নব্যবাস্তবতাবাদ|ইতালীয় নব্যবাস্তবতাবাদী]] ধারার এক অনন্য উদাহরণ হিসেবে ছবিটি বিবেচিত হয়। <ref>{{Citeসাময়িকী journalউদ্ধৃতি|urlইউআরএল=https://journals.sagepub.com/doi/10.1177/0305829808093770|titleশিরোনাম=Slow Looking: The Ethics and Politics of Aesthetics: Jill Bennett, Empathic Vision: Affect, Trauma, and Contemporary Art (Stanford, CA: Stanford University Press, 2005) Mark Reinhardt, Holly Edwards, and Erina Duganne, Beautiful Suffering: Photography and the Traffic in Pain (Chicago, IL: University of Chicago Press, 2007) Gillo Pontecorvo, director, The Battle of Algiers (Criterion: Special Three-Disc Edition, 2004):|firstপ্রথমাংশ=Michael J.|lastশেষাংশ=Shapiro|dateতারিখ=1 আগস্ট, 2008|journalসাময়িকী=Millennium|viaমাধ্যম=journals.sagepub.com|doiডিওআই=10.1177/0305829808093770}}</ref>
 
১৯৫৪-১৯৫৭ সালে স্বাধীনতাসংগ্রামে বিপ্লবী নেতা আলি লা পোঁতের আখ্যানই প্রধানত এ ছবিতে চিত্রিত হয়েছে। জাতীয় মুক্তি ফ্রন্টের (এফএনএল) রাজনৈতিক নেতারা পুনর্গঠিত হয়ে [[কাসবাহ]]-তে রাজনৈতিক কার্যক্রমের সম্প্রসারণ ঘটান। কিন্তু ফ্রেঞ্চ ছত্রীসেনারা তাদের উপর আক্রমণ করে। এটি একটি অত্যন্ত নাটকীয় চলচ্চিত্র, যাতে [[গেরিলা আন্দোলন]] ও একে দমন করতে ঔপনিবেশিক শক্তি- অবৈধ পদ্ধতি, যেমন নির্যাতনের প্রয়োগ বর্ণিত হয়েছে। আলজেরিয়া ফ্রান্সের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করতে সক্ষম হয়। পন্তেকোর্ভো ছবির উপসংহারে এটি উল্লেখ করেছেন। <ref name="auto">{{Citeওয়েব webউদ্ধৃতি|urlইউআরএল=https://www.theguardian.com/film/the-battle-of-algiers|titleশিরোনাম=The Battle of Algiers &#124; Film &#124; The Guardian|websiteওয়েবসাইট=the Guardian}}</ref>
 
ছবিটি সমালোচকদের কাছে নন্দিত হয়েছে। বিদ্রোহী দল ও রাষ্ট্রীয় কর্তৃপক্ষ একে নগরভিত্তিক গেরিলা যুদ্ধের উপর গুরুত্বপূর্ণ ধারাভাষ্য হিসেবে আখ্যা দেয়। [[সাইট অ্যান্ড সাউন্ড|সাইট অ্যান্ড সাউন্ডের]] জরিপ অনুযায়ী বিশ্বের সেরা ২৫০টি ছবির মধ্যে ৪৮তম। <ref>{{Citeওয়েব webউদ্ধৃতি|urlইউআরএল=https://web.archive.org/web/20120819015920/http://explore.bfi.org.uk/sightandsoundpolls/2012/critics|titleশিরোনাম=Sight & Sound 2012 critics top 250 films &#124; BFI &#124; British Film Institute|dateতারিখ=19 আগস্ট, 2012|websiteওয়েবসাইট=web.archive.org}}</ref>[[এম্পায়ার]] ম্যাগাজিনের সেরা ৫০০ চলচ্চিত্রের তালিকায় এটি ১২০তম স্থান দখল করেছে।<ref>http://www.empireonline.com/500/76.asp</ref> ১০০টি সংরক্ষণীয় ইতালীয় ছবির ১টি হিসেবেও এটি তালিকাভুক্ত হয়েছে।
 
সামাজিক ও রাজনৈতিক বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু চলচ্চিত্রটি মুক্তির পাঁচ বছর পরেও দেখানো হয়নি। অবশেষে ১৯৭১ সালে ছবিটি মুক্তি পায়। <ref>{{Citeসাময়িকী journalউদ্ধৃতি|urlইউআরএল=https://doi.org/10.1080/13698010701618604|titleশিরোনাম=The Illegitimate Legitimacy of the Battle of Algiers in French Film Culture|firstপ্রথমাংশ=Patricia|lastশেষাংশ=Caillé|dateতারিখ=1 নভেম্বর, 2007|journalসাময়িকী=Interventions|volumeখণ্ড=9|issueসংখ্যা নং=3|pagesপাতাসমূহ=371–388|viaমাধ্যম=Taylor and Francis+NEJM|doiডিওআই=10.1080/13698010701618604}}</ref>
 
==কাহিনীসংক্ষেপ==
৩৬ নং লাইন:
==বহিঃসংযোগ==
 
* {{IMDbআইএমডিবি titleশিরোনাম|0058946}}
* {{tcmdb title|68197}}
* {{AFI film|19406}}
৪৬ নং লাইন:
 
[[বিষয়শ্রেণী:ইতালীয় চলচ্চিত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী: আলজেরীয় চলচ্চিত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬৬-এর চলচ্চিত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী:আলজেরীয় নাট্য চলচ্চিত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইতালীয় ঐতিহাসিক নাট্য চলচ্চিত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী: ইতালীয় যুদ্ধভিত্তিক নাট্য চলচ্চিত্র]]