বাউন্ডারি (ক্রিকেট): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[[ক্রিকেট]] এ '''বাউন্ডারি''' হ'ল [[Cricket field| খেলার মাঠ]] এর [[পরিধি]]। যখন [[Run (cricket)| স্কোরিং শট]] এর বলটি মাঠের পরিসীমা স্পর্শ করে বা তার বাইরে চলে যায় তখন এই শব্দটির প্রয়োগ করা হয়। <!-- In [[cricket]], the '''boundary''' is the [[perimeter]] of a [[Cricket field|playing field]]. It is also the term given to a [[Run (cricket)|scoring shot]] where the ball is hit to, or beyond, that perimeter.-->

[[File:Boundary rope.jpg|thumb|right|240px|একটি চিরাচরিত দড়ির সীমানা]]

[[ক্রিকেট বল]] যখন সীমানার ভিতরে থাকে তখন তা লাইভ থাকে। যখন বলটি প্রায় বাউন্ডারি স্পর্শ করে, বাউন্ডারির বাইরে চলে যায়, বা কোনও [[fielding positions in cricket| ফিল্ডার]] যিনি নিজে হয় বাউন্ডারিটি স্পর্শ করেন বা তার বাইরে চলে যান তখন বলটি [[Dead ball#Cricket| মৃত]] হয় এবং ব্যাটিং পক্ষটি সাধারণত বাউন্ডারির ওপরে বল মারার জন্য ৪ বা ৬ রান লাভ করে। এই নিয়মের কারণে সীমানার কাছাকাছি ফিল্ডাররা দৌড়ানোর সময় বা ডাইভিংয়ের সময় বলটিকে সরাসরি তুলে নেওয়ার পরিবর্তে বাধা দিয়ে আটকে দেওয়ার চেষ্টা করেন। কারন গতিশীলতার করণে ধরা বল সহ ফিল্ডার দড়ির বাইরে চলে যেতে পারেন। তারপরে তাঁরা মাঠে ফিরে বলটি তুলে নিয়ে বোলারের কাছে ছুঁড়ে দেন।

২০১০ সালে আইনে একটি পরিবর্তন ঘোষণা করা হয়েছিল যে কোনও ফিল্ডার বাউন্ডারির পেছন থেকে লাফিয়ে উঠে বায়ুবাহিত বলকে প্রতিহত করে মাঠে ফিরিয়ে দিতে পারবেন না। <ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=Explanation of the changes between the 3rd Edition and 4th Edition of the 2000 Code of the Laws of Cricket|urlইউআরএল=http://www.mbromcl.org.uk/lawchanges.pdf}}</ref><ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=October 2010 Laws of cricket changes – Ball over the boundary|urlইউআরএল=https://www.youtube.com/watch?v=tkq_kBUi13c|workকর্ম=Lords Cricket Ground|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=14 November 2013}}</ref>

বাউন্ডারি হ'ল একই ডেলিভারীতে বলটি খেলার মাঠের সীমানা স্পর্শ করলে অথবা অতিক্রম করলে তার থেকে চার বা ছয় [[run (cricket)|রান]] স্কোর হয়। বলটি খেলার মাঠের মাটি ছুঁয়ে সীমানা অতিক্রম করতে পারে (চার রানের ক্ষেত্রে) অথবা মাটি না ছুঁয়ে সীমানা অতিক্রম করতে পারে (ছয় রানের ক্ষেত্রে)। এই ঘটনাই যথাক্রমে '''চার''' বা '''ছয়''' হিসাবে পরিচিত। <ref>{{Citeওয়েব webউদ্ধৃতি|titleশিরোনাম={% DocumentName %} Law {{!}} MCC|urlইউআরএল=https://www.lords.org/mcc/the-laws-of-cricket/boundaries|accessসংগ্রহের-dateতারিখ=2020-09-19|websiteওয়েবসাইট=www.lords.org}}</ref>

এই ভাবে প্রাপ্ত <!--যখন এমন স্কোর ঘটে তখন--> রানগুলি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাটসম্যান এবং তাঁর দলের স্কোরের সাথে যুক্ত হয় এবং বলটি সঙ্গে সঙ্গে [[dead ball (cricket)| মৃত]] (ডেড) হয়ে যায়। যদি বলটি ব্যাটে স্পর্শ না করে বা এক হাতে ব্যাটে ধরা থাকে তবে প্রাসঙ্গিক [[extra (cricket)| অতিরিক্ত]] হিসাবে চারটি রান ব্যাটিং দলকে দেওয়া হয়। বল বাউন্ডারি পার করলেও ছয় রান অতিরিক্ত হিসাবে স্কোর করা যায় না এবং বাস্তবিকই এটি যে কোনও ক্ষেত্রেই অত্যন্ত অসম্ভব।

প্রথম শ্রেণির ম্যাচে সাধারণত গড়ে ৫০ থেকে ১৫০ টি বাউন্ডারি আসে চার রানের মাধ্যমে।{{Citation needed|date=June 2007}} ছক্কা তুলনায় কম দেখা যায় এবং সাধারণত ম্যাচের সময় ১০ টিরও কম (এবং কখনও কখনও কিছুই হয় না) থাকে (বিশেষত [[Test cricket | টেস্ট ম্যাচ]] এ)।

আইন মোতাবেক ক্যাপ্টেন ম্যাচের পূর্বে চুক্তির মাধ্যমে বাউন্ডারি ভাতা (উভয় ধরণেরধরনের বাউন্ডারীর মাধ্যমে করা রানের সংখ্যা) পরিবর্তন করতে পারেন।

যদি কোনও ফিল্ডার বলটি সংগ্রহ করে তারপর ছুঁড়ে দেন অথচ তা অন্য কোনও ফিল্ডার সীমানা পৌঁছানোর আগে সংগ্রহ করতে না পারলে বলটি সীমানা স্পর্শ বা অতিক্রম করে গেলে [[Overthrow (cricket)| ওভারথ্রো]] হিসাবে ব্যাটিং দল চার রান সংগ্রহ করেন। ইতিমধ্যে ব্যাটসম্যান কোনও রান করলে সেটিও ব্যাটসম্যানের সংগ্রহ সহ তাঁর দলের সংগ্রহে যুক্ত হয়। আর বল ব্যাটে না লেগে রান হলে সেই রান 'অতিরিক্ত' হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ হয় এবং তা ব্যাটিং দলের স্কোরের সাথে যুক্ত হয় এবং ব্যাটসম্যানের স্কোরের সাথে সে রান যুক্ত হয় না।

১৯১০ সালের আগে ছয় রান কেবলমাত্র মাঠের বাইরে বল আঘাত করার ক্ষেত্রে দেওয়া হত<ref>[http://www.espncricinfo.com/magazine/content/story/234084.html "Ask Steven", 23 January 2006] Retrieved 7 July 2011</ref> এবং তা না হয়ে বাউন্ডারি পার হলে দেওয়া হত পাঁচটি রান। with five runs awarded for clearing the boundary.<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.espncricinfo.com/magazine/content/story/149485.html |titleশিরোনাম=Just not cricket |workকর্ম=ESPN Cricinfo |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=14 January 2020}}</ref>