১৯৬৩ সালে [[ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি]]<nowiki/>তে যোগ দেন সুশীল রায়। তিনি কলকাতার বাঁশদ্রোনী এলাকায় ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলনের নেতৃত্ব দিতেন। ১৯৬৪ সালে সপ্তম পার্টি কংগ্রেসের পর নবগঠিত [[ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী)]] দলে যোগ দেন। সাম্রাজ্যবাদী [[ভিয়েতনাম যুদ্ধ|ভিয়েতনাম যুদ্ধে]]<nowiki/>র বিরুদ্ধে মিছিল, ১৯৬৬ সালের খাদ্য আন্দোলনে সামনের সারিতে ছিলেন সুশীল। এজন্য তাকে পুলিশি অত্যাচার ও ধরপাকড়ের শিকার হতে হয়েছিল। ১৯৬৭ সালে [[নকশাল আন্দোলন|নকশাল আন্দোলনে]]<nowiki/>র প্রভাবে সিপিআই (এম) ছেড়ে নকশালপন্থী রাজনীতিতে যোগদান করেন। ১৯৮০ সালে মাওবাদী কমিউনিস্ট সেন্টার বা এম সি সি দলের সাধারণ সম্পাদক হন। চোখের সমস্যার কারনেকারণে সম্পাদকের দায়িত্ব থেকে অব্যহত নেওয়ার আগে এক দশকেরও অধিক সময় তিনি [[বিহার]] রাজ্যে এম.সি.সি'র সংগঠন গড়ে তোলার কাজে নিয়োজিত থাকেন। ২০০৪ সালে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী - লেনিনবাদী) (জনযুদ্ধ) ও মাওবাদী কমিউনিস্ট সেন্টারের ঐক্য সম্মেলনে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেন। ঐক্যবদ্ধ দল সিপিআই (মাওবাদী) এর পলিটব্যুরো সদস্য নির্বাচিত হন। মূলত তিনি ছিলেন দলের প্রবীনতম ও তাত্ত্বিক নেতা।<ref name=":1" /><ref name=":2">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://m.timesofindia.com/india/Maoist-veteran-Sushil-Roy-dies-in-AIIMS/articleshow/36794219.cms|শিরোনাম=Maoist veteran Sushil Roy dies in AIIMS|শেষাংশ=Rakhi Chakrabarty|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=|প্রকাশক=|সংগ্রহের-তারিখ=১১ সেপ্টেম্বর ২০১৭}}</ref>
== গ্রেপ্তার ==
২৬ নং লাইন:
== মৃত্যু ==
সুশীল রায় বয়সজনিত কারনেকারণে ও [[ক্যান্সার|ক্যানসার]] রোগে ভুগছিলেন। তাকে [[দিল্লী]]<nowiki/>র অল ইন্ডিয়া ইন্সটিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সে ভর্তি করা হয়। ২০১৪ সালের ১৮ জুন ৭৮ বছর বয়েসে মারা যান সুশীল রায়। তার ইচ্ছানুযায়ী মরদেহ এইমসে দান করা হয়।<ref name=":2" /><ref name=":0" /> তার মৃত্যুর পর তার আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ '''আমার স্মৃতিকথা''<nowiki/>' প্রকাশিত হয় [[বাংলাদেশ]] থেকে।
