মহাকাশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ বানান সংশোধন |
|||
১৬ নং লাইন:
মধ্যযুগে দূরবীক্ষণ যন্ত্রর আবিষ্কারের ফলে এর ব্যাপক প্রসার ঘটে। হান্স লিপারশে (Hans Lippershey) এবং জাকারিয়াস জেন্সেন (Zacharias Janssen) এর নির্মিত দূরবীক্ষণ [[যন্ত্র]] আরও উন্নত করে তুলেন [[গ্যালিলিও গ্যালিলি]]। গ্যালিলি তার দুরবিনের মাধ্যমে [[বৃহস্পতি গ্রহ]]র উপগ্রহ এবং [[শনি গ্রহ]]র বলয় পর্যবেক্ষণ করতেপেরেছিলেন। [[১৬১১]] সালে [[ইয়োহানেস কেপলার]] একটি [[দূরবীক্ষণ]] যন্ত্র নির্মাণ করেন যা দ্বারা [[জ্যোতির্বিজ্ঞান]]এ নতুন যুগের সূচনা হয়। এ সময় বুধগ্রহ, [[শুক্রগ্রহ]], [[মঙ্গলগ্রহ]], [[বৃহস্পতিগ্রহ]], [[শনিগ্রহ]] সহ অগণিত [[নক্ষত্র]] ও [[ধূমকেতু]] পর্যবেক্ষণ এবং [[আবিষ্কার]] করা হয়। মধ্যযুগের শেষ পর্যায় [[ইউরেনাস গ্রহ]], [[নেপচুন গ্রহ]], [[প্লুটো]] গ্রহ আরও অনেক [[নক্ষত্র]] ও [[ধূমকেতু]] [[আবিষ্কার]], পর্যবেক্ষণ ও অনুসরণ করা হয়।
মধ্যযুগের শেষ পর্যায় [[পদার্থ]], রাসায়ন ও গণিত ব্যাপক ভাবে ব্যবহার করা হয় জ্যোতিষশাস্ত্রে। মহাজাগতিক বস্তুর গঠন, আকার-আকৃতি, বায়ু মণ্ডল (গ্যাসীয় পদার্থ সমূহ), কক্ষ পথ, আহ্নিক গতি, বার্ষিক গতি ইত্যাদি নির্ণয়র জন্য এসব শাস্ত্রের ব্যাপক ব্যবহার শুরুহয়। এর আগে শুধু
<big>'''আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞান (মহাকাশ আবিষ্কার ও পর্যবেক্ষণ)'''</big>
১৯৬৯ খ্রীস্টাব্দের ১৬ই জুলাই [[জ্যোতির্বিজ্ঞান]] ও মহাকাশ আবিষ্কারের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ অভিযান, প্রথম মনুষ্যবাহী [[মহাকাশযান]] [[অ্যাপোলো ১১]], যা ২০ জুলাই চাঁদে অবতরণ করে। এই অভিযানে অংশনেন দলপ্রধান নীল আর্মস্ট্রং, চালক মাইকেল কলিন্স, এডুইন অল্ড্রিন জুনিয়র এবং কমান্ড মডিউল। পরবর্তীতে আবিষ্কার হয়েছে [[প্লুটো]] সহ অন্যান্য [[বামন গ্রহ]], নেহারিকা, [[ধূমকেতু]], [[কৃষ্ণগহ্বর]]।[[বিজ্ঞান]] ও অত্যাধুনিক [[প্রযুক্তি]] কাজে লাগিয়ে তৈরি হয়েছে শক্তিশালী [[কৃত্রিম উপগ্রহ]], [[দূরবীক্ষণ যন্ত্র]] ইত্যাদি। যথাঃ হাবল টেলিস্কোপ। আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞান মহাবিশ্বকে দূরবীক্ষণ যন্ত্র ছাড়া আমাদের চোখের সামনে তুলে ধরেছে। আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞান বেশ কয়েকজন বিজ্ঞানীর
== উপাদানসমূহ ==
|