ভূপেন্দ্রনাথ বসু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৯ নং লাইন:
১৯০৪ থেকে ১৯১০ সাল পর্যন্ত ভূপেন্দ্রনাথ বসু বেঙ্গল আইনসভার সদস্য ছিলেন। এই সময়ে তিনি জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ১৯০৫ সালে তিনি ময়মনসিংহে বাঙলা প্রাদেশিক সম্মেলনের সভাপতিত্ব করেন। তিনি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলন এবং সমগ্র ব্রিটিশ পণ্যদ্রব্য বিরুদ্ধে অভিযানে যোগ দিয়েছিলেন। ১৯০৭ সালে এবং তারপরে তাঁর জাতীয়তাবাদী কর্মকাণ্ডের জন্য তাকে কলকাতায় ব্রিটিশরা গ্রেপ্তার করে এবং আটক করেন।<ref>Raja Subodh Chandra Mallik and his times by [[Amalendu De]], National Council of Education, Bengal - Page 96, 1996</ref> তিনি ১৯১০ সালে প্রেস আইন পাস করার জন্য বিরোধিতা করেছিলেন। তিনি ১৯১৪ সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি হন।<ref name=":0" />
 
ভূপেন্দ্রনাথ বসু ১৯১৭ থেকে ১৯২৩ সাল পর্যন্ত ভারত-সচিবের বেসরকারী পরামর্শদাতারুপে এবং কিছুকাল সহকারী ভারত-সচিবের হয়ে কাজ করেন। <ref name=":1" /> ১৯২৩ সালে তাঁকে বাংলা সরকারের শাসন পরিষদের সদস্য করা হয়। এরপরে তিনি [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]] এর উপাচার্য হন। তিনি কলকাতা মোহনবাগান এসি-র প্রথম সভাপতি ছিলেন।<ref>[http://www.mohunbaganac.com/MBAC_UPD/History/History-1889-1909.html Mohun Bagan History] {{webarchiveওয়েব আর্কাইভ |urlইউআরএল=https://web.archive.org/web/20080224015256/http://www.mohunbaganac.com/MBAC_UPD/History/History-1889-1909.html |dateতারিখ=24 February 2008 }}</ref> তিনি ১৯২৪ সালে মারা যান।<ref name=":1" />
 
==পরিবার==
তাঁর পৌত্র [[কমল বসু]] পশ্চিমবঙ্গ এর লোকসভা কেন্দ্র থেকে সংসদ সদস্য হয়ে ছিলেন এবং পরবর্তীকালে কলকাতার মেয়র হন। তাঁর মেয়ে আইনজীবি ও জমিদার অপূর্ব কৃষ্ণ মিত্রের সাথে বিবাহ করেছিলেন। তাঁর পৌত্র ছিলেন ভারতের সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জি.কে মিত্র, তাঁর নাতনি ডাঃ মানোসি মিত্র যিনি এডিবিতে কাজ করছেন। তাঁর নাতনি ডাঃ শ্রীজানা মিত্র দাস আমেরিকা যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম.ফিল এবং পিএইচডি করেছেন।
 
==তথ্যসূত্র==