আবুল বরকত স্মৃতি জাদুঘর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
১০ নং লাইন:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র আবুল বরকত নামে এই স্মৃতি জাদুঘর ও সংগ্রহশালার উদ্বোধন করেন ভাষাসৈনিক ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বিচারপতি হাবিবুর রহমান।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=ভাষাশহীদ আবুল বরকত স্মৃতি জাদুঘর স্মৃতিজাগানিয়া ভাষা জাদুঘর |ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/amp/bangladesh/article/768361/স্মৃতিজাগানিয়া-ভাষা-জাদুঘর |সংগ্রহের-তারিখ=১৬ জানুয়ারি ২০১৯}}</ref>
 
==বর্ণনা==
১৯২৮ সালে জন্ম নেয়া বরকত ১৯৪৮ সালে [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] এর রাষ্ট্রবিজ্ঞানে ভর্তি হয়। ১৯৫১ সালে তিনি স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৫২ সালের একশে ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানি পুলিশের গুলিতে তিনি শহীদ হন। আবুল বরকত স্মৃতি জাদুঘর পলাশীর মোড়ে জহুরুল হক হলে অবস্থিত। হলের পেছনের প্রবেশদ্বার দিয়ে ঢুকে হাতের বাম দিকে জাদুঘরটি পাওয়া যাবে। জাদুঘরে বরকতের ব্যক্তিগত ছবি, চিঠি, ব্যবহৃত জিনিসপত্র, মরণোত্তর একুশে পদক, বিশ্ববিদ্যালয়ের সনদ ছাড়াও ভাষা আন্দোলনের নানা সংগ্রহ আছে।।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=পূর্ণাঙ্গ রূপ পাচ্ছে বরকত স্মৃতি জাদুঘর |ইউআরএল=http://www.kalerkantho.com/amp/print-edition/first-page/2016/02/05/321309 |সংগ্রহের-তারিখ=১৬ জানুয়ারি ২০১৯}}</ref> দ্বিতীয় তলায় একটি পাঠাগার আছে যেখানে মুক্তিযুদ্ধ ও ভাষা আন্দোলনের ওপর বাংলাদেশে প্রকাশিত দলিল ও বইপত্র রক্ষিত আছে। দর্শনার্থীগণ রবি থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টার মধ্যে জাদুঘর ঘুরে দেখতে পারবেন।
বরকতের জন্ম ১৯২৮ সালে মুর্শিদাবাদে। ১৯৪৮ সালে ভর্তি হয়েছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানে। স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন ১৯৫১ সালে। বায়ান্নর একুশে ফেব্রুয়ারিতে প্রতিবাদ মিছিলে যোগ দিয়ে তিনি শহীদ হন।
 
পলাশীর মোড় থেকেই চোখে পড়ে দোতলা দৃষ্টিনন্দন ভবন জহুরুল হক হল যার পেছনের গেট দিয়ে ঢুকলেই হাতের বাঁয়ে এই জাদুঘর। বরকতের ব্যক্তিগত ছবি, চিঠি, ব্যবহৃত জিনিসপত্র, মরণোত্তর একুশে পদক, বিশ্ববিদ্যালয়ের সনদ ছাড়াও ভাষা আন্দোলনের নানা সংগ্রহ দিয়ে সাজানো হয়েছে জাদুঘর।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=পূর্ণাঙ্গ রূপ পাচ্ছে বরকত স্মৃতি জাদুঘর |ইউআরএল=http://www.kalerkantho.com/amp/print-edition/first-page/2016/02/05/321309 |সংগ্রহের-তারিখ=১৬ জানুয়ারি ২০১৯}}</ref>
 
দোতলায় আছে একটি পাঠাগার। সেখানে মুক্তিযুদ্ধ ও ভাষা আন্দোলনের ওপর বাংলাদেশে প্রকাশিত দলিল ও বইপত্রও আছে। জাদুঘরটি দর্শনার্থীদের জন্য [[রবিবার]] থেকে [[বৃহস্পতিবার]] সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
 
==সংগ্রহ==