১৯৭২ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের পদক তালিকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Olympiastadion_Muenchen.jpg|alt=|ডান|থাম্ব|300x300পিক্সেল|মিউনিখ অলিম্পিক স্টেডিয়াম (অলিম্পিয়াস্টেডিওন) সাথে রেডস্ট্যাডিওন, পটভূমিতে সাইক্লিং ইভেন্টের জায়গা।]]
'''১৯৭২ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক''' অফিসিয়ালি ২০তম অলিম্পিক গেমস নামে পরিচিত, যা জার্মানির মিউনিখে ১৯৭২ সালের ২৬ আগস্ট থেকে শুরু করে ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়েছিলো। ১২১টি জাতীয় অলিম্পিক কমিটির (এন ও সি) মোট ৭১৩৪ জন প্রতিযোগী ২৩টি খেলার ১৯৫টি ইভেন্টে অংশগ্রহনঅংশগ্রহণ করেন।<ref name="munich">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Munich 1972|প্রকাশক=International Olympic Committee|ইউআরএল=http://www.olympic.org/en/content/Olympic-Games/All-Past-Olympic-Games/Summer/Munich-1972/|সংগ্রহের-তারিখ=2010-09-03|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20100811080301/http://www.olympic.org/en/content/Olympic-Games/All-Past-Olympic-Games/Summer/Munich-1972/|আর্কাইভের-তারিখ=11 August 2010 <!--DASHBot-->|অকার্যকর-ইউআরএল=no}}</ref> অলিম্পিকের এ আসরে প্রায়  ৫২ বছর পর তীরন্দাজির  পুনরাগমনের সাথে সাথে পুরুষদের ইন্ডোর হ্যান্ডবল, স্লালম ক্যানোইং এর মতন ইভেন্টগুলোও প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৭২ সালে  দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে রোদেসিয়া পৃথক না হলেও আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি ১৯৭২ সালের আসরে রোদেসিয়াকে আমন্ত্রন জানানোর জন্য ভোট দেয়। অবশেষে, আফ্রিকান দেশগুলো এই আমন্ত্রণের প্রতিবাদ করে এবং গেমসের বর্জন করার হুমকি দেয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের তিন দিন আগে আইওসি তাদের আমন্ত্রণ বাতিল করে এবং রোডেসীয় অ্যাথলেটদের বাদ দেয়।<ref>Buchanon and Mallon (1999), p. 329</ref>
 
এই আসরটি বিশেষভাবে স্মরণীয় হয়ে আছে মিউনিখের গনহত্যার ঘটনাকে কেন্দ্র করে। সেপ্টেম্বরের ৫ তারিখে ৮ সদস্য বিশিষ্ট্য এক ফিলিস্তিনি সন্ত্রাসী বাহিনী অলিম্পিক গ্রামে ঢুকে পরে এবং কোচ, অফিসিয়াল হোস্টেজ সহ ৯ ইসরাঈলী এথলেটকে বন্দী করে। ঘটনার শুরুতেই দুই জন বন্দী নিহত হয়। এরপরে প্রায় টানা ১৮ ঘন্টা  অলিম্পিক ভিলেজে  শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থা বিরাজ করে। পরে ৫ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় সন্ত্রাসীরা বন্দীদের নিয়ে বন্দীদের  জিম্মি করে  হেলিকপ্টারে করে ফাস্টেনফেল্ডবারগ বিমানবন্দরে যায়,খুব সম্ভবত তারা কোনো আরবদেশের বিমান ধরতে চেয়েছিলো সেখানে। এমতবস্থায়  জার্মান প্রশাসন সেখানে অবস্থানের পরিকল্পনা করেন কিন্তু সন্ত্রাসীদের সংখ্যার ব্যাপারে তাদের কোনো ধারনা ছিলো না। ফলে উদ্ধার অভিযানের সময় সকল বন্দী নিহত হয়, যাদের চারজন গুলিবিদ্ধ হয়ে বাকিরা সন্ত্রাসীর ছোড়া বোমা বিস্ফোরনে মারা যায়।