সিগমুন্ড ফ্রয়েড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Pratik89Roy (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Pratik89Roy (আলোচনা | অবদান)
২ নং লাইন:
 
'''সিগমুন্ড ফ্রয়েড''' ([[মে ৬]], [[১৮৬৫]]- [[সেপ্টেম্বর ২৩]], [[১৯৩৯]]) ছিলেন একজন [[অস্ট্রিয়া|অস্ট্রিয়]] [[মানসিক রোগ]] [[চিকিৎসক]] এবং [[মনস্তাত্ত্বিক]]। তিনি "[[মনোসমীক্ষণ]]" (Psychoanalysis) নামক [[মনোচিকিৎসা]] পদ্ধতির [[উদ্ভাবক]]। ফ্রয়েড "মনোবীক্ষণের জনক" হিসেবে পরিগণিত। তার বিভিন্ন কাজ জনমানসে বিরাট প্রভাব ফেলেছে। মানব সত্বার 'অবচেতন', 'ফ্রয়েডিয় স্খলন', 'আত্মরক্ষণ প্রক্রিয়া' এবং 'স্বপ্নের প্রতিকী ব্যাখ্যা' প্রভৃতি ধারণা জনপ্রিয়তা পায়। একই সাথে ফ্রয়েডের বিভিন্ন তত্ত্ব [[সাহিত্য]], [[চলচ্চিত্র]], [[মার্ক্সবাদ|মার্ক্সবাদী]] আর নারীবাদী তত্ত্বের ক্ষেত্রেও গভীর প্রভাব বিস্তার করে। তিনি [[ইডিপাস কমপ্লেক্স|ইডিপাস কম্পলেক্স]] ও [[ইলেক্ট্রা কমপ্লেক্স|ইলেক্ট্রা কম্পলেক্স]] নামক মতবাদ সমূহের জন্য অধিক আলোচিত।
 
==অবদান==
১৯০০ থেকে ১৯৩০-এর দশক অর্থাৎ তাঁর চুয়াল্লিশ বছর বয়েস থেকে আশি, এই সময়টায় ফ্রয়েড পরিণত হয়েছিলেন কিংবদন্তিতে। প্রকাশিত হয়েছে তাঁর এমন সব তত্ত্বের কেতাব, যা পড়ে চমৎকৃত হয়েছেন মনোবিজ্ঞানীরা, তাক লেগে গেছে মধ্যবিত্ত সমাজের। বলেন যে মানুষের মনের মধ্যে আছে অজানা অচেনা এক অবচেতন, যার সিংহভাগ জুড়ে নানান গোলমেলে যৌন ইচ্ছে, ভীতি আর হিংসার প্রবণতা! পৃথিবীর নানান প্রান্ত থেকে ভিয়েনার ১৯ নম্বর বের্গেসি— যা কিনা ফ্রয়েডের বসতবাটি এবং ক্লিনিক— ঠিকানায় আসে রোগীরা। মুগ্ধ হয় তাঁর ক্যারিশমায়। ফ্রয়েড নিজেকে বিজ্ঞানীর চেয়ে বেশি এক জন ‘কন্‌কুইস্তাদর’ বলে ভাবেন— অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় এক মানুষ, যে অতিক্রম করতে চায় একের পর এক বাধা। প্রায় চল্লিশ বছর ধরে ভিয়েনাবাসী তাঁকে জেনেছেন এক জন সহানুভূতিশীল, সংস্কৃতিমনস্ক, বিত্তবান, তীক্ষ্ণ মেধার মানুষ বলে, নিজের সামাজিক প্রতিপত্তি বিষয়ে যিনি সজাগ।
 
==ধূমপান - ক্যান্সার==