সন্তোষ সেনগুপ্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Bengalibaidyas-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে AftabBot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২ নং লাইন:
 
==জীবনী==
সন্তোষ সেনগুপ্ত ১৯০৯ সালে [[ব্রিটিশ ভারত|ব্রিটিশ ভারতের]] [[বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি|বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির]] [[ঢাকা জেলা|ঢাকা জেলার]] [[বিক্রমপুর|বিক্রমপুরে]] (অধুনা [[বাংলাদেশ]] রাষ্ট্রের [[মুন্সীগঞ্জ জেলা]]) জন্মগ্রহণ করেছিলেন। অধুনা [[পশ্চিমবঙ্গ]] রাজ্যের [[মুর্শিদাবাদ জেলা|মুর্শিদাবাদ জেলার]] [[বহরমপুর|বহরমপুরে]] মঞ্জু সাহেবের কাছে [[ঠুংরি]] গানে তালিমের মাধ্যমে তাঁরতার সংগীত জীবন শুরু হয়। পরে তিনি [[কাজী নজরুল ইসলাম]], [[হিমাংশু দত্ত]], [[কমল দাশগুপ্ত]] প্রমুখ অনেক বিশিষ্ট শিল্পীর কাছে গান শেখেন। সন্তোষ সেনগুপ্ত [[কলকাতা|কলকাতার]] [[স্কটিশ চার্চ কলেজ]] থেকে স্নাতক হন। [[আকাশবাণী|আকাশবাণীর]] সংগীত শিক্ষার আসরে কিছুদিন রবীন্দ্রসংগীত শেখান। এইচ. এম. ভি. ও কলম্বিয়া রেকর্ড কোম্পানিতে প্রযোজক হিসেবে কাজ করেন। ১৯৪০ সালে প্রকাশিত তাঁরতার রবীন্দ্রসংগীতের রেকর্ডের "কেন বাজাও কাঁকন" গানটি খুবই জনপ্রিয় হয়েছিল। তাঁরতার পরিচালনায় গ্রামাফোন ডিস্কে [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর|রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের]] ''চিত্রাঙ্গদা'', ''চণ্ডালিকা'', ''শাপমোচন'', ''শ্যামা'' ও ''বাল্মীকি প্রতিভা'' নৃত্যনাট্য ও গীতিনাট্যগুলি প্রকাশিত হয়। তাঁরতার প্রকাশিত আধুনিক গানের রেকর্ডের মধ্যে ''জীবনে যারে তুমি দাওনি মালা'' ও অতুলপ্রসাদীর মধ্যে ''আমি তোমার তীরে তরণী আমার'' উল্লেখযোগ্য।<ref>''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, প্রধান সম্পাদক: সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত, সম্পাদক: অঞ্জলি বসু, সংশোধিত চতুর্থ সংস্করণ, ২০০২, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, পৃ. ৫৬০</ref> ১৯৮৪ সালের ২০ জুন কলকাতায় সন্তোষ সেনগুপ্ত প্রয়াত হন।
 
==রবীন্দ্রসংগীত রেকর্ড==