গৌড়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Pratik89Roy (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৫৯ নং লাইন:
 
==ইতিহাস==
সেন শাসনামলে লক্ষনাবতী বা লখনাউতি উন্নতি লাভ করে। অনেকে ধারণা করেন লক্ষনাবতী নগরের নামকরণ করা হয়েছে সেন রাজা [[লক্ষন সেন]] - এর নামানুসারে। [[সেন রাজবংশ|সেন সাম্রাজ্যের]] গোড়াপত্তনের আগে গৌড় অঞ্চলটি [[পাল সাম্রাজ্য|পাল সাম্রাজ্যের]] অধীনের ছিল এবং সম্ভবতঃ রাজা [[শশাঙ্ক|শশাঙ্কের]] রাজধানী [[কর্ণসুবর্ণ]] ছিল এর প্রশাসনিক কেন্দ্র। পশ্চিমবঙ্গের মালদহ শহর থেকে দশ কিলোমিটার দক্ষিনেদক্ষিণে অবস্থিত প্রাচীন বাংলার রাজধানী গৌড় ও পান্ডুয়া (প্রাচীন নাম গৌড়নগর ও পান্ডুনগর )।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://chapaiportal.com/chapai-nawabganj/?p=historical-place |শিরোনাম=ঐতিহাসিক স্থান |প্রকাশক=ChapaiPortal}}</ref> অষ্টম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীতে বৌদ্ধ যুগে পাল বংশের রাজাদের সময় থেকে বাংলার রাজধানী ছিল গৌড়। ১১৯৮ সালে মুসলমান শাসকেরা গৌড় অধিকার করবার পরেও গৌড়েই বাংলার রাজধানী থেকে যায়। ১৩৫০ থেকে রাজধানী কিছুদিনের জন্য পান্ডুয়ায় স্থানান্তরিত হলেও ১৪৫৩ সালে আবার রাজধানী ফিরে আসে গৌড়ে, এবং গৌড়ের নামকরণ হয় জান্নাতাবাদ।<ref name="গৌড়ের ইতিহাস">{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ=চক্রবর্তী |প্রথমাংশ১=রজনীকান্ত |ইউআরএল=http://50.30.47.15/ebook/bangla/Gourer_Itihas.pdf |বিন্যাস=PDF |শিরোনাম=গৌড়ের ইতিহাস |সংস্করণ=1 & 2 |অবস্থান=Bankim Chatterjee Street, Calcutta 700 073 |প্রকাশক=Dev's Publishing |তারিখ=January 1999 }}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref>
 
==বিশ্ব স্বীকৃতি==
অনুমান করা হয় ১৫০০ খ্রিস্টাব্দেখ্রিষ্টাব্দে এটি বিশ্বের অন্যতম জনবহুল শহর হিসেবে পরিচিত ছিল। উপমহাদেশীয় অঞ্চলের মধ্যে '''বিজয়নগর'''([[বিজয়নগর সাম্রাজ্য]] এর রাজধানী) ও '''গৌড়''' সবথেকে নগরায়িত বলে সুপরিচিত ছিল।
 
==উল্লেখ্য স্থাপত্য==
===বড় সোনা মসজিদ বা বারো দুয়ারী===
গৌড়ের স্থাপত্য কীর্তিগুলির মধ্যে এটি সবথেকে বড়। সুলতান [[আলাউদ্দিন হোসেন শাহ]] এটির নির্মাণ কার্য্য শুরু করলেও তিনি এ কাজ সমাপ্ত করে যেতে পারেননি। তাঁরতার পুত্র সুলতান [[নাসিরউদ্দীন (নুসরাত শাহ)]] ১৫২৬ সালে এই কাজ সম্পন্ন করেন। এর উচ্চতা ২০ ফুট, দৈর্ঘ্য ১৬৮ ফুট ও প্রস্থ ৭৬ ফুট।<ref name="গৌড়ের ইতিহাস" />
 
===দাখিল দরওয়াজা===
এটি গৌড় দুর্গে প্রবেশের প্রধান দ্বার। এটি ৬০ ফুট উঁচু ও ৭৩ ফুট চওড়া এই দরওয়াজাটি ছোট ছোট ইঁট ও পাথর দিয়ে তৈরী করেছিলেন সম্ভবতঃ সুলতান [[ রুখনউদ্দীন (বারবক শাহ)]]। ভিতরের পথটি বেশ চওড়া, তাই সওয়ারী সহ হাতি অনায়াসে এই দরওয়াজা দিয়ে ভিতরে প্রবেশ করতে পারত। এই দরজার দুপাশ থেকে তোপধ্বনি করে সুলতান ও উর্ধতন রাজপুরুষদের সম্মান প্রদর্শন করা হত। তাই এই দরওয়াজার আর এক নাম সেলামী দরওয়াজা।<ref name="গৌড়ের ইতিহাস" />
 
===লোটন মসজিদ===
৭৮ নং লাইন:
 
===কদম রসুল মসজিদ===
লুকোচুরি ফটক বা দরোয়াজা দিয়ে গৌড় দুর্গে ঢোকার পর ডানদিকে রয়েছে [[কদমরসুল সৌধ]]। এখানে রয়েছে হজরত মহম্মদ(সাঃ) এর পদচিহ্ন, যেটা সুদূর আরব থেকে পীর [[শাহ জালাল তাবরেজী]] এনেছিলেন [[পান্ডুয়া]]-র বড় দরগায়, সেখান থেকে সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহ এটিকে নিয়ে আসেন গৌড় দুর্গে। তাঁরতার পুত্র সুলতান নসরত শাহ ১৫৩০ সালে একটি কষ্ঠি পাথরের বেদির ওপর পদচিহ্নটি স্থাপন করে তার ওপর কদম রসুল সৌধ নির্মাণ করেন।<ref name="গৌড়ের ইতিহাস" />
===চিকামসজিদ===
 
'https://bn.wikipedia.org/wiki/গৌড়' থেকে আনীত