উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
খাঁ শুভেন্দু (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
|||
৩৫ নং লাইন:
{{মূল নিবন্ধ| ২৪ পরগণা জেলার ইতিহাস}}
===প্রাচীন কাল===
২৪ পরগণা অঞ্চলটির অস্তিত্বের প্রথম প্রমাণ পাওয়া যায় খ্রিস্টীয় দ্বিতীয় শতাব্দীতে গ্রিক ভুগোলবিদ টলেমির “[[ট্রিটিজ অন জিওগ্রাফি]]” গ্রন্থে৷
[[হিউয়েন সাঙ|হিউয়েন সাঙে]]র(৬২৯-৬৮৫
“মনসামঙ্গল” কাব্যে ২৪টি পরগনা জেলার অনেক জায়গার নামের উল্লেখ পাওয়া যায়। [[চাঁদ সওদাগর]] চম্পকনগরী থেকে যাত্রা শুরু করে
===মধ্যযুগীয়===
খ্রিস্টীয় ষোড়শ শতাব্দীর মধ্যভাগে এই অঞ্চলের নদীপথে [[পর্তুগাল|পর্তুগিজ]] জলদস্যুদের একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল৷ ১০০ বছর তাদের আদিপত্য বজায় ছিল উত্তর ২৪টি পরগনা ও দক্ষিণ ২৪টি পরগনার [[বসিরহাট]] অঞ্চলে। এই সময় পর্তুগিজ জলদস্যুদের অত্যাচারে অনেক সমৃদ্ধশালী জনপদ জনশূন্য হয়ে যায়। খ্রিস্টীয় শতাব্দীর শুরুতে মহারাজা [[প্রতাপাদিত্য]] সাগরদ্বীপ, সরসুনা ,জগদ্দল প্রভৃতি অঞ্চলে দুর্গ বানিয়ে এদের আটকাবার
১০১৭ বঙ্গাব্দে(১৬১০
===ব্রিটিশ শাসনকাল===
একই সময় ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলাতে নিজের অবস্থান আরো শক্ত করতে থাকে৷ অতঃপর ১১৬৪ বঙ্গাব্দে(১৭৫৭ খ্রীষ্টাব্দে) ব্রিটিশ বাহিনী বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব [[সিরাজ-উদ-দৌল্লা]]কে পলাশির(বর্তমান [[নদীয়া জেলা]]তে অবস্থিত) যুদ্ধে পরাস্ত করেন ও বাংলার স্বাধীনতা-সূর্য অস্তমিত হয়৷ যুদ্ধশেষে লর্ড ক্লাইভকে বাংলার প্রথম জায়গিরদার নিযুক্ত করা হয় ও তার মৃৃত্যুর পরে কোম্পানি সরাসরি এই শাসনভার নেয়৷ এরপর থেকে ব্যবসার আড়ালে ব্রিটিশ সাম্রাজ্য স্থাপনের সূত্রপাত ঘটে৷
১২০০ বঙ্গাব্দে(১৭৯৩ খ্রীষ্টাব্দে) লর্ড কর্নওয়ালিসের সময়ে সমগ্র সুন্দরবন অঞ্চল ২৪ টি পরগণা অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত ছিলো৷ ১২০৯ বঙ্গাব্দে(১৮০২
১৩১২ বঙ্গাব্দে(১৯০৫
===স্বাধীনতা পরবর্তী===
১৩৫৪ বঙ্গাব্দে(১৯৪৭
==ঐতিহাসিক আন্দোলন==
১২৩১ বঙ্গাব্দে(১৮২৪
পরবর্তী পর্যায়ে '''১২৬৩-৬৪ বঙ্গাব্দে(১৮৫৭
নীলচাষীদের বিদ্রোহও জেলাটির ইতিহাসকে গৌরবান্বিত করেছে৷ ১১৮৪ বঙ্গাব্দে(১৭৭৭
১২৩৭ বঙ্গাব্দে(১৮৩০-৩১
==ভূপ্রকৃৃতি==
৮২ নং লাইন:
[[File:Bengal Intelligent Park - Kolkata 2011-08-29 4815.JPG|thumbnail|right|দ্য বেঙ্গল ইন্টেলিজেন্ট পার্ক , সেক্টর ৫ এ অবস্থিত]]
[[File:Cognizant Technology Solutions office, Calcutta.jpg|thumbnail|right|দ্য কগনিজ্যান্ট টেকনোলজি সলিউশন, আধিকারিক দপ্তর সল্টলেকে অবস্থিত]]
কলকাতার তথ্যপ্রযুক্তি কেন্দ্র(দ্য ইনফরমেশন টেকনোলজি হাব) এই জেলাতেই অবস্থিত, যা বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গে ''''সিলিকন ভ্যালি'''' নামে আখ্যায়িত হতে চলেছে৷ এটি [[কলকাতা]]র জনপ্রিয় তথ্যপ্রযুক্তি ও বহুরাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলির অন্যতম আলোচনা ও আধিকারিক স্থান৷ ১৪২৪ বঙ্গাব্দে(২০১৭
সল্টলেক-[[বিধাননগর]] ছাড়াও রাজারহাট-[[নিউ টাউন, কলকাতা|নিউ টাউন]] অঞ্চলটি দ্রুত উন্নতিশীল৷ সুযোগ সুবিধা, পরিবহন ও সৌন্দর্যায়ন সহ পর্যটন ও এই অঞ্চলগুলির অর্থনীতিরাকান্ডারী৷
১৬৬ নং লাইন:
===মহাবিদ্যালয়===
* [[নারুলা ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি]]<ref>{{
* [[বিধাননগর কলেজ]]
* [[গোবরডাঙ্গা হিন্দু কলেজ]]
২০৪ নং লাইন:
====বনগাঁ মহকুমা====
বনগাঁ মহকুমা বনগাঁ, গাইঘাটা ও বাগদা ব্লক ও [[বনগাঁ পৌরসভা]] নিয়ে গঠিত৷ সীমান্ত
মতুয়া সম্প্রদায়ের পূণ্যতীর্থ [[ঠাকুরনগর]] এই মহকুমায় অবস্থিত৷
====বসিরহাট মহকুমা====
বসিরহাট এইজেলার বৃহত্তম মহকুমা৷ তিনটি পুরসভা ১০টি ব্লক নিয়ে এই মহকুমা গঠিত৷ কৃষিভিত্তিক এই মহকুমার
টাকী রোড এবং রেলপথে মহকুমাটি [[কলকাতা|কলকাতার]] সঙ্গে যুক্ত৷
|