আশা ভোঁসলে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→সঙ্গীত পরিচালকদের সঙ্গে কাজ: এ আর রহমান |
|||
২০ নং লাইন:
| associated_acts =
}}
'''আশা ভোঁসলে''' ([[মারাঠি ভাষা|মারাঠি]]: आशा भोंसले, ''আশা ভোঁস্লে''; জন্ম: ৮ সেপ্টেম্বর ১৯৩৩) একজন [[ভারত|ভারতীয়]] গায়িকা। মূলত তিনি হিন্দি সিনেমার নেপথ্য সঙ্গীত গাওয়ার জন্য বিখ্যাত। আশা ভোঁসলে ভারতের জনপ্রিয়তম গায়িকাদের মধ্যে একজন। [[১৯৪৩]] সাল থেকে আরম্ভ করে তিনি ষাট বছরেরও বেশি সময় ধরে গান গেয়ে চলেছেন। তিনি
ভারত সরকার তাকে ২০০৮ সালে [[পদ্মভূষণ]] উপাধিতে ভূষিত করে।<ref>http://www.hindu.com/2008/01/26/stories/2008012659641200.htm</ref>
==প্রারম্ভিক জীবন==
আশা ভোঁসলে ১৯৩৩ সালের ৮ই সেপ্টেম্বর সঙ্গিল রাজ্যের (বর্তমান [[মহারাষ্ট্র]]ে অবস্থিত) সঙ্গিল জেলার গৌড়ে এক সঙ্গীত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা [[দীনানাথ মঙ্গেশকর]] ছিলেন মারাঠি ভাষী গোমন্থক মারাঠা সমাজের সদস্য এবং মারাঠি সঙ্গীত মঞ্চের একজন অভিনেতা ও শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী। ভোঁসলের যখন নয় বছর বয়স, তখন তার পিতা মৃত্যুবরণ করেন। তার পরিবার [[পুনে]] থেকে কোহলাপুর এবং পরে [[মুম্বই]]য়ে চলে আসে। তিনি ও তার বড় বোন [[লতা মঙ্গেশকর]] তাদের পরিবারের ভরণপোষণের জন্য চলচ্চিত্রে গান গাওয়া ও অভিনয় শুরু করেন। তার গাওয়া প্রথম গান হল মারাঠি ভাষার ''মাঝা বল'' (১৯৪৩) চলচ্চিত্রে "চল চল নব বল"। গানটির সুরায়োজন করেছিলেন দত্ত দবজেকর। তার হিন্দি চলচ্চিত্রের গানে অভিষেক হয় হংসরাজ বেহলের ''চুনারিয়া'' (১৯৪৮)-এ "সাবন আয়া" গানে কণ্ঠ প্রদানের মাধ্যমে।<ref name="rediff_70">{{
== সঙ্গীত জীবন ==
=== গায়িকা জীবনের বিশেষ সময় ===
== সঙ্গীত পরিচালকদের সঙ্গে কাজ ==
=== ও. পি. নয়্যার ===
[[ও. পি. নয়্যার]]ের সাথে আশার প্রথম সাক্ষাৎ হয় ১৯৫২ সালে "ছম ছম ছম" গানের রেকর্ডিঙে।<ref name="ref_O_P_Nayyar">{{
নয়্যার ও ভোঁসলে যুগল মনমুগ্ধকর গানের মাধ্যমে স্মরণীয় হয়ে আছেন। এই যুগলের রেকর্ডকৃত কয়েকটি গান হল ''হাওড়া ব্রিজ'' (১৯৫৮) ছবিতে [[মধুবালা]]র উপর চিত্রায়িত "আইয়ে মেহেরবান", ''মেরে সনম'' (১৯৬৫) ছবিতে [[মুমতাজ (অভিনেত্রী)|মুমতাজের]] উপর চিত্রায়িত "ইয়ে হ্যায় রেশমি জুলফোঁ কা আন্ধেরা"। ''কিসমত'' ছবির "আও হুজুর তুমকো" এবং ''মেরে সনম'' ছবির "যাইয়ে আপ কাহাঁ" গানগুলোও জনপ্রিয়তা লাভ করে। এছাড়া তারা ''তুমসা নহীঁ দেখা'' (১৯৫৭), ''এক মুসাফির এক হাসিনা'' (১৯৬২) ও ''কাশ্মীর কী কলি'' (১৯৬৪) ছবির জন্য গান রেকর্ড করেন। নয়্যার আশা ভোঁসলে-[[মোহাম্মদ রফি]] যুগলকে তার কয়েকটি জনপ্রিয় গানে ব্যবহার করেন, সেগুলো হল ''নয়া দৌড়'' ছবির "উড়ে জব জব জুলফেঁ তেরি", ''এক মুসাফির এক হাসিনা'' ছবির "ম্যাঁয় প্যায়ার কা রাহি হুঁ" এবং ''কাশ্মীর কি কলি'' ছবির "দিওয়ানা হুয়া বাদল" ও "ইশারোঁ ইশারোঁ মেঁ"। নয়্যারের জন্য গাওয়ার আশার শেষ গান ছিল ''প্রাণ যায়ে পার বচন না যায়ে'' (১৯৭৪) ছবির জন্য।
=== খৈয়াম ===
আশার প্রারম্ভিক কর্মজীবনে অপর একজন সঙ্গীত পরিচালক তাকে সুযোগ দেন, তিনি হলেন [[মোহাম্মদ জহুর খৈয়াম]]। এই যুগলের প্রথম কাজ ছিল ''বিবি'' (১৯৪৮) ছবিতে। ১৯৫০-এর দশকে আশা খৈয়ামের সঙ্গীত পরিচালনায় বেশ কিছু কাজ করেন, তন্মধ্যে রয়েছে ''দর্দ'' ও ''ফির সুবাহ হোগি''। এই যুগল ''[[উমরাও জান (১৯৮১-এর চলচ্চিত্র)|উমরাও জান]]'' ছবির গানের জন্য সবচেয়ে বেশি স্মরণীয়।<ref>{{
=== রবি ===
৪৪ নং লাইন:
=== শচীন দেববর্মণ ===
১৯৫৭ থেকে ১৯৬২ সালের মধ্যে বলিউডের অন্যতম প্রখ্যাত সুরকার [[শচীন দেববর্মণ]] ও তার প্রিয় সঙ্গীতশিল্পী লতা মঙ্গেশকরের বিরূপ সম্পর্ক চলাকালীন শচীন তার গানের প্রধান নারী কণ্ঠের জন্য আশাকে ব্যবহার করেন।<ref name="encyclopaedia_of_hindi_cinema">{{
=== রাহুল দেব বর্মণ ===
১০১ নং লাইন:
== ব্যক্তিগত জীবন ==
খ্যাতিমান গায়ক এবং সুরকার [[শচীন দেব বর্মন|শচীন দেব বর্মনের]] পুত্র ও বিখ্যাত সঙ্গীত পরিচালক এবং সুরকার [[রাহুল দেব বর্মন]] ছিলেন
=== লতা মঙ্গেশকরের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা ===
১০৯ নং লাইন:
== পুরস্কার ==
[[১৯৭৭]] সাল পর্যন্ত আশা ভোঁসলে সাতবার [[ফিল্মফেয়ার পুরস্কার|ফিল্মফেয়ার]] সেরা নেপথ্য গায়িকার [[পুরস্কার]] পেয়েছেন। [[১৯৭৭]] সালের পর তিনি জানান যে
== তথ্যসূত্র ==
|