আনোয়ার হোসেন (বীর উত্তম): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৩০ নং লাইন:
:''একই নামের অন্যান্য ব্যক্তিবর্গের জন্য দেখুন [[আনোয়ার হোসেন]]।''
শহীদ '''আনোয়ার হোসেন''' (জন্ম: অজানা - মৃত্যু: [[২৬ জুলাই]], [[১৯৭১]]) [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের]] একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার সাহসিকতার জন্য [[বাংলাদেশ]] সরকার তাকে [[বীর উত্তম]] খেতাব প্রদান করে।
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
শহীদ আনোয়ার হোসেনের জন্ম [[ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা|ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার]] [[কসবা উপজেলা|কসবা উপজেলার]] গোপিনাথপুর গ্রামে।
== কর্মজীবন ==
৩৯ নং লাইন:
== মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা ==
[[লালমনিরহাট জেলা|লালমনিরহাট জেলার]] [[পাটগ্রাম উপজেলা|পাটগ্রামের]] অন্তর্গত বুড়িমারী এলাকা যা [[ভারত]]-[[বাংলাদেশ]] সীমান্তে অবস্থিত। বর্তমানে এটি স্থলবন্দর। বুড়িমারীর ওপর দিয়ে লালমনিরহাট থেকে সড়ক-রেলপথ ভারতের আসাম রাজ্যে প্রবেশ করেছে। [[১৯৭১]] সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে অধিকাংশ সময় বুড়িমারীসহ পাটগ্রাম মুক্ত এলাকা ছিল। বুড়িমারীতে ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের একটি প্রতিরক্ষা অবস্থান। এখানে ছিলেন আনোয়ার হোসেনসহ একদল মুক্তিযোদ্ধা। এই এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিতে বা আধিপত্য বিস্তারের জন্য পাকিস্তান সেনাবাহিনী প্রায়ই সেখানে আক্রমণ করত। এরই ধারাবাহিকতায় সেখানে [[পাকিস্তান]] সেনাবাহিনীর উপর আকস্মিক আক্রমণ করেন মুক্তিযোদ্ধারা। তখন সেখানে যুদ্ধ হয়। সেদিন বিপুলসংখ্যক পাকিস্তানি সেনা ভারী অস্ত্রশস্ত্রসহ যুদ্ধে অংশ নেয়। একপর্যায়ে তারা ব্যাপকভাবে মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর চড়াও হয়। প্রচণ্ড আক্রমণে মুক্তিযোদ্ধারা প্রায় কোণঠাসা হয়ে পড়েন। তাঁদের দখলে থাকা বাংলাদেশ ভূমি হাতছাড়া হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়। আনোয়ার হোসেন ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা দলের এলএমজিম্যান। ভীষণ রকমের সাহসী ও মনোবল ছিল
পাটগ্রামের বাউরাবাজারের নিকটে অবস্থিত জম গ্রামে মসজিদের পাশে শহীদ আনোয়ার হোসেনকে মুক্তিযোদ্ধারা সামরিক মর্যাদায় সমাহিত করেন।
== পুরস্কার ও সম্মাননা ==
|