নাস্তিক্যবাদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[অপরীক্ষিত সংশোধন] | [অপরীক্ষিত সংশোধন] |
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Nokib Sarkar (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
|||
৩৪ নং লাইন:
অর্থাৎ নাস্তিকতা মানে এখন কোনো সুনির্দিষ্ট বিশ্বাসের সমালোচনা নয়, বরং সমস্ত ধর্ম যা [[spirituality|আধ্যাত্মিকতা]] বা [[supernatural|অলৌকিকতা]] নিয়ে কাজ করে বা বিশ্বাস করে, তার বিরোধিতা করা।<ref name="eb2011-Rejection-of-all-religious-beliefs" />
=== প্রত্যক্ষ বনাম পরোক্ষ ===
{{মূল নিবন্ধ|
ব্যক্তিভেদে নাস্তিকতার সংজ্ঞা ভিন্নরূপ হতে পারে। নাস্তিকতাকে কখনো সংজ্ঞায়িত করা হয় এমনভাবে যে, যে ব্যক্তি যেকোনো প্রকার দৈব শক্তিতে অবিশ্বাস করছে, এমনটা হলেই তিনি নাস্তিক। এই বিস্তৃত সংজ্ঞা নবজাত শিশু বা সেসব লোকের জন্যও প্রযোজ্য যারা কোনোরুপ ধর্মবিশ্বাসের সাথে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পায় নি। ১৭৭২ সালে [[Baron d'Holbach|ব্যারন ডি হলব্যাচ]] বলেন, "সমস্ত শিশুই নাস্তিক হয়ে জন্মগ্রহণ করে।"<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ=d'Holbach |প্রথমাংশ=P.H.T. |লেখক-সংযোগ=Baron d'Holbach |শিরোনাম=Good Sense |ইউআরএল=http://www.gutenberg.org/ebooks/7319 |বছর=1772 |সংগ্রহের-তারিখ=2011-04-07}}</ref>
একইভাবে, [[George H. Smith|জর্জ এইচ স্মিথ]] (১৭৭৯) বলেন: "যে ব্যক্তি বিশ্বাস করতে হয়, এমন ধর্মের সাথে পরিচিত নয়, সে নাস্তিক। কারণ সে তো ঈশ্বরে বিশ্বাস করছে না। অর্থাৎ এই শ্রেণিতে একজন শিশুও অন্তর্ভুক্ত কারণ সেও ঈশ্বর সম্বন্ধে ওয়াকিবহাল নয় এবং যেহেতু একজন শিশু ঈশ্বরে বিশ্বাস করছে না, তাই সে নাস্তিক হিসেবেই বিবেচ্য।"<ref>{{harvnb|Smith|1979|p=14}}.</ref> "স্বজ্ঞানহীন নাস্তিকতা" মানে হল কোন ধর্ম বিশ্বাসকে অসচেতন ভাবে প্রত্যাখ্যান করা এবং" স্বজ্ঞান নাস্তিকতা" মানে হল কোন ধর্ম বিশ্বাসকে সচেতনভাবে প্রত্যাখ্যান করা। [[Ernest Nagel|আর্নেস্ট নাগেল]] তার "ফিলোসফিক্যাল এথিজম" নামক নিবন্ধে ঈশ্বরবাদী বিশ্বাসের কিছুমাত্র অনুপস্থিতিকেই নাস্তিকতার একটি প্রকরণ বলে উল্লেখ করেন।<ref name= Nagel1959>{{বই উদ্ধৃতি
|