ঘৃতকুমারী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ahmed Imran Halimi (আলোচনা | অবদান)
Haalimi-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Ahmad Kanik-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
৩০ নং লাইন:
== ঘৃতকুমারী ==
[[File:Aloe vera in bd 02.jpg|thumb|ঘৃতকুমারী উদ্ভিদ]]
[https://www.greeniculture.com/all-about-aloevera ঘৃতকুমারী] বা এলোভেরা বহুজীবী ভেষজ উদ্ভিদ এবং দেখতে অনেকটা আনারস গাছের মত। এর পাতাগুলি পুরু, দুধারে করাতের মত কাঁটা এবং ভেতরে লালার মত পিচ্ছিল শাঁস থাকে। সবরকম জমিতেই ঘৃতকুমারী চাষ সম্ভব, তবে দোঁআশ ও অল্প বালি মিশ্রিত মাটিতে গাছের বৃদ্ধি ভালো হয়। নিয়মিত জলসেচের দরকার হলেও গাছের গোড়ায় যাতে জল না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সাধারণতঃ শেকড় থেকে গজানো ডাল বা ‘শাখা’-এর সাহায্যে এই গাছের বংশবৃদ্ধি হয়।
[[File:Aloe Vera Buds.jpg|thumb|ঘৃতকুমারীর মুকুল, স্থান:শখেরবাজার,কলকাতা]]
 
৩৬ নং লাইন:
 
== ব্যবহার ==
[https://www.greeniculture.com/all-about-aloevera ঘৃতকুমারীর গুণ] বলে শেষ করা সম্ভব নয়। এটি নারীদের রূপচর্চার প্রিয় একটি ভেষজ উদ্ভিদ। ঘৃতকুমারীর শাঁস চুলে ও মুখে অনেক উপকার সাধণ করে। ঘৃতকুমারীর পাতা ও শাঁস ব্যবহার করা হয়। এর পাতার রস [[যকৃত|যকৃতের]] জন্য উপকারী।
ঘৃতকুমারীর পাতার শাস বেঁটে ফোঁড়ায় লাগালে যন্ত্রণা কমে যাবে।
পোড়া স্থানে লাগালে উপকার হয়। হয়
 
==তথ্যসূত্র==
৪৬ নং লাইন:
 
== বহিঃসংযোগ ==
{{কমন্স বিষয়শ্রেণী|Aloe vera}}[https://www.greeniculture.com/all-about-aloevera]
 
[[বিষয়শ্রেণী:ঔষধি উদ্ভিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতের উদ্ভিদ]]