ইসলামি বর্ষপঞ্জি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
106.0.62.18-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে আফতাবুজ্জামান-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
{{আজ/AD/SH/AH}}
{{ইসলাম|সংস্কৃতি}}
'''ইসলামি বর্ষপঞ্জি''' বা '''মুসলিম বর্ষপঞ্জি''' ({{lang-ar|التقويم الهجري}} ''at-taqwīm al-hijrī''; '''হিজরী বর্ষপঞ্জি''' হিসাবেও পরিচিত) একটি চন্দ্রনির্ভর বর্ষপঞ্জি। বিভিন্ন মুসলিম দেশ এই বর্ষপঞ্জি অনুসরণ করে, আর পৃথিবীব্যাপী মুসলমানগণ অনুসরণ করেন ইসলামের পবিত্র দিনসমূহ উদযাপনের জন্য।<ref name="alkawsar1">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | urlইউআরএল=http://www.alkawsar.com/article/498 | titleশিরোনাম=শুধু আরবদের নয়, হিজরী মুসলমানদের সন, ইসলামী সন | publisherপ্রকাশক=মাসিক আলকাউসার | dateতারিখ=ডিসেম্বর ২০১১ | accessdateসংগ্রহের-তারিখ=3 January 2014 | authorলেখক=মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ, আবুল হাসান}}</ref>
 
== ইতিহাস ==
ইসলাম ধর্মের শেষ বাণীবাহক [[মুহাম্মদ|মুহাম্মদ(সাঃ)]] [[মক্কা|মক্কার]] [[ক্বুরায়েশ|ক্বুরায়েশদের]] দ্বারা নির্যাতিত হয়ে মক্কা থেকে [[মদীনা]] চলে যান। তাঁর এই জন্মভূমি ত্যাগ করার ঘটনাকে ইসলামে '[[হিজরত]]' আখ্যা দেয়া হয়। রাসুল মুহাম্মদ (সা:)-এর [[মক্কা]] থেকে [[মদিনা|মদিনায়]] [[হিজরত|হিজরতের]] ঘটনাকে চিরস্মরণীয় করে রাখার উদ্দেশ্যেই হিজরী সাল গণনার সূচনা। ইসলামের দ্বিতীয় [[উমর ইবনুল খাত্তাব|খলিফা হযরত ওমর (রা:)]]-এর শাসনামলে ১৭ই হিজরী অর্থাৎ [[মুহাম্মদ|রাসুল মুহাম্মদ (সা:)]]-এর মৃত্যুর সাত বছর পর [[চাঁদ|চন্দ্র]] মাসের হিসাবে এই পঞ্জিকা প্রবর্তন করা হয়। হিজরতের এই ঐতিহাসিক তাৎপর্যের ফলেই হযরত ওমর রা. এর শাসনামলে যখন মুসলমানদের জন্য পৃথক ও স্বতন্ত্র পঞ্জিকা প্রণয়নের কথা উঠে আসে তখন তাঁরা সর্বসম্মতভবে হিজরত থেকেই এই পঞ্জিকার গণনা শুরু করেন। যার ফলে চন্দ্রমাসের এই পঞ্জিকাকে বলা হয় ‘হিজরী সন’।<ref name="alkawsar2">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | urlইউআরএল=http://www.alkawsar.com/article/92 | titleশিরোনাম=হিজরতের ইতিকথা | publisherপ্রকাশক=মাসিক আলকাউসার | dateতারিখ=জানুয়ারি ২০১০ | accessdateসংগ্রহের-তারিখ=3 January 2014 | authorলেখক=হোসাইন, মুহাম্মাদ ত্বহা}}</ref>
 
== বিবরণ ==