ব্যবহারিক নাস্তিক্যবাদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ashiq Shawon (আলোচনা | অবদান)
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
{{God|isms}}'''ব্যবহারিক নাস্তিক্যবাদ''' (Practical atheism) হচ্ছে একটি দৃষ্টিভঙ্গি যা বলে, ব্যক্তিকে ঈশ্বরের প্রতি অবজ্ঞা নিয়ে জীবন অতিবাহিত করা উচিৎ। ব্যবহারিক নাস্তিক্যবাদে ঈশ্বরকে স্বীকার বা প্রত্যাখ্যান করা হয় না।<ref>{{citation|<!--archive-url=http://web.archive.org/web/19960101-re_/http://www.ptta.pl/pef/angielski/hasla/a/atheism.pdf-->
|<!--archivedate=7 March 2008-->
|last=Zdybicka|first=Zofia J.|year=2005|contribution=Atheism|url=http://ptta.pl/pef/|contribution-url=http://ptta.pl/pef/haslaen/a/atheism.pdf|editor-first=Andrzej|editor-last=Maryniarczyk|title=Universal Encyclopedia of Philosophy|volume=1|publisher=Polish Thomas Aquinas Association|accessdate=2010-05-04}}</ref><ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://atheism.about.com/od/Atheist-Dictionary/g/Definition-Practical-Atheism.htm|authorলেখক=Austin Cline|titleশিরোনাম=Definition of Practical atheism}}</ref> অনেক সময় ব্যবহারিক নাস্তিক্যবাদকে [[ঔদাসীন্যবাদ]] বা প্রায়োগিক নাস্তিক্যবাদের (Pragmatic atheism) সাথে ভুলবসত মিলিয়ে ফেলা হয়। ঔদাসীন্যবাদে ঈশ্বর নিয়ে প্রশ্নকে অপ্রাসঙ্গিক বলা ধরা হয়, যেখানে ব্যবহারিক নাস্তিক্যবাদের ক্ষেত্রে ঈশ্বর বা ঈশ্বরের অস্তিত্ব বিষয়ক প্রশ্নকে অপ্রাসঙ্গিক ধরা হয় না। আবার প্রায়োগিক নাস্তিক্যবাদে বলা হয় আমাদের প্রায়োগিক জীবনে ঈশ্বরের ধারণা অপ্রাসঙ্গিক বলে ঈশ্বরে বিশ্বাস করা উচিৎ না, যেখানে অপ্রাসঙ্গিকতার জন্য ঔদাসীন্যবাদ ঈশ্বরের অস্তিত্বকে স্বীকার বা প্রত্যাখ্যান না করে সেই বিষয়ে উদাসীন থাকে।
 
== প্রকরণ ==
৮ নং লাইন:
|last=Zdybicka|first=Zofia J.|year=2005|contribution=Atheism|url=http://ptta.pl/pef/|contribution-url=http://ptta.pl/pef/haslaen/a/atheism.pdf|editor-first=Andrzej|editor-last=Maryniarczyk|title=Universal Encyclopedia of Philosophy|volume=1|publisher=Polish Thomas Aquinas Association|accessdate=2010-05-04}}</ref>
* ধর্মীয় প্রেরণার অনুপস্থিতিতি- স্রষ্টার উপর বিশ্বাস নৈতিক কার্যাবলি, ধর্মীয় কার্যাবলি কিংবা কোনো ধরণের কার্যাবলির উপর কোনো প্রভাব রাখে না;
 
* বুদ্ধিবৃত্তি চর্চা এবং ব্যবহারিক যে কোনো কাজে স্রষ্টা কিংবা ধর্মের অব্যাহতি;
 
* অনাগ্রহ—স্রষ্টা এবং যে কোন ধর্মের ব্যাপারে সম্পূর্ণ রকমের আগ্রহহীন; অথবা
 
* যেকোনো ঐশ্বরিক শক্তির ব্যাপারে অসচেতনতা
 
১৮ ⟶ ১৫ নং লাইন:
ঐতিহাসিকভাবে, ব্যবহারিক নাস্তিক্যবাদ মূলত ইচ্ছাকৃত একগুঁয়ে এবং ধর্মদ্রোহীতার সাথে সংশ্লিষ্ট মানুষের চর্চা ছিল। বলা হয়ে থাকে যেহেতু ঈশ্বর, নীতিমালা এবং সামাজিক দায়িত্বের অস্তিত্ব বিরাজ করে না, বাস্তবিক নাস্তিকেরা &nbsp;সকল ধরনের দায়িত্ব থেকে নিজেদের অব্যাহতি দিয়ে আনন্দবাদেই বাঁচতো বলে।
 
ফরাসী ক্যাথোলিক দার্শনিক ইতিয়েনে বরনের (Étienne Borne) মতে, "ব্যবহারিক নাস্তিক্যবাদ স্রষ্টার অস্তিত্ব অস্বীকার করে না বরং এটি একটি স্রষ্টাবিহীন জীবনযাপনের ধারা; এবং তা আরো বেশী ভয়ঙ্কর। অস্বীকৃতি নৈতিক বিধির লঙ্ঘন হলেও বিদ্রোহ পুরোপুরিভাবে নৈতিক বিধির বিরুদ্ধে।"<ref>{{বই উদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=Atheism|lastশেষাংশ=Borne|firstপ্রথমাংশ=Étienne|publisherপ্রকাশক=New York: Hawthorn Books|yearবছর=1961|isbnআইএসবিএন=0-415-04727-7}}</ref> ভলতেয়ারের উত্তরে এই দার্শনিক বলেন, "[[হেমলক|হেমলকের]] সাথে পারসলে মিশিয়ে না ফেলা অত্যন্ত জরুরী, ঠিক সেভাবেই ঈশ্বরে বিশ্বাস করা না করার ব্যাপারটিও।"&nbsp;<ref>{{বই উদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=Against the Faith|lastশেষাংশ=Herrick|firstপ্রথমাংশ=Jim|publisherপ্রকাশক=Glover & Blair|yearবছর=1985|isbnআইএসবিএন=0-906681-09-X|locationঅবস্থান=London|pagesপাতাসমূহ=75}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
{{Reflist}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:নাস্তিক্যবাদ]]